ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ [সর্বশেষ আপডেট]
কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড যেতে অনেকেই আগ্রহী থাকেন। তাই ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চান। আজকের আর্টিকেলে আমরা ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩, ফিনল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি, ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা ও স্পাউস ভিসা, ফিনল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি পড়ুন।
সংক্ষেপে জেনে নিন | |
---|---|
প্রশ্ন | ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ |
উত্তর ধাপ ০১. | ফিনল্যান্ডে টেকনোলজিস্ট, ডাক্তার, নার্স, কৃষিকাজ, টেকনিশিয়ান, সফটওয়্যার ডেভলপার, প্রোগ্রামার, শিক্ষক, আর্কিটেকচার ও নকশা শিল্পী এসব কাজের চাহিদা বেশি। |
উত্তর ধাপ ০২. | ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা, কাজের জন্য ওয়ার্ক ভিসা, ভ্রমনের জন্য ভিজিট ভিসা এবং ফিনল্যান্ডে বসবাসকারী সন্তান / মা বাবার কাছে যাওয়ার জন্য স্পাউস ভিসা রয়েছে। |
উত্তর ধাপ ০৩. | বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের নির্দিষ্ট কোনো দূতাবাস নেই তবে কাওরানবাজার এবং গুলশানের দূতাবাসে ফিনল্যান্ড যাওয়ার ভিসার সকল কাজ করা হয়। |
উত্তর ধাপ ০৪. | কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড যেতে ১০-১২ লক্ষ টাকা খরচ হয় এবং ফিনল্যান্ড কাজের বেতন প্রায় ১,৭০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে। |
আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন)
- ফিনল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি
- ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসা
- ফিনল্যান্ড ভিজিট ভিসা
- ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা
- ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা
- বাংলাদেশের ফিনল্যান্ড দূতাবাস
- ফিনল্যান্ড যাওয়ার খরচ এবং বেতন কত
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
- লেখকের মন্তব্য
১.ফিনল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ ফিনল্যান্ডে টেকনোলজিস্ট, ডাক্তার, নার্স, কৃষিকাজ, টেকনিশিয়ান, সফটওয়্যার ডেভলপার, প্রোগ্রামার, শিক্ষক, আর্কিটেকচার ও নকশা শিল্পী এসব কাজের চাহিদা বেশি।
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন করার আগে প্রত্যেকের উচিত ফিনল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা সম্পর্কে ধারণা রাখা। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ফিনল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা নিয়ে আলোচনা করব।
ফিনল্যান্ডে যেসব কাজের চাহিদা বেশি তা হলো:
- টেকনোলজিস্ট
- ডাক্তার
- নার্স
- কৃষিকাজ
- টেকনিশিয়ান
- সফটওয়্যার ডেভলপার
- প্রোগ্রামার
- শিক্ষক
- আর্কিটেকচার ও নকশা শিল্পী
বর্তমান সময়ে ফিনল্যান্ডের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে সম্প্রসারণ হচ্ছে। সেই সাথে এই দেশের স্থাপত্য শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শ্রমিকের চাহিদা। সফটওয়্যার ডেভেলপারদেরও কদরও দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রকৃতি যেমন এই দেশটিতে অপার সৌন্দের্যে সাজিয়ে তুলেছে, ঠিক তেমনি তার সাথে মিলিয়ে এই দেশের অর্কিটেকচার ও নকশা শিল্পীরা দেশটিকে সাজিয়ে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। তাই এসব পেশার মানুষের বিশেষ চাহিদা রয়েছে ফিনল্যান্ডে।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে?
২.ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসা - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ বৈধ কাজের চুক্তিতে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ওয়ার্ক ভিসায় ফিনল্যান্ড যাওয়া যায়।
আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ এর জন্য কি কি করতে হয় এবং কাজের শর্তাবলি কি তা নিয়ে আলোচনা করব।
ফিনল্যান্ড ওয়ার্ক ভিসা :
কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড যেতে ওয়ার্ক পারমিট, ওয়ার্ক ভিসা ও রেসিডেন্স পারমিট লাগবে। ফিনল্যান্ডের কোন কোম্পানির বা কর্মসংস্থান হতে কাজের জন্য নির্বাচিত হলে কেবল ফিনল্যান্ড কাজের ভিসায় আবেদন করা যাবে। এই ভিসায় আবেদনের জন্য শর্তাবলী :
- ফিনল্যান্ডে একটি বৈধ কাজের চুক্তি থাকতে হবে।
- অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি থাকতে হবে (মৌসুমী কাজ ব্যতীত)।
- অবশ্যই কর্মক্ষেত্রল পেশাদারভাবে কাজ করতে হবে।
- যেকোনও ফৌজদারি অভিযোগ থেকে অবশ্যই নিস্কৃত হতে হবে।
- অবশ্যই ফিনল্যান্ডের সমস্ত আইন মেনে চলতে হবে।
আরও পড়ুনঃ জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি
৩.ফিনল্যান্ড ভিজিট ভিসা - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপে : ফিনল্যান্ডে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে ভিজিট ভিসা চালু রয়েছে। এই ভিসা পেতে ছয় মাসের মেয়াদ সম্পন্ন পাসপোর্ট প্রদান করতে হয় এবং ভিসার মেয়াদ তিন মাস।
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ এর পাশাপাশি অনেকে ভিজিট ভিসায়ও ফিনল্যান্ড যেতে চায়। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ফিনল্যান্ড ভিজিট ভিসা নিয়ে আলোচনা করব।
ফিনল্যান্ড ভিজিট ভিসা : এই ভিসার আওতায় ফিনল্যান্ড ভ্রমণ এবং এর ঐতিহাসিক, বানিজ্যিক স্থাপত্য এবং সাংস্কৃতিক স্তম্ভসহ সকল টুরিস্ট প্লেসে ভ্রমন ও অবস্থান করা যাবে। ফিনল্যান্ডে ভিজিট ভিসার আওতায় ৯০ দিন পর্যন্ত অবস্থান করা যায়। ফিনল্যান্ড ফিজিট ভিসা পাওয়ার শর্তাবলি :
- আবেদনকারীদের পূর্ববর্তী তিন মাসের জন্য একটি ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারীকে কমপক্ষে ৬ মাসের জন্য বৈধ এমন পাসপোর্ট প্রদান করতে হবে।
- এই ভিসা ইস্যুর দিন থেকে তিন মাসের জন্য বৈধ থাকবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই এই সময়ের মধ্যে ফিনল্যান্ড প্রবেশ করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ লন্ডনে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়
৪.ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপে: ফিনল্যান্ডে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য দুই ধরনের ভিসা চালু রয়েছে একটি হলো টেম্পোরারি স্টুডেন্ট ভিসা অন্যটি দীর্ঘ মেয়াদি স্টুডেন্ট ভিসা।
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ এর পাশাপাশি ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা নিয়েও আলোচনা করব আমরা আর্টিকেলের এই অংশে।
ফিনল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা : অধ্যয়নের জন্য যে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের ভিসার প্রয়োজন তারা সেনজেন ভিসা বা দীর্ঘমেয়াদী ছাত্র ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। যেসব স্টুডেন্টদের শিক্ষা প্রোগ্রাম শুধুমাত্র ৯০ দিনের জন্য স্থায়ী হয় তাদের সেনজেন স্টাডি ভিসা এবং যারা এর থেকে বেশি সময় পড়াশোনার উদ্দেশ্য ফিনল্যান্ড অবস্থান করতে চান তাদের দীর্ঘ মেয়াদি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার শর্ত :
- আবেদনকারীকে অবশ্যই ফিনল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নথিভুক্ত হতে হবে, অর্থাৎ ভিসার জন্য আবেদন করার আগে অবশ্যই স্টাডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে।
- আবেদনকারীর কোনো অপরাধমূলক অভিযোগ থাকা যাবে না।
আরও পড়ুনঃ সরকারি ভাবে জার্মানি যাওয়ার উপায়
৫.ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপে : ফিনল্যান্ডে যদি কেউ বাবা মা কিংবা কোনো বাবা মা তার সন্তানের কাছে বেড়াতে যেতে চায় তাহলে তারা ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা নিয়ে যেতে পারে।
আর্টিকেলের প্রথম অংশে আমরা ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ নিয়ে আলোচনা করেছি। এখন আমরা ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা নিয়ে আলোচনা করব।
ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা :
যদি আবেদনকারীর পরিবারের কোনো সদস্য থাকে যিনি ফিনল্যান্ডে থাকেন এবং আবেদনকারী তার সাথে বসবাস করতে চান, তাহলে পারিবারিক বন্ধনের ভিত্তিতে তাকে ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা নিতে হবে। যদি বসবাসের অনুমতি না থাকে তবে স্পাউস ভিসায় সর্বোচ্চ ৯০ দিন ফিনল্যান্ড অবস্থান করা যাবে৷ আর যদি এর বেশি সময়ের জন্য অবস্থান করতে চান তবে অবশ্যই রেসিডেন্স পারমিট নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
সাইপ্রাস বেতন কত
৬.বাংলাদেশের ফিনল্যান্ড দূতাবাস - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ বাংলাদেশে ফিনল্যান্ডের নির্দিষ্ট কোনো দূতাবাস নেই তবে কাওরানবাজার এবং গুলশানের দূতাবাসে ফিনল্যান্ড যাওয়ার ভিসার সকল কাজ করা হয়।
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন ও ভিসা প্রক্রিয়াকরণ করতে বাংলাদেশের ফিনল্যান্ড দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হয়। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা বাংলাদেশের ফিনল্যান্ড দূতাবাসের ঠিকানা উল্লেখ করার চেষ্টা করব।
ঢাকায় ফিনল্যান্ডের কনস্যুলেট জেনারেল :
- 18 কারওয়ান বাজার সি/এ, টেলিফোন: 171 300 1762 / 255 012 612, 2 871 4115 / 2 882 3491, ইমেল : consulgenfinland.bdfinland.bdfinland@gmail.com
- অ্যাপার্টমেন্ট B-6, "মমতাজ ভিশন", প্লট 11/A, রোড 99, গুলশান ২, ১২১২ ঢাকা, বাংলাদেশ, ফোন: +88-02-8870366, ইমেইল : angela.s.biswas@gmail.com
- ১ম তলা, হোমস্টেড গুলশান লিংক টাওয়ার, গুলশান বাড্ডা লিংক রোড, ঢাকা 1212
আরও পড়ুনঃ বোয়েসেল ফিজি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
৭.ফিনল্যান্ড যাওয়ার খরচ এবং বেতন কত - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড যেতে ১০-১২ লক্ষ টাকা খরচ হয় এবং ফিনল্যান্ড কাজের বেতন প্রায় ১,৭০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ এর মাধ্যমে যারা ফিনল্যান্ড যেতে চান তাদের ফিনল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে এবং ফিনল্যান্ড বেতন কত তা জানা জরুরী। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ফিনল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে এবং বেতন কত তা জানব।
কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড যাওয়ার খরচ একটু আলাদা হতে পারে, কেননা কোম্পানি ভেদে খরচ আলাদা। ফিনল্যান্ডে বসবাসকারী কোনো ব্যক্তির পক্ষ হতে স্পন্সর ভিসা পেলে ফিনল্যান্ড যাওয়ার খরচ অনেক কম হয়। এক্ষেত্রে ফিনল্যান্ড যেতে ৫-৬ লক্ষ টাকা লাগে। আর সাধারন কাজের ভিসায় এজেন্সির মাধ্যমে ফিনল্যান্ড যেতে ১০-১২ লক্ষ টাকা লাগে।
ফিনল্যান্ডে কাজের জন্য মাসিক গড়ে ১৫০০ থেকে ২০০০ ইউরো বেতন পাওয়া যায়। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১,৭০,০০০ টাকা থেকে ২,৪০,০০০ টাকা। কাজের ধরন ও পদের উপর নির্ভর করে বেতনের তারতম্য হয়। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ঘন্টা প্রতি হিসেব করে বেতন নির্ধারিত হয়।
আরও পড়ুনঃ স্টুডেন্ট ভিসা লন্ডন
৮.আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ নিয়ে অনেকেরই অনেক রকম প্রশ্ন রয়েছে। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা নিয়ে কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
- প্রশ্ন ১: ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া কী?
- উত্তর: ফিনল্যান্ড কাজের ভিসায় আবেদনের জন্য বাংলাদেশের ফিনল্যান্ড দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। সেখান থেকে আবেদন ফর্ম নিয়ে তা পূরন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে জমা দিলেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
- প্রশ্ন ২: ফিনল্যান্ড সিজনাল ভিসা কী?
- উত্তর: ফিনল্যান্ডে নির্দিষ্ট একটি সময়ের জন্য কোনো কাজের ভিসায় নিয়োগ দিলে এবং সেই ভিসায় ফিনল্যান্ড গিয়ে ৬ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কাজ করার ভিসা হলো সিজনাল ভিসা। এটি একটি টেম্পোরারি ওয়ার্ক ভিসা৷
- প্রশ্ন ৩: ফিনল্যান্ড কাজের ভিসায় কি ওয়ার্ক পারমিট প্রয়োজন হয়?
- উত্তর: হ্যাঁ। কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড গেলে ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হয়। ফিনল্যান্ডের যেকোনো কাজের ভিসার মেয়াদ হয় ১ বছর। এই মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পূনরায় ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করে ৪-৬ বছর ফিনল্যান্ড অবস্থান করা যায়
আরও পড়ুনঃ বোয়েসেল অস্ট্রেলিয়া নিয়োগ
৯.লেখকের মন্তব্য - ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩
আজকের আর্টিকেলে আমরা ফিনল্যান্ড কাজের ভিসা ২০২৩ এর পাশাপাশি ফিনল্যান্ড স্পাউস ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ভিজিট ভিসা নিয়ে আলোচনা করেছি। সেই সাথে কাজের ভিসায় ফিনল্যান্ড গিয়ে কত টাকা বেতন পাওয়া যায় এবং ফিনল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে তা নিয়েও ক্ষুদ্র পরিসরে আলোচনা করেছি। আশা করি পাঠকের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে সক্ষম হয়েছি। এরপরেও আর্টিকেল সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
এই আর্টিকেলের-
লেখক: মোছাঃ ফাতেমা খাতুন
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: গাইবান্ধা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাঁতের সমস্যায় যা যা করবেন
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url