OrdinaryITPostAd

ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ [নতুন বিজ্ঞপ্তি]

 

ইউরোপ মহাদেশের অনেক দেশে বিদেশি কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশ থেকেও অনেকে ইউরোপে কাজের জন্য যেতে আগ্রহী থাকেন, তাই ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চান। আজকরে আর্টিকেলে আমরা ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ এর ভিসা আবেদনের নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চাইলে আর্টিকেলটি পড়ুন। 


সংক্ষেপে জেনে নিন
প্রশ্ন ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩
উত্তর ধাপ ০১. ইউরোপে আইটি বিশেষজ্ঞ, ইঞ্জিনিয়ার, স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞ, শিক্ষক ও ডিজিটাল মার্কেটিং পদে বিদেশি জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।
উত্তর ধাপ ০২.  ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন করতে প্রথমেই একটি জব পেতে হবে, এরপর নিজ দেশের ইউরোপ দূতাবাস থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ এ মনোনিত হলেই ভিসা আবেদন সম্পন্ন হবে।
উত্তর ধাপ ০৩. ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে যেসব নথি প্রয়োজন হয় তা হলো: আবেদনপত্র, পাসপোর্ট, ছবি, রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশন, রেসিডেন্স পারমিট, স্বাস্থ্য বীমা, একাডেমিক যোগ্যতার প্রমাণপত্র, ভাষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র ইত্যাদি। 

আর্টিকেল সূচিপত্র  (যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন) 

  1. ইউরোপে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ 
  2. ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন
  3. ইউরোপে কাজের ভিসার প্রয়োজনীয় নথি
  4. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর 
  5. লেখকের মন্তব্য

১.ইউরোপে বিভিন্ন পদে কর্মী নিয়োগ -  ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩

সংক্ষেপ: ইউরোপে আইটি বিশেষজ্ঞ, ইঞ্জিনিয়ার, স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞ, শিক্ষক ও ডিজিটাল মার্কেটিং পদে বিদেশি জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।

চলতি বছরে বিভিন্ন পদে ইউরোপে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যেসব পদে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে তা নিয়ে আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করব।

  • আইটি বিশেষজ্ঞ : প্রায় প্রতিটি কোম্পানি তাদের সিস্টেমগুলিকে সম্পূর্ণরূপে ডিজিটালাইজ করার জন্য উন্মুখ কারণ আইটি বিশেষজ্ঞদের চাহিদা ইউরোপীয় চাকরির বাজারে যথেষ্ট স্থান দখল করে আছে। আইটি বিশেষজ্ঞরা প্রাথমিকভাবে সম্ভাব্য সর্বাধিক কার্যকর ফলাফল নিশ্চিত করার জন্য তথ্য সিস্টেম তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষনের দায়িত্বে থাকবেন। এই পদে চাকরি পেতে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিগ্রি থাকতে হবে। ডিউটি সপ্তাহে ৩৫ ঘন্টা হবে। বেতন প্রতি বছরে ৪৬০০০- ৫৫০০০ ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫৪০০০০০ - ৬৪০০০০০ টাকা। 
  • ইঞ্জিনিয়ার : বিশেষ প্রকৌশলী স্নাতকদের ইউরোপে উজ্জ্বল কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিক এবং অর্থনৈতিক খাতগুলি শীঘ্রই অবসরের একটি বিশাল তরঙ্গের মুখোমুখি হবে, যা তরুণ প্রজন্মের জন্য নতুন চাকরির শূন্যপদ এবং পদগুলি উন্মুক্ত করবে। এই পদে চাকরি পেতে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি থাকতে হবে। ডিউটি প্রতি সপ্তাহে ৩৫ ঘন্টা।  বেতন প্রতি বছরে ৪০০০০- ৫০০০০ ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪৬- ৫৯ লক্ষ টাকা।  
  • স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞ : বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে, মেডিকেল কর্মীদের চাহিদা অত্যন্ত বেশি, যা EU-তে আবেদন করার জন্য বিদেশি কর্মীদের ক্যারিয়ার এবং চাকরির নিশ্চয়তা দেয়। এসব পদে ডাক্তার ও নার্সরা সংশ্লিষ্ট ডিগ্রি থাকা সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে। বেতন বছরে ৮৬০০০ - ৯৩০০০ ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ কোটি - ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। 
  • শিক্ষক : ইউরোপে জীবিকা অর্জন করতে চাওয়া বিদেশিদের জন্য ইংরেজি শেখানোর মতো শিক্ষামূলক চাকরি হল সেরা ক্যারিয়ারের বিকল্প। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিগ্রি থাকতে হবে। বেতন হবে বছরে ৫২০০০- ৬৪০০০ ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৬১- ৭৫ লক্ষ টাকা। 
  • ডিজিটাল মার্কেটিং: যারা ইউরোপে চাকরি এবং ক্যারিয়ারে নমনীয়তা এবং স্বাধীনতা খোজে তাদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং একটি চমৎকার পছন্দ। ডিজিটাল মার্কেটিং এবং মাল্টিমিডিয়া কাজের একটি সুবিধা হল সেগুলিকে আয়ের একটি অতিরিক্ত উৎস করে তুলতে পারে। এই পদে চাকরি পেতে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি থাকতে হবে। বেতন হবে বছরে ২৫০০০- ৩৬০০০ ইউরো যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায়  ২৯ - ৪২ লক্ষ টাকা। 

২.ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন  -  ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩

সংক্ষেপেঃ ইউরোপে কাজের ভিসা আবেদন করতে প্রথমেই একটি জব পেতে হবে, এরপর নিজ দেশের ইউরোপ দূতাবাস থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসার জন্য ইন্টারভিউ এ মনোনিত হলেই ভিসা আবেদন সম্পন্ন হবে।

ইউরোপীয় কোম্পানিগুলি নন-ইউরোপিয়ান নাগরিকদের জন্য আবেদন বিবেচনা করে, যদি তারা শূন্য পদ পূরণের জন্য EU-এর মধ্যে কাউকে খুঁজে না পায় তবে। অনেক ইউরোপীয় দেশ দক্ষতার অভাবের সম্মুখীন হয় যা তাদের কর্মসংস্থানের জন্য ইউরোপের বাইরের লোকদের দিকে তাকাতে বাধ্য করে। তাই যথাযথ দক্ষতা থাকা সাপেক্ষে বাংলাদেশের নাগরিকরা ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ অনুযায়ী আবেদন করলে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

ইউরোপে কাজের ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া হলো:
  • প্রথমেই আবেদনকারী যে দেশে কাজ করতে চান সেই দেশের এমপ্লয়মেন্ট ভিসা কী অফার দেয় তা দেখতে হবে।
  • এরপর তিনি ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য যোগ্য কিনা তা নির্ণয় করতে হবে। 
  • একটি EU কাজের ভিসার জন্য মানদণ্ড পূরণ করতে হবে।কিছু দেশে ভিসার জন্য আবেদন করার আগে চাকরি পেতে হয়। ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করার আগে আবেদনকারী এই ধরনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করেছেন কী তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • কর্মসংস্থান ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে ।
  • নিজ দেশের ইউরোপীয় দূতাবাসে ভিসা ইন্টারভিউ সময়সূচী নির্ধারণ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।
  • অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি নিয়ে সাক্ষাৎকারে অংশ নিতে হবে।
  • এরপর ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
ইউরোপে কর্মসংস্থান ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য এটি শুধুমাত্র আদর্শ পদ্ধতি। সঠিক প্রক্রিয়া এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভিন্ন হতে পারে।

৩.ইউরোপে কাজের ভিসার প্রয়োজনীয় নথি - ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩  

সংক্ষেপেঃ ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে যেসব নথি প্রয়োজন হয় তা হলো: আবেদনপত্র, পাসপোর্ট, ছবি, রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশন, রেসিডেন্স পারমিট, স্বাস্থ্য বীমা, একাডেমিক যোগ্যতার প্রমাণপত্র, ভাষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র ইত্যাদি। 

ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে বেশ কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন হয়। এসব ডকুমেন্টস ভিসা আবেদনের সাথে জমা দিতে হয়। ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ইউরোপে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে যেসব নথি প্রয়োজন তা হলো :
  • আবেদনপত্র: ভিসা আবেদনপত্র সম্পূর্ণভাবে পূরণ করতে হবে এবং এর দুইটি ফটোকপি লাগবে। উভয় কপির বিপরীত পাশে অবশ্যই স্বাক্ষর দিতে হবে।
  • তিন মাসের মধে তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুইটি অভিন্ন ছবি। 
  • বৈধ পাসপোর্ট: পাসপোর্ট বছরের বেশি পুরানো হওয়া যাবে মা এবং যে তারিখে ভিসা আবেদনকারী ইউরোপ থেকে দেশে ফিরবে তারপরও কমপক্ষে আরও তিন মাসের জন্য বৈধ হতে হবে। 
  • রাউন্ড ট্রিপ ফ্লাইট রিজার্ভেশন। এটি ইউরোপীয় এলাকা থেকে প্রবেশ এবং প্রস্থানের তারিখ এবং ফ্লাইট নম্বর নির্দেশ করবে। 
  • চিকিৎসা ভ্রমন বীমা। হাসপাতালের যত্ন সহ যেকোন চিকিৎসা,  জরুরী অবস্থা কভার করা এবং চিকিৎসা জরুরী অবস্থার কারণে নিজের দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য 30,000 ইউরো সমমূল্যের একটি বিমা করতে হবে। এই বিমা অবশ্যই ইউরোপীয় এলাকার মধ্যে বৈধ হতে হবে।
  • বাসস্থানের প্রমান: ইউরোপে গিয়ে থাকার ব্যবস্থা অর্থাৎ রেসিডেন্স পারমিট এর নথি যা প্রমান করবে  ইউরোপে গিয়ে আবেদনকারী কোথায় থাকবে।
  • চাকরির চুক্তিপত্র: কর্মী এবং নিয়োগকর্তার মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি কর্মসংস্থান চুক্তিপত্র।  নিয়োগকারীকে অবশ্যই ইউরোপের নাগরিক হতে হবে।
  • একাডেমিক যোগ্যতার প্রমাণ: ডিপ্লোমা/স্নাতক পাসের  সার্টিফিকেট, গ্রেডের ট্রান্সক্রিপ্ট ইত্যাদি।
  • ভাষার দক্ষতার প্রমাণপত্র: যে দেশের কোম্পানিতে চাকরি হবে সেই দেশের অফিসিয়াল ভাষার জ্ঞানের একটি নির্দিষ্ট স্তর পূরণ করে চাকরিতে জয়েন করতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায়ও দক্ষতা থাকতে হবে। 

৯.আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩

ইউরোপে কাজের ভিসা নিয়ে অনেকেরই অনেক প্রশ্ন রয়েছে। তাই আর্টিকেলের এই অংশে ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আলোচনা করব।

প্রশ্ন ১: ইউরোপের দেশগুলো কী কী?

উত্তর: ভ্যাটিকান সিটি, ইউক্রেন, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, সুইজারল্যান্ড, স্পেন, সুইডেন, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া, সান মারিনো, সার্বিয়া, রাশিয়া, রোমানিয়া, পর্তুগাল, নরওয়ে, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, মন্টিনিগ্রো, মোনাকো, মলদোভা, মাল্টা, ম্যাসেডোনিয়া, লুক্সেমবুর্গ, লিশটেনস্টাইন, লিথুয়ানিয়া, লাতভিয়া, কাজাখস্তান, ইতালি,আয়ারল্যান্ড,হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, গ্রিস, জার্মানি, জর্জিয়া, ফ্রান্স, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক, ইস্তোনিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, সাইপ্রাস, বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, বেলজিয়াম, বেলারুশ, আলবেনিয়া, অ্যান্ডোরা, আর্মেনিয়া, অস্ট্রিয়া, আজারবাইজান।

প্রশ্ন ২: কত বছর বয়স হলে ইউরোপ যাওয়া যায়?

উত্তর: ২১-৪০ বছর বয়স হলে ইউরোপে কাজের ভিসায় যাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৩: ইউরোপে কাজের ভিসায় শিক্ষাগত যোগ্যতা কী লাগে?

উত্তর: ইউরোপে কাজের ভিসায় যেতে ন্যূনতম ব্যাচেলর ডিগ্রি থাকতে হয়। 

১০. লেখকের মন্তব্য - ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩

ইউরোপ মহাদেশ ৫০ টি দেশ নিয়ে গঠিত। তাই ইউরোপে কর্মী নিয়োগ ২০২৩ বলতে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কর্মী নিয়োগের ব্যাপারে বলা হয়েছে। তাছাড়া ইউরোপের প্রতিটি দেশের শ্রম আইন এক নয়। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা সামগ্রিকভাবে একটি আদর্শ নিয়মকে সামনে রেখে ইউরোপে কর্মী নিয়োগ সম্পর্কে আলোচনা করেছি। 

আর্টিকেল সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন, মতামত, পরামর্শ কিংবা অভিযোগ আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং সেই সাথে আরও তথ্যবহুল লেখা পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট The DU Speech ভিজিট করতে পারেন।


এই আর্টিকেলের-
লেখক: মোছাঃ ফাতেমা খাতুন 
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: গাইবান্ধা 


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url