পোল্যান্ড কাজের ভিসা [সর্বশেষ আপডেট]
পোল্যান্ড হচ্ছে মধ্য ইউরোপের একটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় দেশ।প্রতিবছরই পোল্যান্ডে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে হাজার হাজার মানুষ যায়।ইউরোপের এই দেশের রয়েছে প্রচুর সুযোগ সুবিধা। অনেকেই পোল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে জানতে চায়। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব পোল্যান্ড কাজের ভিসা। পোল্যান্ড কাজের ভিসা সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
এছাড়াও আরো আলোচনা করব -পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে, পোল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি, পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়, বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম, পোল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়, পোল্যান্ড ভিসা এজেন্সি।
সংক্ষেপে জেনে নিন | |
---|---|
প্রশ্ন | পোল্যান্ড কাজের ভিসা |
উত্তর ধাপ ০১. | বেশিরভাগ মানুষই পোল্যান্ড কাজের ভিসা দালালের মাধ্যমে পেয়ে থাকে। পোল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়ার আরেকটি উপায় হচ্ছে দূতাবাস থেকে ভিসা সংগ্রহ করা। |
উত্তর ধাপ ০২. | পোল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়ার আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে রিলেটিভ এর মাধ্যমে ভিসা পাওয়া। এটি একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হতে পারে পোল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়ার। |
আর্টিকেল সূচিপত্র - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- পোল্যান্ড ভিসা এজেন্সি - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
- লেখকের মন্তব্য - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
আরও পড়ুনঃ নরওয়ে যেতে কত টাকা লাগে?
১. পোল্যান্ড কাজের ভিসা
আপনি যদি পোল্যান্ড কাজের ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে পোল্যান্ড কাজের ভিসা দালালের মাধ্যমে পেতে হবে। কারণ আমাদের দেশ থেকে যতগুলো লোক পোল্যান্ড যায় তাদের বেশিরভাগ দালালের মাধ্যমে যায়। এছাড়াও পোল্যান্ড যাওয়ার আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে দূতাবাস থেকে ভিসা সংগ্রহ করা।
দালাল অথবা দূতাবাস থেকে আপনি যে পোল্যান্ড ভিসা পাবেন সেই ভিসার মেয়াদ থাকবে সর্বোচ্চ এক বছর। তাছাড়া আপনি পোল্যান্ড গিয়েও সেখান থেকে ভিসার মেয়াদ বাড়াতে পারবেন। এমনকি পোল্যান্ডে আপনি স্থায়ীভাবে বসবাসও করতে পারবেন। দালালের মাধ্যমে পোল্যান্ডের ভিসা পেতে আপনার 60 থেকে 90 দিনের মতো সময় লাগবে ।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :
আপনার প্রথমেই পোল্যান্ড ভিসা আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলো সংগ্রহ করতে হবে।
- পাসপোর্ট(পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ১ বছর)
- ২ কপি ছবি (পাসপোর্ট সাইজের হতে হবে এবং সদ্য তোলা)
- ডাটা পেজগুলোর ছবি পাসপোর্টে সংযুক্ত করতে হবে।
- স্বাস্থ্য বিমা থাকতে হবে ৩০ হাজার ইউরোর
- ইংরেজিতে আবেদন ফরম পূরন করতে হবে।
- ৭০ ইউরো পরিমাণ টাকা প্রতি ভিসার জন্য প্রদাণ করতে হবে।
- হোটেল বুকিং তথ্য দিতে হবে। (ভ্রমণের ক্ষেত্রে)
- ব্যাংক হিসাবের তথ্য লাগবে।
এইসব তথ্যগুলো দিয়ে আপনি পোল্যান্ড কাজের ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে?
২. পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
পোল্যান্ড যেতে ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মতো আপনার খরচ পড়বে । তাছাড়া আপনার যদি পোল্যান্ডে কোনো আত্মীয় থেকে থাকে এবং সে যদি আপনার ভিসা করে দেয় সেক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেক কম পরবে। ১ লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকার মতো তখন আপনার খরচ পরবে । তবে আপনার খরচ আরো বেশি পরবে যদি আপনি আপনার ফ্যামিলিকে নিয়ে যান।কারণ তখন জনপ্রতি খরচ বাড়বে। আপনি কোন ধরনের ভিসায় পোল্যান্ড যাবেন সেই ভিসার উপর আপনার খরচের পরিমাণ নির্ভর করবে ।যেমন আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যান তাহলে আপনার খরচ পরবে এক রকম।
আবার আপনি যদি কাজের ভিসায় যেতে চান অথবা ভিজিট ভিসায় যেতে চান তখন আপনার খরচের পরিমাণ পরবে আরেকরকম । তবে কাজের ভিসায় খরচ সাধারণত অনেক বেশি হয়। প্রায় 40 থেকে 60 হাজার টাকার মতো খরচ পরবে যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যান। এক লক্ষ টাকা খরচ পরবে ভিজিট ভিসায় পোল্যান্ড যেতে চাইলে । আর আপনি যদি কাজের ভিসায় যান সেক্ষেত্রে খরচ পরবে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা। সুতরাং এতে বোঝা যাচ্ছে যে আপনার ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করবে আপনার পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগবে।
৩. পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
অনেকেই পোল্যান্ড যাওয়ার পর আর পোল্যান্ড থাকতে চান না। পোল্যান্ড থেকে পর্তুগাল,ফ্রান্স বা ইতালি যেতে চান।আপনি যদি পোল্যান্ডে সেনজেন ভিসা নিয়ে যান তাহলে আপনি ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত ২৬ টি দেশে যেতে পারবেন। আপনি যদি মনে করেন যে পোল্যান্ড আসার পর একদিন থাকবেন সেক্ষেত্রে আপনি হোটেলে বা কারো কাছে থেকে পরদিন আপনি ইউরোপের অন্যান্য দেশে বাসে, ট্রেনে বা বিমানে যেকোনো একটি উপায়ে যেতে পারবেন।
২৬ টি দেশের মধ্যে সবগুলো দেশেই আপনি বৈধ।তবে ২৬ টি দেশে যেতে পারলেও সেই দেশ গুলোতে আপনি কাজের অনুমতি পাবেন না।তবে অবৈধ ভাবে আপনি কাজ করতে পারবেন।তবে আপনি যদি পোল্যান্ডের কোনো পোলিশ কোম্পানিতে কাজ করেন তাহলে আপনি সহজেই অন্য দেশে কাজ করতে পারবেন। কারণ পোলিশ কোম্পানিগুলোর ইউরোপের অন্যান্য দেশে কোম্পানি থাকে।
এক্ষেত্রে কোম্পানি তাকে সকল ডকুমেন্টস দিবে অন্য দেশে কাজ করার জন্য। এবং কোম্পানি তার সুযোগ সুবিধা সবকিছু দেখবে। এটি হচ্ছে একটি বৈধ উপায়। এক্ষেত্রে আপনাকে একটু ধৈর্য্য ধরতে হবে।ধৈর্য্য ধরে আপনি পোল্যান্ডে যে ভিসায় আসছেন তা দিয়ে পোল্যান্ডে TRC কার্ড করতে হবে। কার্ড থাকলে আপনি অন্যান্য দেশের কোম্পানির সাথে লিংক করে ইউরোপের অন্যান্য দেশে চলে যেতে পারবেন।
বৈধ ভাবে পোল্যান্ড আসার পর আপনি যদি মনে করেন যে আপনি ফ্রান্সে বসবাস করবেন সেক্ষেত্রে যদি ফ্রান্সে চলে যান তাহলে কিন্তু বৈধভাবে কাজ করতে পারবেন না। তবে আপনি যে ভিসায় পোল্যান্ড আসছেন সেই ভিসা বাদ দিয়ে আপনাকে ফ্রান্সে মামলা করতে হবে। আপনার অধীনে যদি মামলা আসে তাহলে আপনি ফ্রান্সে বৈধ হওয়ার সুযোগ পাবেন।তবে এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া।অন্যান্য দেশে যাওয়ার ক্ষেএেও ঠিক একই নিয়ম।
পোল্যান্ড থেকে অন্যান্য দেশে গিয়ে যদি আপনি বৈধভাবে কাজ করতে না পারেন তাহলে আপনি আবার পোল্যান্ড ব্যাক করতে পারেন।তবে আপনার ভিসার মেয়াদ থাকতে হবে। ভিসার মেয়াদ না থাকলে আপনি সমস্যায় পরতে পারেন। পোল্যান্ড আসার পর যদি আপনি TRC কার্ড করে নেন তাহলে আপনি ইউরোপের যেকোনো দেশে ঝামেলা ছাড়াই যেতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ অস্ট্রেলিয়া ক্লিনার ভিসা ২০২৩
৪. পোল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
পোল্যান্ডে যেসব কাজের চাহিদা বেশি নিচে তা দেওয়া হলো:
- হোটেলের কাজ
- ড্রাইভিং এর কাজ করা
- ক্লিনারের কাজ করা
- হাউজ কিপারের কাজ করা
- ডেলিভারির কাজ করা
- কন্সট্রাকশন ওয়ার্কার এর কাজ করা
- কৃষি কাজ
- ফ্যাক্টিরি কাজে রয়েছে পোল্যান্ডে অনেক চাহিদা।আপনার যদি এই কাজে পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে এবং ইংরেজি ভাষা জানা থাকে তাহলে এই কাজ সহজেই করতে পারবেন।পোল্যান্ডের বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে বর্তমানে অনেক লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
- আপনার কাজ করার অভিজ্ঞতা যদি কম থাকে তাহলে আপনি পোল্যান্ডে ক্লিনার এর বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। যেমন-হাসপাতাল,মার্কেটসহ অন্যান্য জায়গা।
- দোকানের সেলসম্যান হিসেবে কাজ করার পোল্যান্ডে রয়েছে বিশাল সুযোগ। আপনার যদি অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আরো ভালো কাজ করতে পারবেন।
- পোল্যান্ডে বর্তমানে কন্সট্রসকশন কাজের রয়েছে বিশাল গুরুত্ব। কারণ প্রতিনিয়তই সেখানে নতুন নতুন বিল্ডিং গড়ে উঠেছে। আপনার যদি এই কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ বোয়েসেল বিদেশি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
৫. বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার জন্য প্রথমে দরকার হবে একটি ভিসার।বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড আপনি কখনোই ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া যেতে পারবেন না।পোল্যান্ড ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপএ গুলো সংগ্রহ করুন এবং সরকারি বা কোনো ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করে ফেলুন।
পোল্যান্ড যাওয়ার আরেকটি সুনিশ্চিত পদ্ধতি হচ্ছে আপনার যদি কোন আত্মীয় পোল্যান্ড থেকে থাকে তার সাহায্যে পোল্যান্ড আসা।কারণ তখন আপনার ভিসা করে দেওয়া সহ সকল কাজকর্ম আপনার আত্মীয় দ্বারা করার ফলে আপনি অনেকটা প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২৩ কবে ছাড়বে?
৬. পোল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
নিম্নলিখিত উপায়ে আপনি পোল্যান্ডের নাগরিকত্ব পেতে পারেন।
জন্মসূএে:
সাধারণত পোল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী প্রত্যেক ব্যাক্তিকে পোলিশ নাগরিক হিসাবে গণ্য করা হয়। এর মানে হচ্ছে যে আপনিও অন্যান্য পোলিশ নাগরিকদের মতো সমান সুযোগ সুবিধা পাবেন। পোল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করলেই , আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি একজন পোলিশ নাগরিক হয়ে যাবেন।
তবে কিছু ক্ষেত্রে আলাদা । উদাহরণস্বরূপ, যারা পোল্যান্ডে কূটনীতিক এবং বিদেশী কর্মী তাদের সন্তানদেরকে সাধারণত পোল নাগরিক হিসাবে বিবেচনা করা হয় না। আবার, পোল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করলেও তাদের বাবা মা যদি পোল্যান্ডের নাগরিক না হন তাহলেও সন্তান পোল্যান্ডের নাগরিক হবে না।
বিবাহ:
বিবাহ মাধ্যমেও আপনি পোল্যান্ডের নাগরিক হতে পারবেন।আপনি যদি অন্য দেশের নাগরিক হয়ে থাকেন কিন্তু পোল্যান্ড বিবাহ করেছেন তাহলে আপনি পোল্যান্ডের নাগরিক হতে পারবেন। বিবাহের মাধ্যমে পোলিশ নাগরিক হলে আপনাকে পোলিশ বিদেশী হিসেবে বিবেচনা করা হবে।তবে বিবাহের মাধ্যমে পোলিশ নাগরিক হওয়ার সুবিধা হলো আপনি একটি পোলিশ পাসপোর্ট পাবেন এবং পুলিশ নাগরিকের সমস্ত সুযোগ সুবিধা ভোগ করবেন। যেমন-সামাজিক নিরাপত্তা, কল্যাণ সুবিধা এবং স্বাস্থ্য বিমা ইত্যাদি।
ন্যাচারালাইজেশন:
ন্যাচারালাইজেশন হচ্ছে পোল্যান্ডে নাগরিকত্ব প্রদানের আরেকটি প্রক্রিয়া।এর অনেক রুপ হতে পারে। বংশধর বা প্রাকৃতিকীকরণ এবং পোলিশ জাতীয়তা অর্জনের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়।
পোল্যান্ড ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হওয়ায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতো নাগরিকত্বের মান ও প্রয়োজনীয়তা করেছে। পোল্যান্ড বিদেশীদের জন্য যাতে সহজে পোল্যান্ড নাগরিক হতে পারে সেজন্যও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
৭. পোল্যান্ড ভিসা এজেন্সি - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
বাংলাদেশে অনেকগুলো পোল্যান্ড ভিসা এজেন্সি রয়েছে যে এজেন্সিগুলো আপনাকে পোল্যান্ড ভিসা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা , আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করা, ভিসা আবেদন কেন্দ্রে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করা সহ সকল কিছুতে সাহায্য সহযোগিতা করে থাকবে।
১.Sticker ভিসা, ওয়েবসাইট হচ্ছে : https://stickervisa.com/
২.ভিসা Thing,ওয়েবসাইট হচ্ছে :https://visathing.com/poland/
৩.OBOKASH ওয়েবসাইট হচ্ছে :https://www.obokash.com/
৪.ভিসা Hub
৫.Skyways Travels
এছাড়াও আরো অনেক এজেন্সি রয়েছে বাংলাদেশে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি পোল্যান্ড কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
৮. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
প্রশ্ন ১: পোল্যান্ডে চাহিদা বেশি এরকম দুটি কাজের নাম কি কি?
উত্তর: পোল্যান্ডে চাহিদা বেশি এরকম দুটি কাজ হলো :কনস্ট্রাকশন কাজ,ক্লিনারের কাজ।
প্রশ্ন ২: স্টুডেন্ট ভিসায় পোল্যান্ড যেতে কত টাকা খরচ পরবে?
উত্তর: স্টুডেন্ট ভিসায় পোল্যান্ড যেতে প্রায় ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকার মতো খরচ পরবে।
প্রশ্ন ৩: পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?
উত্তর: পোল্যান্ড থেকে ইউরোপের যেকোনো দেশে যাওয়া যায়। পোল্যান্ড থেকে ইউরোপের ২৬ টি দেশে যেতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩
৯. লেখকের মন্তব্য - পোল্যান্ড কাজের ভিসা
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করলাম পোল্যান্ড কাজের ভিসা নিয়ে।এছাড়াও আরো শেয়ার করলাম পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে, পোল্যান্ডের নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়, পোল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি, পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় ইত্যাদি। আর্টিকেল সম্পর্কে আপনার মতামত, পরামর্শ কিংবা প্রশ্ন আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট The Du Speech ভিজিট করতে পারেন।
লেখক: মোসা: কবিতা
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: নরসিংদী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাঁতের সমস্যায় যা যা করবেন
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url