জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩
দেশের অনেকেই এখন জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে জানতে চান। আধুনিকতার যুগে এসে এখন অনেকেই জাপানে কাজ করে পরবর্তীতে সেদেশে স্থায়িভাবে থাকার স্বপ্ন দেখছেন এবং অনলাইনের দুনিয়ায় জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩ সালে এসে এ সম্পর্কীয় তথ্য জানতে এখন আর তৃতীয় ব্যক্তি বা দালালের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, এখন ঘরে বসেই জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩ সালে কি কি করতে হবে এ সকল তথ্য (যেমনঃ জাপানে কতদিন কাজ করতে হবে নাগরিকত্বের জন্য, কত ধরনের ভিসা পাওয়া যায়, কত টাকা আয় থাকা আবশ্যক নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে, পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির জন্য পয়েন্ট কত থাকতে হবে ইত্যাদি ) সম্পর্কে জানতে পারবেন এই আর্টিকেলে। তাই মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং সাথেই থাকুন।
অনুচ্ছেদ সুচী(যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন)
- জাপানে সর্বমোট কয়টি ভিসা দিয়ে থাকে
- জাপানে স্থায়ীভাবে থাকার কয়টি পথ আছে?
- পি.আর নাকি সিটিজেনশিপ কোনটি বেস্ট
- জাপানে নাগরিকত্ব নিতে যোগ্যতা কেমন লাগে
- জাপানের নাগরিকত্ব নেয়ার আগে কোন বিষয়গুলো নজর দেয়া উচিত
- নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে জাপান কতৃপক্ষ আপনাকে নিয়ে যে বিষয়গুলো দেখবে
- নাগরিকত্ব পেতে পয়েন্ট সিস্টেম কেন গুরুত্বপূর্ণ
- নাগরিকত্ব পেতে পয়েন্ট স্কোর বাড়ানোর উপায়
- নাগরিকত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে জাপানিজ ভাষা শিখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর
- লেখকের মন্তব্য
১.জাপানে সর্বমোট কয়টি ভিসা দিয়ে থাকে?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩ এ পর্যায়ে জানবেন , জাপানের পাসপোর্ট মানে ন্যাশনালিটি পাওয়ার ক্ষেত্রে ৩ টি উপায় রয়েছে প্রথমটি হচ্ছে ডিপেন্ডিং ভিসা, দ্বিতীয়টি অডিনারি বা সাধারন উপাইয়ে ভিসা এবং সর্বশেষ হচ্ছে জেনারেল ওয়ার্কিং ভিসা।
- প্রথম পর্যায়ের ভিসাটি হলো, ডিপেন্ডিং ভিসা। আপনি যদি জাপানোর কোনো নাগরিককে বিয়ে করেন তার মাধ্যমে আপনি জাপানি পাসপোর্টের জন্য বা নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন,
- দ্বিতীয়টি হচ্ছে সাধারন উপায়ে সাধারনভাবে কাজ করে পাসপোর্ট নেয়া।
- তৃতীয়টি হচ্ছে জেনারেল ওয়ার্কিং ভিসা- আপনি যদি সায়েন্সের কোন লোক হয়ে থাকেন( সাইন্টিস্ট, বা ইঞ্জিনিয়ার, প্রকৌশলী) সেক্ষেত্রে সুযোগ দেয়া হবে পাসপোর্ট বানানোর ক্ষেত্রে। জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩- আর্টিকেলে দ্বিতীয় ভিসা বা সাধারণ উপায় পাসপোর্ট নেয়া নিয়ে আলোচনা করা হবে,
২.জাপানে স্থায়ীভাবে থাকার কয়টি পথ আছে? জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
জাপানে থাকার আগে জানা দরকার কয়ভাবে জাপানে স্থায়ীভাবে থাকা যায় এবং এই প্রশ্নের উত্তর থাকবে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩- আর্টিকেলের এই অংশে। সাধারণত জাপানে স্থায়ীভাবে থাকার জন্য ২টি পথ খোলা আছে।
- প্রথমটি হচ্ছে পি.আর বা পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পারমিশন নেওয়া হচ্ছে আপনি দ্বৈত নাগরিক হিসেবে জাপানে থাকতে পারবেন সেক্ষেত্রে নিজস্ব দেশের নাগরিকত্ব বা পাসপোর্ট বাতিল হবে না।
- দ্বিতীয়টি হচ্ছে, সিটিজেনশিপ নেওয়া অর্থাৎ নাগরিকত্ব নেওয়া এক্ষেত্রে জাপান দ্বৈত নাগরিকত্ব এ্যালাও করে না , সিটিজেনশিপ বা নাগরিকত্ব নিতে হলে নিজের দেশের পাসপোর্ট জাপান কতৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে অর্থাৎ নিজের দেশের নাগরিকত্ব বাতিল করতে হবে
এই দুইটি অপশন থেকে কোনটা বেছে নেওয়া ভালো এবং কোনটার কি সুবিধা তা জানানো হবে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এর পরবর্তী অংশে।
৩.পি.আর নাকি সিটিজেনশিপ কোনটি বেস্ট?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- আর্টিকেলের এই পার্টে জানবেন একজন মানুষের জন্য জাপানে পি.আর নাকি সিটিজেনশিপ সবচেয়ে ভালো হবে। সাধারণত জাপান সরকার কৌশলের মাধ্যমে এখানকার পি.আর এর চেয়ে নাগরিকত্বকে বেশি উদ্বুদ্ধ করে অর্থাৎ নাগরিকত্ব নেওয়ার জন্য এরা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। কিন্তু পি.আর(পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি) নেওয়ার জন্য অনেক কঠোরতা অবলম্বন করে থাকে। সাধারণত অনেক যাচাই-বাছাই করে এবং অনেকটা সময় লেগে যায় বলা যায়।
সাধারণত জাপানে আপনি দীর্ঘ 10 বছর যদি না থাকেন তাহলে এখানকার পি.আর এর জন্য বা "এজোকেন" যেটা জাপানি ভাষায় বলে তার জন্য আবেদন করতে পারবেন না এবং আবেদন করলেও এই আবেদন প্রক্রিয়া টা দেখা গেছে দীর্ঘদিন পড়ে থাকে এমনকি কারোও কারোও ক্ষেত্রে প্রায় এক বছরও লেগে যায় রেজাল্ট দিতে কিন্তু নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে আপনার পাঁচ বছরের মধ্যে আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদনের রেজাল্ট খুব দ্রুত দেয় পাশাপাশি ,যারা আবেদন করে তাদের আবেদন গ্রহন করার সম্ভাবনা প্রচুর অর্থাৎ জাপানে নাগরিকত্বের ম্যাক্সিমাম আবেদন গ্রহণ করে, এবং এ থেকে বুঝা যায় যে, জাপান সরকার আসলে এজোকেনকে(পি.আর)-কে সেভাবে উদ্বুদ্ধ করে না অর্থাৎ জাপান কতৃপক্ষ চায় এখানে পি.আর-এর চেয়ে এখানকার নাগরিকত্ব নিয়ে থাকুক।
এটার একটা কারণ হচ্ছে এখানকার পি.আর পাওয়া অর্থাৎ পার্মানেন্টভাবে এখানে বসবাস করার যে সুযোগ-সুবিধা সবগুলোই এখানকার সিটিজেনশিপের কাছাকাছি। সিটিজেনশিপ হলে কেবল এখানকার নাগরিকত্বটি পাচ্ছেন, ভোট দেওয়ার অধিকার পাচ্ছেন, এতোটুকু এক্সট্রা সুযোগটুকু পাচ্ছেন, আর সম্পূর্ণ এজোকেনধারী(পি.আর) অর্থাৎ পি.আর সুযোগ-সুবিধা একজন নাগরিকত্বের সুযোগ-সুবিধা একই।অর্থাৎ একজন নাগরিক হলে এখানকার যে সুযোগ সুবিধা পাবেন এক্ষেত্রে ভোটাধিকার ছাড়া সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
তবে আরেকটি বিষয়ে নজর দেয়া দরকার সেটি হলো, আপনি বড় ধরনের ক্রাইম করলে বা এখানকার গভমেন্ট আপনার ওই ধরনের ফল্ট পেলে তারা আপনাকে নিজের দেশে যেতে বাধ্য করতে পারে সিটিজেনশিপ হলে এটা হওয়ার সম্ভাবনা নাই তবে এগুলো হয় না বললেই চলে। বর্তমান পরিস্থিতিতে এজোকেন (পি.আর) নেয়াটা হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম বিশেষ করে আমরা যারা বাংলাদেশি আছি, তাদের জন্য যারা দেশকে ভালোবাসে দেশের পাসপোর্ট হারাতে চান না তাদের জন্য তো কথাই নেই কারন আপনারা তো জানেন এখনকার নাগরিকত্ব নিলে আপনার বাংলাদেশের পাসপোর্ট ফেরত দিতে হবে,
অর্থাৎ জাপানের আইনে দুই দেশের নাগরিকত্ব রাখা যায় না কিন্তু আপনি এজোকেনধারী হলে আপনি দেশে পাসপোর্ট রাখতে পারবেন। তাছাড়াও পি.আর কিন্তু শর্টকাটভাবেও নেওয়া যায় যেমন। ৭০ বা ৮০ বা ৯০ পয়েন্ট হলেই, আপনার 10 বছর না হলে এখান থেকে পি.আর নিতে পারবেন। জাপানে নাগরিকত্ব নিতে কত দিন থাকতে হবে কি করতে হবে তা আসলেই প্রয়োজন, এবং এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- এর পরের অংশে।
৪.জাপানে নাগরিকত্ব নিতে যোগ্যতা কেমন লাগে?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
আপনাকে জাপানে নাগরিকত্ব নিতে কি কি করতে হবে, কত দিন কাজ করতে হবে তা নিয়ে আলোচনা করা হবে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩ এর পর্যায়ে, এবং সকল রিকুয়ারমেন্ট বা শর্তাবলি রয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
যদি পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চান সেক্ষেত্রে প্রথম শর্তটি হচ্ছে আপনাকে কমপক্ষে জাপানে পাঁচ বছর অবস্থান করতে হবে এবং এই পাঁচ বছরের মধ্যে অন্তত তিন বছর আপনাকে ওয়ার্কিং ভিসা এখানে থাকতে হবে, দেখা গেল জাপানে দুই বছরের মত সময় পড়াশোনা করেছেন এবং তিন বছর সেখানে ছিলেন তাহলেও পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে যদি আপনি ওয়ার্ক ভিসা 3 বছরের পেয়েছেন সেটা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়।
তারপরও যদি আপনার এককালীন তিন বছরে ভিসা না পেয়ে থাকেন যদি এক বছর এক বছর এক বছর করে ভিসা পান এক্ষেত্রে পাসপোর্ট বা নাগরিকত্বের জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারেন শর্ত হচ্ছে যখন এই পাঁচ বছর জাপান অবস্থান করবেন সে ক্ষেত্রে তিন মাসের অধিক সময় জাপান থেকে গিয়ে অন্য কোথাও থাকতে পারবেন না অথবা এক বছরের মধ্যে প্রায় ২০০ দিনের অধিক জাপানের বাহিরে কোথাও গিয়ে থাকতে পারবেন না যদি আপনি জাপান থেকে কোথাও গিয়ে ২০০ দিনের অধিক ১বছরের মধ্যে থাকেন বা এককালীন তিন মাসের অধিক সময় জাপানের বাহিরে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি জাপানে নাগরিকত্বের জন্য বা পাসপোর্টের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন না।
আর যদি জাপানের ডিপেন্ডিং ভিসা করে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে শর্ত হচ্ছে যার মাধ্যমে ডিপেন্ডিং হয়েছেন তার সাথে আপনাকে অন্তত তিন বছর থাকতে হবে তারপর আপনি যখন এপ্লাই করবেন তখন এক বছর মত ভিসার মেয়াদ থাকতে হবে এবং আপনি যার মাধ্যমে ডিপেন্ডিং হয়েছেন তার কমপক্ষে তিন বছরের বেশি জাপানে থাকতে হবে এবং আপনার বয়স 20 বছরের উর্ধ্বে হতে হবে আপনার বয়স যদি 20 বছরের উর্ধ্বে না হয় তাহলে কিন্তু আপনি জাপানিজ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কিন্তু জাপানে নাগরিকত্ব নেয়ার আগে কিছু বিষয় আপনার মাথায় রাখতে হবে এবং এই বিষয়গুলো কী? তা জানবেন জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- এর পরর্বতী অংশে।
৫.জাপানের নাগরিকত্ব নেয়ার আগে কোন বিষয়গুলো নজর দেয়া উচিত? জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
এই পর্যায়ে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- এই অংশে জানতে পারবেন জাপানে নাগরিকত্ব নেয়ার আগে কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখা দরকার।
- অন্যান্য দেশের মতো জাপানেও বেশ কিছু অসুবিধা আছে প্রথম যে অসুবিধা হচ্ছে আপনার ভাষাগত অসুবিধা এ ভাষাগত অসুবিধার জন্য আপনি চিরজীবন এখানে বিদেশি হিসেবে গণ্য হবেন এখনকার নাগরিকত্ব নিলেও জাআনিসরা দেখেই আপনাকে প্রথম দেখায় অর্থাৎ সাইটো দর্শন যেটা বলা হয় আপনাকে কিন্তু বিদেশি হিসেবে করা হয়
- তাহলে জাপানের অদূর ভবিষ্যতে কিন্তু এদের ভালো না যদিও তারা হয়তো পৃথিবীর তৃতীয় অর্থনীতির দেশ বর্তমানে তাদের কিছু নেগেটিভ দিক আছে। এখানে বড় নেগেটিভ দিক তা হচ্ছে এদের ইয়ং জেনারেশন খুবই কম সংখ্যক, এবং এদের বৃদ্ধের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে এবং এদের নেটিভ বা জাপানে থাকা ফ্যামিলিরাও সন্তান নিতে উদ্বুদ্ধ না অর্থাৎ সন্তান নিচ্ছেনা এজন্য 2009 থেকেই 2018 জনসংখ্যা ক্রমান্বয়ে অর্থাৎ 13 বছর ধরে এতে জনসংখ্যা মাইনাসের দিকে আর একটা অংশও পরর্বতী জেনেরেশনের দিকে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে না এবং অতিরিক্ত কাজের চাপের ফলে এরা মানসিকভাবে বিভিন্ন ধরনের ডিপ্রেশন ভুগে এবং এখানকার কর্মের পরিবেশ কি ভালো না এসব কারণে বলা যায় যে এদের ক্রিয়েটিভিটি আস্তে আস্তে ধ্বংস হয়ে যাবে এবং এরা এদের অর্থনীতির যে অবস্থানে আছে এ অবস্থানে কিন্তু দীর্ঘদিন থাকতে পারবে না।
- আপনি যদি এই দেশটাকে বেছে নেন বর্তমান যে পরিস্থিতি আছে তার থেকে খারাপের দিকে যাওয়ার পসিবিলিটি অনেক বেশি তাছাড়াও এটা কিন্তু একটা দ্বীপ দেশ জাপানের চারোদিকে কিন্তু অন্য কোনো দেশ নেই এর চারিদিকে প্রশান্ত মহাসাগর পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাসাগর। মূলত তিনটা বড় বড় দ্বীপ নিয়ে জাপান গঠিত এদের অসংখ্য দ্বীপ আছে এবং সবচেয়ে বড় ধরনের দ্বীপগুলোতে লোকজন বসবাস করে। এজন্য জাপান কিন্তু প্রচুর পরিমাণ ঝুঁকিতে থাকতে হয় বিশেষ করে যারা এখানে প্রাকৃতিকভাবেই ভূমিকম্প হয় প্রচুর পরিমানে। জাপান যেখানে অবস্থিত সেটা খুবই ভৌগোলিকভাবে ঝুকিপুর্ণ অবস্থানে আছে এবং এখানে প্রচুর ভূমিকম্প হয় এ থেকেই জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি বা সুনামি সৃষ্টি হয় জাপান কিন্তু ইতিমধ্যে কয়েকবারই প্রায় দীর্ঘ দশ বছর পর পরই বড় ধরনের সুনামি বা জলোচ্ছ্বাস আঘাত হেনেছে এবং এই দেশের জনসংখ্যা একটা বিশাল অংশ এখন সুনামি বা জলোচ্ছ্বাসের ভয়ে আতঙ্কিত সাথে ভূমিকম্প তো আছেই
- এছাড়া নিউক্লিয়ার প্লান্ট এরা প্রচুর পরিমানে তৈরি করেছে কারণ এদের প্রাকৃতিক সম্পদ নেই আমাদের যেমন প্রাকৃতিক গ্যাস আছে জাপানের এমন কিছু নেই তাই এদের এসব বাইরে থেকে আমদানি করতে হয় তাই জ্বালানি উৎপাদন ও সঠিক ব্যবহারের জন্য এরা প্রচুর পরিমাণ প্লান্ট তৈরি করছে । যা প্রকৃতির জন্য ক্ষতিকর বলা চলে। এর পূর্বে জাপানে একটা বড় ধরনের নিউক্লিয়ার প্লান্টের ত্রুটি দেখা দিয়েছিল তার ফলে কিন্তু ওই অঞ্চলের একটা বিরাট অংশ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে তাই এ ধরনের ঝুঁকি কিন্তু জাপানে থেকেই যায়, আর এখানকার নাগরিকত্ব যদি নেন হয়তো বিশেষ কারনে দেশে ব্যাক করতে পারবেন কিন্তু আপনার জন্য কিন্তু একটা ভয় থেকে যায় অর্থাৎ কোনো কারণ যে জাপানে এরকম প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে পড়ে বা যেকোনো ধরনের বড় দুর্যোগে পারেন সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনার দেশে আপনি ব্যাক বা ফেরত যেতে সমস্যা হবে কারণ আপনি এখানকার নাগরিক আর আপনিতো এজোকেনধারী(পি.আর) হন সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি বাংলাদেশের নাগরিকই থাকছেন।
- আরেক সমস্যা হচ্ছে আপনার নেক্সট জেনারেশন কিন্তু এই কালচারে বড় হবে আপনি চাইলেও আর দেশে ব্যাক করতে পারবেন না আর এই দেশটা হচ্ছে প্রচুর ব্যয়বহুল আপনার কর্ম ছাড়া এখানে থাকতে পারবেন না কারন জাপানিরা প্রচুর কঠোর পরিশ্রমী একটা জাতি এবং আপনি যদি জাপান টিকতে চান তাহলে আপনাকে ওই কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে । এখানে দেখবেন 70-৮০ বছরের বৃদ্ধরাও ফিল্ডে কাজ করতেছে আপনার জন্য কিন্তু একই পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে.
- এবং সর্বশেষ যদি আপনি জাপান থেকে যান আপনার ছেলে মেয়ে কিন্তু লাস্ট বয়সে এটা হয় জাপানে যে ছেলে মেয়েরা কিন্তু সেপারেট হয়ে যায় প্রাপ্তবয়স্ক হলে বাঙালি কালচার এদেরকে যতই বড় করতে চান তারা কিন্তু হবে না এখানকার নাগরিকত্ব নিলে এখানে যদি এদেশের কালচারে বড় হয় তাহলে তারা ধীরে ধিরে কিন্তু এই দেশের কালচার গ্রহণ করবে, বৃদ্ধ বয়সে আপনার নাতি-নাতনি নিয়ে থাকা এটা কিন্তু এখানে নেই তো এগুলো থেকে বঞ্চিত হবেন।
- তাই পি.আর নিয়ে থাকলে যেঁ সুবিধা হচ্ছে আপনার বারবার ভিসা রিনিউ করা যায় ঝামেলা থাকছে না পাশাপাশি হচ্ছে আপনার যেকোনো ধরনের বিজনেস আপনি এখানে করতে পারবে অর্থাৎ জব ছাড়াও অন্যান্য কাজও আপনি করতে পারবেন যদিও জাপানে পাসপোর্ট খুবই শক্তিশালী পৃথিবীর মধ্যে। এরপরো যদি মন বানিয়ে ফেলেন যে জাপানের নাগরিকত্ব নিবেন, তাহলে জাপান কতৃপক্ষ আপনার উপর পরীক্ষা বা তদারকি করবে ,তারা আসলে কি করবে? এই বিষয়টি থাকবে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় ২০২৩- আর্টিকেলের পরের অংশে।
৬.নাগরিকত্বের ক্ষেত্রে জাপান কতৃপক্ষ আপনাকে নিয়ে যে বিষয়গুলো দেখবে।জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
সিটিজেনশিপ দেয়ার আগে জাপান কতৃপক্ষ আপনার উপর কিছু তদারকি করবে। তারা কোন বিষয়ের উপর তদারকি করবে তা জানানো হবে জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩ -এর এই অংশে।
- প্রথমে আপনাকে ক্লিন ইমেজের অধিকারী হতে হবে অর্থাৎ আপনি জাপানের কোন ক্রাইম বা আপনার দ্বারা কোন অকারেন্স ঘটেছে এমন কোনো কাজের সাথে যদি আপনার সম্পৃক্ত থাকেন তাহলে কিন্তু এপ্লাই করতে পারবেন না। যদি আপনি এপ্লাই করার সময় সেটাকে হাইড বা গোপন রাখেন পরর্বতীতে সেটা পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে তখন কিন্তু সেটা ধরা পড়ে যাবে। তাই আপনি কোন ক্রাইম এর সাথে সম্পৃক্ততা না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি পাসপোর্টের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন,
- তারসাথে আপনার ইনকাম ট্যাক্স, রেসিডেন্স ট্যাক্স এবং পেনশন এর জন্য আপনাকে পেমেন্ট সেগুলো সব আপ-টু-ডেট থাকতে হবে। দেখা গেলো, আপনি অনেক বছর ধরে সেগুলা বকেয়া করে রেখেছেন এবং ভালোভাবে পেমেন্ট করেননি সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি পাসপোর্টের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন না আর যদি এপ্লাই করলেও সেটা কিন্তু রিজেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
- আপনার যদি জাপানের ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে এবং আপনি যদি জাপানি গাড়ি ড্রাইভ করে থাকেন এবং সেক্ষেত্রে দেখা গেলো, যদি জাপানের ট্রাফিক কোন রুলস ভেঙ্গে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে কিন্তু পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
- তারপর আপনার বৈধ ইনকামের বা আয়ের উৎস থাকতে হবে এবং প্রতিমাসে আপনার ট্যাক্স বাদ দিয়ে প্রায় 18 থেকে 20 মাঙ্ঘ ইয়েনের মত অর্থ আপনাকে ইনকাম করতে হবে। আপনার জাপানের কোন লোন আছে কিনা লোন থাকলে সমস্যা নেই যদিও আপনি সঠিকভাবে পেমেন্ট করেন কিনা সেটাও কিন্তু পর্যবেক্ষণ করা হবে যদি আপনার লোন থেকে থাকে এবং আপনি যদি আপনার লোনকে ভালোভাবে পেমেন্ট না করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি পাসপোর্টের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন না তারপরে দেখা গেলো,
- আবার দেখা গেলো,আপনি জাপানে এমন কোন সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত বা জড়িত যেটা জাপানের জন্য ভালো না বা হুমকিস্বরুপ অথবা যেটার মাধ্যমে জাপানের জন্য কোন ভালো মেসেজ দেয় না অথবা যেটা জাপানের জন্য ক্ষতিকারক সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি জাপানিজ পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
- আপনি যখন জাপানের নাগরিক হবেন তখন আপনার দেশের নাগরিকত্ব রয়েছে অথবা আপনার দেশের পাসপোর্টে রয়েছে সেটার বৈধতা হারাবে অর্থাৎ জাপান দ্বৈত পাসপোর্ট কে সাপোর্ট করেনা । আপনার যদি জাপানের পাসপোর্ট হয়ে যায় তাহলে আপনার দেশের পাসপোর্ট বাতিল হয়ে যাবে তো সে বিষয়টি আপনাকে মাথায় রেখে জাপানিজ পাসপোর্টের জন্য এপ্লাই করতে হবে। কিন্তু জাপানে নাগরিকত্বের জন্য আপনাকে পয়েন্ট আর্ন বা অর্জন করতে হবে। কিন্তু আসলে এই পয়েন্ট কি, তা জানবেন জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- আর্টিকেলের পরর্বতীতে অংশে।
৭.নাগরিকত্ব পেতে পয়েন্ট সিস্টেম কেন গুরুত্বপূর্ণ?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
নাগরিকত্ব পেতে পয়েন্ট সিস্টেম গুরুত্বপূর্ণ কিনা জা জানবেন জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- এর এই পার্টে। মূলত স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করার সময়, জাপানের সমস্ত বিদেশী বাসিন্দাদের তাদের বিভিন্ন যোগ্যতা, কৃতিত্ব এবং তাদের কর্মক্ষেত্রে অবস্থানের ভিত্তিতে একটি পয়েন্ট স্কোর বরাদ্দ করা হয়। বর্তমান জাপানের অধীনে,একজন জাপানিজ বাসিন্দা যিনি 70 পয়েন্ট বা তার বেশি স্কোর করেন তিনি পাঁচ বছর পর স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যোগ্য।
অন্যান্য সমস্ত বিদেশী বাসিন্দাদের বিবেচনা করার আগে দশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। এবং, এই পয়েন্টের উপর নির্ভর করে আপনি জাপানিজ নাগরিকত্ব পাবেন কিনা।যাদের 70 পয়েন্ট স্কোর থাকবে তারা পাঁচের পরিবর্তে তিন বছর পর স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যোগ্য হবে। আপনার যদি 80 পয়েন্টের বেশি স্কোর থাকে তবে এটি এক বছরের মতো ছোট হয়ে যায়।প্রথমত, এই বিশেষ ভিসা স্কিমটি "অন্যান্য ভিসা থেকে খানিকটা আলাদা। এই ভিসা স্কিমটি অভিবাসন মন্ত্রনালয়ের (The Ministry of Immigration)অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে নেয়া- তিন ধরণের কাজের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
- উন্নত একাডেমিক গবেষণা কার্যক্রমঃ উদাহরণস্বরূপ, উচ্চ স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপকরা।
- উন্নত বিশেষায়িত/প্রযুক্তিগত কার্যক্রমঃ সাধারণত উচ্চ-স্তরের প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী এবং যারা মানবিক ক্ষেত্রে কাজ করছেন তাদের কথা বলা হচ্ছে।
- উন্নত ব্যবসা ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমঃ এই বিভাগটি বেশিরভাগ সরকারী বা বেসরকারী উদ্যোগে পরিচালকদের নির্বাহী স্তরের লোক। যেমন: নিসানের সি.ই.ও বা টোয়োটার সি.ই.ও ।
এই বিভাগগুলো আসলে অনেক স্কিলড প্রফেশনালদের জন্য বরাদ্দ। কিন্তু আপনার আমার মতো সাধারন মানুষ কিভাবে পয়েন্ট বাড়াতে পারে তা জানা আসলেই জানা দরকার। এবং এই দিকটি জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- এর পরর্বতীতে অংশে আলোকপাত করা হয়েছে।
৮.নাগরিকত্ব পেতে পয়েন্ট স্কোর বাড়ানোর উপায়?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
একটি জাপানের নাগরিকত্ব পেতে কিভাবে পয়েন্ট স্কর বাড়ানো যায় তা জানবেন জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় আর্টিকেলের এই অংশে। আগেই বলা হয়েছে ৭০ পয়েন্ট হলেই আপনি জাপানের নাগরিকত্ব পেতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার স্কোর বাড়াতে এমন অসংখ্য সুযোগ রয়েছে। ডক্টরেট ডিগ্রি থাকলে আপনি 30 পয়েন্ট, মাস্টার্সের ক্ষেত্রে 20 পয়েন্ট পাবেন।
অন্যান্য সংযোজন যেমন একটি N1 স্তরের জাপানি ভাষার প্রশংসাপত্র বা সার্টিফিকেট থাকলে আপনি অতিরিক্ত পাঁচ পয়েন্ট পাবেন। একটি উচ্চ স্তরের কৃতিত্ব থাকা (যেমন সুপরিচিত পুরষ্কার জেতা, একটি প্রতিযোগিতামূলক তহবিলের জন্য প্রকল্প পরিচালনা করা বা পেটেন্ট আবিষ্কার করা) আপনাকে 25 পয়েন্ট পর্যন্ত এনে দেয়। আপনি 50 পয়েন্ট পর্যন্ত পেতে পারেন শুধুমাত্র আপনার কোম্পানির কর্মক্ষমতার উপর ভিত্তি করে যদি আপনি একজন CEO হন। অন্যান্য বিষয়, যেমন আপনার বয়স, বেতনের স্তর, পেশাগত যোগ্যতা এবং বছরের অভিজ্ঞতাও বিবেচনায় নেওয়া হয়।
৯.নাগরিকত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে জাপানিজ ভাষা শিখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ?জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩
জাপানের নাগরিকত্ব পেতে কি জাপানিজ ভাষা কি বাধ্যতামুলক? তা জানবো জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায় এর এই আর্টিকেলে। আপনি যখন জাপানি পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করেন তখন আপনি জাপানি ভাষা কতটুকু জানেন সেটা যাচাই করা হবে। তো দেখা গেল। আপনাকে হিরাগানা,কাতাকানা এবং সহজ কিছু ভাষা লিখতে দিতে পারে এবং সেটা হচ্ছে জাপানের প্রাথমিক স্কুল লেভেলের কিছু কাঞ্জি (শব্দ বা বর্ন) আপনাকে লিখতে দেবে এবং সেটা দিয়ে আপনাকে যাচাই করবে যে আপনি কতটুকু জাপানের ভাষা পারেন তবে যদি আপনার এন৩(N-3) এন২(N-2)থাকে তাহলে ভাষা পরীক্ষা আপনার জন্য খুবই সহজ হয়ে যায় তবে এন২(N-2)থাকলে আপনাকে এ ধরনের প্রশ্ন নাও করতে পারে আপনি যখন এপ্লিকেশন করবেন এপ্লিকেশন করার পর আপনার সেই রেজাল্ট 6 থেকে 12 মাসের মধ্যে বা তার চেয়েও বেশি সময় নিতে পারে।
সময় নেয়ার পর জাপানের মিনিস্ট্রি অফ জাস্টিস (Ministry Of Justice) -সেখান থেকে আপনার রেজাল্ট সম্পর্কে জানাবে। এই হলো জাপানের পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় শর্তাদি এবং তথ্যাবলি । এবং এই শর্তের মধ্যে একটি যদি ভঙ্গ হয়ে থাকে তাহলে আপনি মনে করতে পারেন আপনি পাসপোর্টের জন্য অ্যাপ্লিকেশন করলেও তা রিজেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশী। আর যদি সকল শর্তাদি আপনার ঠিক থাকে অর্থাৎ সেগুলো যদি বৈধ থাকে তাহলে আপনি জাপানের পাসপোর্ট বানানোর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
১০. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তরঃ
প্রশ্নঃ এন২(N-2),এন৩(N-3)কী?
উত্তরঃ এগুলো জাপানিজ ভাষা শিখার সার্টিফিকেট
প্রশ্নঃ ১ ইয়েন= কত টাকা
উত্তরঃ ০.৬৭ টাকা
প্রশ্নঃ এজোকেন(eijuuken)কী?
উত্তরঃ জাপানের পার্মানেন্ট রিসেডেন্সি ভিসাকে জাপানিজে (eijuuken)বলা হয়।
প্রশ্নঃ নাগরিকত্ব পেতে জাপানিজ ভাষা শিখা কি জরুরী?
উত্তরঃ জ্বী, অবশ্যই
প্রশ্নঃ জানানিজ কাঞ্জি কী?
উত্তরঃ জাপান ভাষার বিশেষ্য,বিশেষণ, সর্বনাম ইত্যাদি শব্দের ব্যবহার বুঝায়।
১১.লেখকের মন্তব্য
দেশের অনেকেই জাপানে কাজ করেন বা কাজ করার পাশাপাশি সেখানের নাগরিকত্ব নেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন কিন্তু জানেন না কিভাবে জাপানের সিটিজেনশিপ নিবেন বা পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন,সেই সকল মানুষদের উদ্দেশ্য করে আজকের জাপানে নাগরিকত্ব পাওয়ার উপায়- ২০২৩ আর্টিকেলটি লেখা । এখানে জাপানের সিটিজেনশিপ পেতে কতদিন কাজ করতে হবে, কতদিন কাজ করতে হবে, এসকল বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আপনাদের কোনো মতামত বা মন্তব্য থাকলে করতে পারেন রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব, এবং জাপানে কাজের ভিসা,রোমানিয়া যাওয়ার উপায় ,এ সকল বিষয় জানতে আমাদের অন্যান্য আর্টিকেল পড়ার অনুরোধ রইল।
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url