জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশিত হয়েছে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হলো বাংলাদেশের একটি এফিলিয়েট বিশ্ববিদ্যালয় যার অধীন ২২৮৩ টি কলেজে স্নাতোক ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু রয়েছে।উচ্চ মাধ্যমিকের পর অনেকেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়।যারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান তাদের জন্যই আজকের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলটি।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানতে এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন কলেজসমূহে ভর্তির প্রক্রিয়া,আবেদনের যোগ্যতা এবং ভর্তির সম্পূর্ণ তথ্য জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলটি পড়ুন।
১.আবেদনের সময়সূচি|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
উচ্চ মাধ্যমিকের পর উচ্চশিক্ষার জন্য প্রায় সব শিক্ষার্থীর প্রথম পছন্দ থাকে ভার্সিটি,মেডিকেল,নার্সিং,ইন্জিনিয়ারিং কিংবা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে উজ্জল ক্যারিয়ার গঠন করা।কিন্তু বাংলাদেশে এসকল ভার্সিটিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক আসন না থাকায় বেশিরভাগ শিক্ষার্থী সুযোগ পায় না। তাদের পরের পছন্দ থাকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কোনো ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয় না।আবেদন করার পর এইচএসসি ও এসএসসি রেজাল্ট অনুযায়ী কলেজ ও সাবজেক্ট পাওয়া যায়।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ অনুযায়ী
আবেদন শুরু ০৫ এপ্রিল ২০২৩
আবেদন চলবে ০৮ মে ২০২৩ পর্যন্ত
১ম মেধাতালিকার ফলাফল ১৭ মে ২০২৩
ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১৭ মে থেকে ৩১ মে ২০২৩ পর্যন্ত
ক্লাস শুরু ০১ জুন ২০২৩
প্রথম আবেদনের পর সীট খালি থাকা সাপেক্ষে দ্বিতীয় আবেদনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় আবেদনের পর আর কোনো আবেদনের সুযোগ থাকবে না।
২.আবেদন করার নিয়ম|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
আর্টিকেলের এই অংশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ অনুযায়ী অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন করতে হয়।আবেদন করার আগে নিম্নোক্ত কাগজপত্রাদি সাথে রাখতে হবে। আবেদন করতে যা যা লাগবে :
এইচএসসি বা সমমান রেজিস্ট্রেশন কার্ড (রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর জানার জন্য)
এসএসসি বা সমমান রেজিস্ট্রেশন কার্ড(রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর জানার জন্য)
এক কপি রঙিন ছবি (১২০ বাই ১৫০ পিক্সেল, সাইজ ৫০kb)
একটি ইমেইল এড্রেস ও একটি মোবাইল নম্বর
প্রথম ধাপ:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধীন কলেজ সমূহে সম্মান প্রথম বর্ষে আবেদনের জন্য www.nu.ac.bd/admissions ওয়েবসাইটে যেতে হবে।ওয়েবসাইটে যাওয়ার পর Honours tab এ গিয়ে Apply Now অপশনে ক্লিক করতে হবে।ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত তথ্য ছকে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার রোল নম্বর,শিক্ষা বোর্ড ও পাসের সন সঠিকভাবে এন্ট্রি দিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ: দ্বিতীয় ধাপে আবেদনকারীর SSC ও HSC পরীক্ষার ফলাফল সহ সব তথ্য দেখা যাবে এবং নিচের দিকে গেলে আবেদনকারীর নাম সহ তার পিতা- মাতার নাম,জন্ম তারিখ এবং লিঙ্গ দেওয়া থাকবে,এইসব অপশন ভালো করে দেখে (এখানে কোন ভুল হলে অবশ্যই সঠিক লিঙ্গ দিবেন)তারপর Next বাটনে ক্লিক করতে হবে।লিঙ্গ নির্ধারনে ভুল হলে পুরুষ আবেদনকারী মহিলা কলেজে নির্বাচিত হতে পারে।তাই বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
তৃতীয় ধাপ:আবেদনের এ পর্যায়ে আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী বিভাগ ও জেলা ওয়ারী যে কোন কলেজের নাম সিলেক্ট করলে সংশ্লিষ্ট কলেজের প্রথম বর্ষ স্নাতক( সম্মান) শ্রেণীর অধিভুক্ত বিষয় সমূহের নাম ও আসন সংখ্যা দেখতে পাবে।আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট কলেজে তার ভর্তির যোগ্য বিষয়ক তালিকা হতে সতর্কতার সঙ্গে তার প্রার্থিব বিষয়ের পছন্দক্রম নির্ধারণ করতে হবে। পরবর্তীতে এই পছন্দ ক্রম অনুসারে মেধার ভিত্তিতে বিষয় বরাদ্দ দেয়া হবে।
চতুর্থ ধাপ: এখন যে পেজ আসবে তাতে কোটা দেওয়া থাকবে।আপনার যদি কোন কোটা থাকে তাহলে Yes অপশনে ক্লিক করে কাঙ্খিত কোটা নির্বাচন করতে হবে।মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/আদিবাসী/প্রতিবন্ধী/পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে তথ্য ছকের নির্দিষ্ট স্থানে তার জন্য প্রযোজ্য কোটা সিলেক্ট করতে হবে।কোটায় আবেদনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত মূল সনদপত্র থাকতে হবে।একজন প্রার্থী এক বা একাধিক কোটায় যোগ্য হলে কোটার পছন্দক্রম নির্ধারণ করে দিতে হবে।
পঞ্চম ধাপ: প্রাথমিক আবেদনের ফরম পূরণের সময় প্রার্থীর পাসপোর্ট আকারের সম্প্রতি তোলা রঙিন ছবি আপলোড করতে হবে।ছবিটি ১৫০ পিক্সেল উচ্চতা, 120 পিক্সেল প্রস্থ, এবং সাইজ ৫০ kb এবং picture type:jpg হতে হবে।(আবেদনকারীর ছবি ব্যতিত অন্য কোন ছবি আবেদন ফরমে আপলোড করা হলে ওই প্রার্থীর ভর্তি বাতিল করার অধিকার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করবে)।
আবেদন ফরম বাতিল/ছবি পরিবর্তন:আবেদন ফরম সংশ্লিষ্ট কলেজে জমাদানের পূর্বে কোন প্রার্থী তার প্রাথমিক আবেদন ফরমটি বাতিল/ ত্রুটিপূর্ণ ছবি পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক হলে তাকে Applicant's Login( Honours) অপশনে গিয়ে আবেদন ফরমের রোল নম্বর ও পিন এন্ট্রি দিতে হবে।এ পর্যায়ে আবেদনকারীকে Form cancel/photo change অপশনে গিয়ে Click to Generate the Security key অপশনটি ক্লিক করতে হবে। এ সময়ে প্রার্থী তার আবেদন ফর্মে উল্লেখিত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে একটি OTP পাবে।এই OTP এন্ট্রি দিয়ে প্রার্থী তার আবেদন ফরমটি বাতিলপূর্বক নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবে।এ লক্ষ্যে আবেদনকারীকে তার ব্যক্তিগত সঠিক মোবাইল নম্বর সতর্কতার সঙ্গে আবেদন ফরমে এন্ট্রি দিতে হবে।তবে কলেজ কতৃক প্রাথমিক আবেদন ফরম নিশ্চায়ন করার পর তা আর বাতিল করা যাবে না।
ষষ্ঠ ধাপ:সঠিক তথ্য ও ছবিসহ পূরণ করে প্রথমে ফরমটি সাবমিট অ্যাপ্লিকেশন অপশনে ক্লিক করতে হবে।এ পর্যায়ে আবেদনকারীর রোল নম্বর ও পিনকোড প্রদর্শিত হবে এবং আবেদনকারীকে ফরমটি ডাউনলোড করে[ A4 (8.5" ×11) ]অফসেট সাদা কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে।আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা প্রাথমিক আবেদন ফরমটির নির্ধারিত স্থানের স্বাক্ষর করতে হবে। এই আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষার সত্যায়িত নম্বর পত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ২৫০ টাকা সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে।প্রাথমিক আবেদন ফরমটির দ্বিতীয় অংশ শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সিল সহ প্রার্থীকে ফেরত দিবে।কলেজে যে সকল প্রাথমিক আবেদন ফরম অনলাইনে নিশ্চয়ন করবে সে সকল প্রার্থী তাদের মোবাইল নাম্বারে এসএমএস এর মাধ্যমে তা জানতে পারবে।প্রাথমিক আবেদন নিশ্চায়ন ব্যতীত কোন প্রার্থী ভর্তির যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।কলেজ আবেদন পত্র জমা দেয়ার পরে প্রার্থী তার মোবাইল ফোনে এসএমএস না পেলে বুঝতে হবে যে তার আবেদন ফরম কলেজ কর্তৃক নিশ্চায়ন করা হয়নি। এক্ষেত্রে প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যোগাযোগ করতে হবে।
দ্বৈত ভর্তি বাতিল সম্পর্কিত নোটিশ:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মান প্রথম বর্ষ শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত কোন শিক্ষার্থী যদি পূর্ববর্তী শিক্ষাবর্ষে স্নাতক(সম্মান)/ স্নাতক (সম্মান) প্রফেশনাল/স্নাতক (পাস) নিয়মিত/প্রাইভেট কোর্সে ভর্তির পর রেজিস্ট্রেশন কার্ড ইস্যু হয়ে থাকলে তাকে অবশ্যই পূর্ববর্তী শিক্ষাবর্ষে ভর্তি বাতিল করে এ শিক্ষা কার্যক্রমে ভর্তি হতে হবে।অন্যথায় দ্বৈত ভর্তির কারণে শিক্ষার্থীর উভয় ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।স্নাতক ভর্তি কার্যক্রম চলমান থাকা অবস্থায় কোন শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করলে তা পুনঃবহাল করার কোন সুযোগ দেয়া হবে না।
রিলিজ স্লিপে আবেদন ফরম পূরণ সম্পর্কিত করণীয়:
যে সকল আবেদনকারী মেধা তালিকায় স্থান পাবে না,মেধা তালিকায় স্থান পেয়ে ভর্তি বাতিল করবে অথবা মেধা তালিকায় স্থান পেয়েও বরাদ্দকৃত বিষয় ভর্তি হবে না সে সকল আবেদনকারী বিষয় ভিত্তিক শূন্য আসন সাপেক্ষে পাঁচটি কলেজে আলাদাভাবে বিষয় পছন্দক্রম নির্ধারণ করে রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবে।কলেজ কর্তৃক যে সকল আবেদনকারীর প্রাথমিক আবেদন নিশ্চায়ন করা হবে না সে সকল আবেদনকারী রিলিজ স্লিপে আবেদন করতে পারবে না।
যথাযথ যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে O-Level, A-Level এবং বিদেশি সার্টিফিকেটধারী শিক্ষার্থীকে অনলাইনে আবেদন না করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিন,স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল,জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর সরাসরি/ইমেইল এড্রেস( deanug@nubd.info )এ আবেদন পত্র প্রেরণ করতে হবে।সাদা কাগজে লিখিত আবেদন পত্রে আবেদনকারীর নাম,পিতা-মাতার নাম, ভর্তিচ্ছু বিষয়,প্রতিষ্ঠানের নাম ও নিবন্ধিত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর উল্লেখ করতে হবে।ভর্তিচ্ছু বিষয়টি অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অধিভুক্ত থাকতে হবে।এছাড়া আবেদন পত্রের সঙ্গে আবেদনকারীর ও লেভেল ও এ-লেভেল পরীক্ষার ট্রান্সক্রিপ্ট,ও পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি যুক্ত করতে হবে।
৩.আবেদনের নূন্যতম যোগ্যতা|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
আর্টিকেলের এই অংশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ অনুযায়ী সম্মান প্রথম বর্ষে ভর্তির আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা নিয়ে আলোচনা করা হবে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ কলেজ সমূহে স্নাতক(সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা হলো:
১.মানবিক:বাংলাদেশে স্বীকৃত যে কোন শিক্ষাবোর্ড/ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে ২০১৯/২০২০ সালে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং ২০২১/২০২২ সালে এইচএসসি/ সমমান পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ থাকতে হবে।
২.বিজ্ঞান:বাংলাদেশের যেকোন স্বীকৃত শিক্ষাবোর্ড/ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়/ কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের বিজ্ঞান শাখা থেকে ২০১৯/২০২০ সালে এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং ২০২১/২০২২ সালে এইচএসসি/ সমমান/ ভোকেশনাল পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ থাকতে হবে।
৩.ব্যবসায় শিক্ষা:বাংলাদেশের যেকোন স্বীকৃত শিক্ষাবোর্ড/কারিগরি শিক্ষাবোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ২০১৯/২০২০ সালে এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং ২০২১/২০২২ সালে এইচএসসি/সমমান/বিজনেস ম্যানেজমেন্ট/ ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ পেতে হবে।
৪. O-Level/A-Level/ বিদেশি সার্টিফিকেটধারী:
২০১৯/২০২০ সালের O-Level পরীক্ষায় তিনটি বিষয়ে 'বি' গ্রেডসহ অন্তত চারটি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং ২০২১/২০২২ সালের A-Level পরীক্ষায় একটি বিষয়ে 'বি' গ্রেডসহ অন্তত দুইটি বিষয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এ ভর্তি কার্যক্রম অন্যান্য শর্তপূরন সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।বিদেশি সার্টিফিকেটধারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বীকৃত যেকোনো শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক তাদের অর্জিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের নম্বর পত্রের সমতা নিরূপণ করা হলে তারাও এ ভর্তি কার্যক্রমের অন্যান্য শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।
প্রার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় পঠিত বিষয়সমূহ থেকে ভর্তি যোগ্য (Eligible) বিষয় নির্ধারণ করা হবে।উক্ত পঠিত বিষয়ে (২০০ নম্বরের)ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৩.০০ থাকতে হবে।
আবেদনকারী উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় যে শাখা থেকে উত্তীর্ণ হয়েছে তাকে সেই শাখার জন্য নির্ধারিত ভর্তির প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় গার্হস্থ্য অর্থনীতি শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী মানবিক শাখার আবেদন ফরম পূরণ করবে।
৪.জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদসমূহ|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলের এই পর্যায়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদসমূহ এবং প্রত্যেকটি অনুষদের অন্তর্ভুক্ত বিভাগ নিয়ে আলোচনা করা হবে।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ:
অর্থনীতি বিভাগ
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
সমাজকর্ম বিভাগ
নৃবিজ্ঞান বিভাগ
গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগ
গ্রন্থাগার ও তথ্য বিজ্ঞান বিভাগ
বিজ্ঞান অনুষদ
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
রসায়ন বিভাগ
প্রাণ রসায়ন বিভাগ
গণিত বিভাগ
পরিসংখ্যান বিভাগ
প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ
ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ
কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগ
পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ
কলা অনুষদ
বাংলা বিভাগ
ইংরেজি বিভাগ
আরবি বিভাগ
সংস্কৃত বিভাগ
ইতিহাস বিভাগ
ইসলামী অধ্যয়ন বিভাগ
ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
দর্শন বিভাগ
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ
ব্যবসায় প্রশাসনের স্নাতক (প্রফেশনাল)
পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনায় বিবিএ (প্রফেশনাল)
৫.বিভাগভিত্তিক আসন বন্টন|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন অনার্স এর মোট আসন ৪ লক্ষ ২০ হাজারের অধিক।এসব আসনের ভিতর মানবিক শাখার বিষয় সমূহে মানবিক শাখার জন্য ৯০% সিট বরাদ্দ থাকে এবং বিজ্ঞান ও ব্যবসায় প্রশাসন শাখার জন্য ৫% করে সিট বরাদ্দ থাকে।বিজ্ঞান শাখার বিষয় সমূহে বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০% সিট বরাদ্দ থাকে।এখানে মানবিক বা ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য কোনো সিট বরাদ্দ থাকবে না।ব্যবসা প্রশাসন শাখার বিষয় সমূহের মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসনের ৯০% এবং বিজ্ঞান ও মানবিক শাখার জন্য ৫% করে সিট বরাদ্দ থাকে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলের এই অংশে প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদা আলাদা ভাবে আসন বন্টন নিয়ে আলোচনা করা হবে।
মানবিক শাখা:
১. বাংলা,ইংরেজি,আরবি,সংস্কৃত এই চারটি বিষয়ে মানবিক শাখার জন্য ৭০% বিজ্ঞান শাখার জন্য ১৫% এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ১৫% আসন বরাদ্দ থাকবে।তবে প্রার্থীর অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিকে পঠিত বিষয় বাংলা, ইংরেজি,আরবি কিংবা সংস্কৃত থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড পয়েন্ট পেতে হবে।প্রথম ও দ্বিতীয় মেধা তালিকা দেয়ার পরও যদি বিষয়ভিত্তিক আসন শূন্য থাকে তাহলে মানবিক,বিজ্ঞান,ব্যবসা শিক্ষা শাখার জন্য নির্ধারিত আসন বন্টনের শতকরা হার রোহিত করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
২.ইতিহাস বিভাগে ১০০% আসন মানবিক শাখার জন্য।তবে প্রার্থীকে উচ্চ মাধ্যমিকে পঠিত বিষয় ইতিহাস,যুক্তিবিদ্যা,সমাজবিজ্ঞান,সমাজকল্যাণ,পৌরণীতি ও সুশাসন থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড নম্বর পেতে হবে।
৩.ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,দর্শন বিভাগে নির্দিষ্ট আসন বন্টন নেই তবে উচ্চ মাধ্যমিকে পঠিত বিষয়ের মধ্যে ইতিহাস,যুক্তিবিদ্যা,সমাজবিজ্ঞান,সমাজকল্যাণ,পৌরণীতি ও সুশাসন যেকোন একটি থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড নম্বর পেয়ে পাশ করতে হবে।
৪.ইসলামের ইতিহাস বিভাগে আসন পেতে উচ্চ মাধ্যমিকে পঠিত বিষয় ইসলাম শিক্ষা,আল্-ফিকাহ্,তাজবিদ,আরবি যেকোনো একটি থাকতে হবে।
৫.রাষ্ট্রবিজ্ঞান,সমাজবিজ্ঞান,সমাজকর্ম এই তিনটি বিষয়ে মানবিক শাখার জন্য ৯০%বিজ্ঞান শাখার জন্য ৫% এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ৫% আসন বরাদ্দ রয়েছে। অর্থনীতি বিষয়টির ক্ষেত্রে মানবিক শাখার জন্য ৮০% বিজ্ঞান শাখার জন্য ১০% এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ১০% আসন বরাদ্দ রয়েছে।এসব বিষয়ে আসন পেতে উচ্চ মাধ্যমিকে পঠিত বিষয়ে অবশ্যই পৌরনীতি ও সুশাসন,সমাজবিজ্ঞান,সমাজকল্যাণ, অর্থনীতি,ইতিহাস ,যুক্তিবিদ্যা ,উচ্চতর গণিত, জীববিজ্ঞান যে কোন একটি থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
৬.নৃবিজ্ঞান বিষয়ে মানবিক শাখার জন্য ৯০%, বিজ্ঞান শাখার জন্য ৫ % এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ৫% আসন বরাদ্দ রয়েছে।উচ্চমাধ্যমিকে পঠিত বিষয়ের মধ্যে সমাজবিজ্ঞান,সমাজকল্যাণ,ইতিহাস,পৌরনীতি ও সুশাসন, পদার্থবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞান যেকোনো একটি থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
৭.গ্রন্থাকার ও তথ্যবিজ্ঞান বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন আসন বরাদ্দ নেই তবে মেধা স্কোরের ভিত্তিতে আসন দেওয়া হবে।এ বিষয়ে আসন পেতে উচ্চমাধ্যমিকে পদার্থবিজ্ঞান ,জীববিজ্ঞান,রসায়ন,হিসাববিজ্ঞান,ব্যবসা,সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা,সমাজবিজ্ঞান,সমাজকল্যাণ,ইতিহাস, পৌরনীতি ও সুশাসন,যেকোনো একটি বিষয় পঠিত হিসেবে থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
৮.গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিষয়ে মানবিক শাখার জন্য ৯০% এবং বিজ্ঞান শাখার জন্য ১০% আসন বরাদ্দ রয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকে পঠিত বিষয় গার্হস্থ্য বিজ্ঞান,সাধারণ বিজ্ঞান এবং খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান,গৃহ-ব্যবস্থাপনা ও শিশু বর্ধন এবং পারিবারিক সম্পর্ক,গার্হস্থ্য অর্থনীতি, জীববিজ্ঞান,মনোবিজ্ঞান,যেকোন একটি বিষয় পঠিত হিসেবে থাকতে হবে এবং ৩.০০ গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
৯.বি.এ (অনার্স) ইন মিউজিক বিষয়ে নির্দিষ্ট আসন বরাদ্দ নেই,মেধাস্কোরের ভিত্তিতে আসন বন্টন করা হবে।উচ্চ মাধ্যমিকে বাংলা,ইংরেজি,উচ্চাঙ্গ সংগীত,লঘু সংগীত,ইতিহাস,সমাজবিজ্ঞান,যুক্তিবিদ্যা,উচ্চতর গণিত,হিসাববিজ্ঞান যেকোনো একটি পঠিত বিষয় হিসেবে থাকবে এবং ৩.০০ গ্রেড পেয়ে পাশ করতে হবে।
বিজ্ঞান শাখা:
১.পদার্থবিজ্ঞান,রসায়ন,প্রাণ-রসায়ন,উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান,মৃত্তিকা বিজ্ঞান,পরিসংখ্যান,গণিত, পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ে শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ১০০% আসন বরাদ্দ রয়েছে।বিজ্ঞান বিভাগের অন্তর্গত এসকল সাবজেক্টে আসন পেতে উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পর্যায়ে অবশ্যই পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উচ্চতর গণিত, জীববিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান,পরিসংখ্যান যেকোনো একটি পঠিত বিষয় হিসেবে থাকতে হবে এবং (২০০ নম্বরের পরীক্ষায়) নূন্যতম ৩.০০ জিপিএ পেতে হবে।
২. ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন আসন বরাদ্দ নেই।বিজ্ঞান,মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা এই তিনটি গ্রুপের শিক্ষার্থীদের মেধাস্কোরের ভিত্তিতে আসন বন্টন করা হবে।তবে উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পর্যায়ে পঠিত বিষয়ের মধ্যে ভূগোল,উচ্চতর গণিত,সমাজবিজ্ঞান, সমাজকল্যাণ,পৌরনীতি ও সুশাসন,পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং পরিসংখ্যান এর যেকোনো একটি থাকতে হবে এবং (২০০ নম্বরের পরীক্ষায়) নূন্যতম ৩.০০ জিপিএ পেতে হবে।
৩.মনোবিজ্ঞান বিষয়েও নির্দিষ্ট কোনো আসন বরাদ্দ নেই।বিজ্ঞান,মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের মেধাস্কোরের ভিত্তিতে আসন বন্টন করা হবে।উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পর্যায়ে মনোবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান,গার্হস্থ্য অর্থনীতি,যুক্তিবিদ্যা,সমাজকল্যাণ, সমাজবিজ্ঞান,হিসাববিজ্ঞান,ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা,পদার্থবিজ্ঞান,পরিসংখ্যান,রসায়ন,উচ্চতর গণিত এর মধ্যে যেকোনো একটি বিষয় পঠিত হিসেবে থাকতে হবে এবং (২০০ নম্বর পরীক্ষায়) নূন্যতম ৩.০০ জিপিএ পেয়ে পাশ করতে হবে।
ব্যবসায় শিক্ষা শাখা:
১.মার্কেটিং,ফিন্যান্স,হিসাববিজ্ঞান,ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ৯০%, বিজ্ঞান শাখার জন্য ৫ %, মানবিক শাখার জন্য ৫% আসন বরাদ্দ রয়েছে। উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পর্যায়ে পঠিত বিষয়ের মধ্যে হিসাববিজ্ঞান,ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা,ফিন্যান্স ব্যাংকিং ও বীমা,উৎপাদন ব্যবস্থাপনা,অর্থনীতি, পরিসংখ্যান,উচ্চতর গণিত যেকোনো একটি বিষয় থাকতে হবে এবং (২০০ নম্বরের পরীক্ষায়) নূন্যতম ৩.০০ জিপিএ পেতে হবে।
৬.মেধাতালিকা প্রণয়ন ও ফলাফল দেখা|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ অনুযায়ী মেধাতালিকা প্রণয়ন ও ফলাফল দেখার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হবে:
আবেদনকারীদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ভিত্তিতে প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে বিষয় ভিত্তিক মেধা তালিকা প্রণয়ন করে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে বিষয় বরাদ্দ দেয়া হবে।একই প্রতিষ্ঠান/কলেজে একই বিষয়ে দুই বা ততোধিক আবেদনকারীর মেধাক্রম এক হলে সে ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে এ সকল আবেদনকারীর
চতুর্থ বিষয়সহ এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর যথাক্রমে ৪০% ও ৬০%,চতুর্থ বিষয়সহ এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৪০% ও ৬০% এরপরও যদি দুই বা ততোধিক আবেদনকারীর মেধাক্রম এক হয় সেক্ষেত্রে যার বয়স কম হবে তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে মেধাক্রম প্রণয়ন করা হবে।
এ ভর্তি কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে প্রথম মেধা তালিকা, শূন্য আসন সাপেক্ষে দ্বিতীয় মেধা তালিকা,বিশেষ কোটায় মেধা তালিকা এবং প্রথম ও দ্বিতীয় স্লিপ এর মেধা তালিকার মাধ্যমে সম্পন্ন করা হবে।
ফলাফল দেখার নিয়ম:
প্রথমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd/admissions এ যেতে হবে।এরপর Applicant's account log in অপশনে ক্লিক করতে হবে।তারপর application roll no এবং PIN দিয়ে লগইন করতে হবে।এ্যাকাউন্ট এ লগ ইন হলে রেজাল্ট অপশনে ক্লিক করলেই রেজাল্ট দেখা যাব।এছাড়াও এসএমএসের মাধ্যমেও রেজাল্ট দেখা যাবে।এসএমএস এর মাধ্যমে রেজাল্ট দেখতে NU<space>ATHN<space>roll no লিখে 16222 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।ফিরতি এসএমএস এ রেজাল্ট দেখা যাবে।
৭.জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত সেরা কলেজসমূহ|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় সারাদেশে মোট সরকারী ও বেসরকারি কলেজের সংখ্যা প্রায় ২২৮৩ টি।এর মধ্যে স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু রয়েছে ৮৫৭ টি কলেজে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার পূর্বে এসব কলেজ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা থাকা আবশ্যক,কেননা প্রথম সারির কলেজে ভর্তি হতে গেলে মেধাতালিকায় প্রথম দিকে স্থান পেতে হয়।এসব দিক বিবেচনা করে আবেদন না করলে যথাযথ যোগ্যতা না থাকার ফলে আবেদনকৃত কলেজে আসন পাওয়া যায় না।জাতীয় বিশ্বাবিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলের এই অংশে আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন দেশের সেরা কলেজ সম্পর্কে জানব।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ র্যাংকিং ২০২২ অনুযায়ী
৫ টি সেরা কলেজ
রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী
সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ,পাবনা
সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
আনন্দমোহন কলেজ, ময়মনসিংহ
কারমাইকেল কলেজ,রংপুর
জাতীয় পর্যায়ে সেরা মহিলা কলেজ
লালমাটিয়া মহিলা কলেজ, ঢাকা
সেরা বেসরকারি কলেজ
ঢাকা কমার্স কলেজ,ঢাকা
এছাড়াও শিক্ষার মানোন্নয়নের প্রতি দৃষ্টি রেখে বিভিন্ন র্যাংকিং এ সেরা অঞ্চল ভিত্তিক আরও ৬৮টি কলেজের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো হলো:
৮.প্রশ্ন-উত্তর পর্ব|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলের এই অংশে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং তার উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হলো:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট কতবার আবেদনের সুযোগ থাকবে? উত্তর: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট দুইবার আবেদনের সুযোগ থাকবে।প্রথম আবেদনের পর মেধা তালিকায় অনুযায়ী শূন্য আসন থাকা সাপেক্ষে দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপে আবেদন করা যাবে।তৃতীয়বার আবেদনের কোন সুযোগ থাকবে না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কি সেকেন্ড টাইম থাকবে? উত্তর: হ্যা। প্রথমবার আবেদনের পর প্রথম ও দ্বিতীয় মেধাতালিকায় যদি কলেজ না আসে তবে পরের বছর শিক্ষার্থী আবার আবেদন করতে পারবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কি কোন ভর্তি পরীক্ষা হয়? উত্তর:না।অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কে একাধিক সাবজেক্টে ভর্তি হওয়া যায়? উত্তর: না।
৯.লেখকের মন্তব্য|জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
উচ্চমাধ্যমিকের পর যে সকল শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য ভার্সিটি,মেডিকেল কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিতে ভর্তির সুযোগ পায় না তারা মূলত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়।এ সকল শিক্ষার্থীদের জন্যই আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ আর্টিকেলটি লেখা। আর্টকেলের সম্পর্কে যে কোন মন্তব্য,পরামর্শ কিংবা অভিযোগ কমেন্ট করে জানাতে পারেন।বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট The DU Speech ঘুরে আসুন।
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url