কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়?
কোন ভাষায় কন্টেন লিখতে হয়? এ প্রশ্নের উত্তর জানার পূর্বে কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আপনার বেসিক ধারণা থাকা আবশ্যক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের কোন ভাষায় লিখতে হয়? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি কন্টেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আপনাদের বেসিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)
- কন্টেন্ট writing আসলে কি?
- বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতা
- ইংরেজি কন্টেন্ট রাইটিং এর সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ
- কোন ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে হয়?
- কোন বিষয়গুলো মাথায় রেখে কন্টেন্ট রাইটিং করবেন?
- কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে ভাষা কেমন গুরুত্বপূর্ণ?
- কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যৎ
- কেন সবারই কন্টেন্ট রাইটিং করা উচিত?
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
- লেখকের মন্তব্য
১. কন্টেন্ট রাইটিং আসলে কি?
কন্টেন্ট রাইটিং এর বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য এক ধরনের কনটেন্ট, ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য এক ধরনের কন্টেন্ট।
কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়? এই বিষয়টা জানার পূর্বে আপনাকে কন্টেন্ট রাইটিং এর ফিল্ড সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। যেমন সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য যে কনটেন্ট আপনি লিখবেন সেখানে এক রকম মার্কেট আবার ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য কন্টেন্ট রাইটিং এর মার্কেট অন্য ধরনের। আপনি যদি সংবাদপত্রে কন্টেন্ট লিখতে চান, বাংলা এবং ইংরেজি ভাষার কন্টেন্টের চাহিদা একেক রকম।
তবে স্বাভাবিকভাবেই বাংলা কনটেন্ট এর তুলনায় ইংরেজি কনটেন্টের চাহিদা বেশি থাকায়, ইংরেজিতে কন্টেন্ট লিখে বেশি আয় করা সম্ভব।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে?
২. বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ | কনটেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়
যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে, কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়? তাদের জন্য এই অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত লেখকরা ব্লগিং পোস্ট লেখার জন্য কন্টেন্ট রাইটিং করে থাকেন। এক্ষেত্রে ব্লগাররা সাধারণত আয় করে থাকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে। এবং এখানে সিপিসি বেশি থাকলে আয় বেশি হয়ে থাকে। সুতরাং খুব সহজে বুঝতে পারছেন বেশি আয় করার জন্য ভালো মানের সিপিসি কিওয়ার্ড কে টার্গেট করে আর্টিকেল বা কনটেন্ট লিখতে হবে।
সাধারণত বেশি সিপিসি হয়ে থাকে ঠিক তখনই যখন আপনার ওয়েবসাইটের বা আপনার কন্টেন্টের পাঠক হবে যুক্তরাষ্ট্র,যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ইউরোপ অথবা উন্নত দেশের নাগরিক।
তাই আপনি বাংলা ভাষায় কনটেন্ট লিখলে সাধারণত তার অধিকাংশ পাঠক হবে বাংলাদেশ এবং ভারতের নাগরিক। সুতরাং এক্ষেত্রে আপনার আয় হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কমে যাবে।
তাই পরোক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে এটা সহজেই বলা যায় যে বাংলা আর্টিকেলের বা কনটেন্ট থেকে আয় অনেক কম উপরন্ত ইংরেজি ভাষার কন্টেন্ট বা আর্টিকেল থেকে বেশি আয় করা সম্ভব। এখন আপনি কোন ভাষায় আর্টিকেল দেখবেন সেটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তবে বেশি আয় যদি করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে হবে।
৩. ইংরেজি কনটেন্ট রাইটিং এর সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ | কনটেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়
ইংরেজি কন্টেন্ট রাইটিং করে আপনি বেশ ভালো মানের আয় করতে সক্ষম হবেন। যারা প্রশ্ন করে থাকেন কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়? তারা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ইংরেজি ভাষায় কনটেন্ট লিখে বেশ ভালো আয় করা যায় তাই ইংরেজি কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যৎ বেশ সমৃদ্ধ। আপনি একবার ভাবুন যেখানে বেশি আয় আপনি করবেন অবশ্যই সেই কাজ করতেই আপনার ভালো লাগবে তাই না!
তাই ইংরেজি কনটেন্ট রাইটিং করে ভালো মানের আই যেমন করা সম্ভব এর ভবিষ্যৎ বা ফিউচার বেশ সমৃদ্ধ।
আরও পড়ুনঃ ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
৪. কোন ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে হয়
বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষাতেই কন্টেন্ট লেখা যায়, তবে আপনি বেশি আয় করতে চাইলে ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট লিখবেন।
ইংরেজি ভাষায় কনটেন্ট লিখলে সেখান থেকে বেশি আয় করা সম্ভব তাই প্রায় সবাই ইংরেজি ভাষাতেই কনটেন্টে লিখে থাকেন। বাংলা ভাষার কন্টেন্টের তুলনায় ইংরেজি ভাষার কন্টেন্টের চাহিদা যেমন বেশি পাশাপাশি এর থেকে কয়েকগুণ বেশি আয় করা সম্ভব। তবে একটা কথা মাথায় রাখা উচিত আপনাদের সেটা হল- ইংরেজি ভাষার কন্টেন্টের তুলনায় বাংলা ভাষার কন্টেন্টের প্রতিযোগিতা অনেক কম।
তাই যখন আপনি বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লিখবেন সেখানে সফলতা পাওয়া খুবই সহজ, ইংরেজি ভাষার কন্টেন্টের তুলনায় বাংলা ভাষার কনটেন্ট রাইটিং করলে দ্রুত সফল হবেন যদিও এখানে আয় হবে তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন মুড সুইং এর আসল কারণ
৫. কোন বিষয়গুলো মাথায় রেখে কন্টেন্ট রাইটিং করবেন?
কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার ভাষার দিকে মনোযোগী হতে হবে। বেশ কয়েকটি বিষয় আপনি মনোযোগ প্রধান না করলে কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে আপনি সফল হতে পারবেন না সেগুলো হলো-
- এসইও (SEO)
- সঠিক বানান
- প্রাঞ্জল ভাষা
- সরল ভাষা ব্যবহার করা
- google ট্রান্সলেট না করা
- তথ্যবহুল কনটেন্ট লেখা
আপনি যদি এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে কনটেন্ট লিখেন তাহলে আশা করা যায় আপনি খুব দ্রুতই কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে সফল হতে পারবেন।
৬. কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে ভাষা কেমন গুরুত্বপূর্ণ? কনটেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়
কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে ভাষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি বিভিন্ন ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে পারবেন। তবে আপনার পাঠকের উপর নির্ভর করে কনটেন্ট লেখা উচিত। বাংলা ভাষা ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনি পাঠক হিসেবে বাংলাদেশ এবং ভারতের নাগরিকদের পাবেন। আবার ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট লিখলে আপনি প্রায়ই পৃথিবীর অর্ধেক মানুষকে পাঠক হিসেবে আপনার ওয়েবসাইটে পাবেন।
আবার অন্যদিকে আয়ের ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার তুলনায় ইংরেজি ভাষার সিপিসি অনেক বেশি ফলে সেখানে আয় হয়ে থাকে বাংলা ভাষার তুলনায় বেশি।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
৭. কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যৎ! কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়?
কন্টেন রাইটিং এর ভবিষ্যৎ দিন দিন বেশ কঠিন হয়ে পড়ছে। বর্তমান বিশ্ব প্রযুক্তির বিশ্ব ফলে নতুন নতুন উদ্ভাবন কনটেন্ট রাইটিং এর মার্কেটে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তাই আপনাকে পরিস্থিতি বুঝে কন্টেন রাইটিং করতে হবে সে ক্ষেত্রে আপনি বেশ সফল হতে পারবেন।
আর আপনি যদি অলস হয়ে থাকেন বা পরিশ্রম না করে থাকেন সেক্ষেত্রে খুব সহজে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে সফল হতে পারবেন না। একটা জিনিস মাথায় রাখবেন পরিশ্রম ছাড়া সফলতা কখনোই আসবেনা। কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয় সেটা জানা যেমন জরুরী তেমন জরুরী মার্কেট এনালাইসিস করা এবং পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
৮. কেন সবারই কন্টেন রাইটিং করা উচিত? কন্টেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয়?
কন্টেন্ট রাইটিং সবারই করা উচিত কথাটা শুনে হয়তো আপনি অবাক হয়ে যাবেন কিন্তু বাস্তবতা বলে এটাই সত্য। কন্টেন্ট রাইটিং এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেটা আপনি যে কোন সময় যে কোন মুহূর্তে করতে পারবেন। আপনি যে কোন কাজ করার পাশাপাশি সময় পেলেই মুহূর্তের মধ্যে কনটেন্ট লিখে ফেলতে পারবেন। তাই অন্যান্য কাজের পাশাপাশি আপনি সারাজীবন ধরেই কন্টেন্ট লিখতে সক্ষম হবেন যদি আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন।
একটা জিনিস মাথায় রাখবেন প্রতিটা মানুষই কিছু না কিছু বিষয় জেনে থাকে যে বিষয়গুলো হয়তো বা অন্য কেউ জানেনা। তাই আপনি যে বিষয়টা জানেন সে বিষয়ে কিবোর্ড এনালাইসিস করে মুহূর্তের মধ্যে একটা কনটেন্ট লিখে ফেলতে পারবেন। তাই আপনি যা জানেন সেটা লিখেই কিন্তু আপনি খুব সহজেই আয় করতে পারবেন কন্টেন ফাইটিং এর মাধ্যমে তাই আমার মনে হয় সবারই কন্টেন্ট রাইটিং করা উচিত।
আরও পড়ুনঃ মার্কেটিং সাবজেক্ট রিভিউ
৯. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
প্রশ্ন ১: কোন ভাষায় কনটেন্ট লিখলে বেশি আয় করা সম্ভব?
উত্তর: ইংরেজি ভাষায় কনটেন্ট লিখলে আপনি বেশি আয় করতে পারবেন।
প্রশ্ন ২: কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে কোন বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর: ফোকাস কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করে আর্টিকেল লেখা।
প্রশ্ন ৩: কন্টেন্ট রাইটিং করে কেমন আয় করা সম্ভব?
উত্তর: আপনি যদি বিভিন্ন কোম্পানিতে কন্টেন্ট রাইটিং করেন সেক্ষেত্রে মাসিক 6/7 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর আপনি যদি নিজে একটা ওয়েবসাইট খুলে সেখানে কন্টেন্ট রাইটিং করেন সে ক্ষেত্রে দুই তিন বছর পর থেকে মাসিক ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
প্রশ্ন ৪: কন্টেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যৎ কেমন?
উত্তর: কনটেন্ট রাইটিং এর ভবিষ্যৎ হবে প্রতিযোগিতামূলক।
প্রশ্ন ৫: বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লিখে কেমন আয় করা সম্ভব?
উত্তর: অন্যের কোম্পানিতে লিখলে 8 থেকে 9000 টাকা আয় করা সম্ভব। ওয়েবসাইটে লিখলে মাসিক ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৬: কোন ভাষায় কন্টেন্ট লিখলে বেশি আয় করা সম্ভব?
উত্তর: ইংরেজিতে কনটেন্ট লিখলে বেশি আয় করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৭: কোন ভাষায় কনটেন্ট লিখলে খুব দ্রুত সফল হওয়া যায়?
উত্তর: বাংলা ভাষায় কন্টেন্ট লিখলে খুব দ্রুত সফল হওয়া যায়।
প্রশ্ন ৮: কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা উচিত?
উত্তর: কন্টেন রাইটিং এর ক্ষেত্রে সাধারণত বানানের বিষয়টা ভালোভাবে আয়ত্ত করা উচিত এবং ভুল তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
প্রশ্ন ৯: কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করা সম্ভব?
উত্তর: www.duspeech.com ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন।
প্রশ্ন ১০: কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে প্রতিদিন কেমন সময় প্রয়োজন?
উত্তর: কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে সাধারণত দুই থেকে তিন ঘন্টা সময় প্রয়োজন । তবে প্রথম দিকে বেশি সময় লাগবে পরবর্তীতে দক্ষ হওয়ার সাথে সাথে সময় কমে যাবে।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ
১০. লেখকের মন্তব্য
কন্টেন্ট কোন ভাষা লিখতে হয়? এই প্রশ্নের উত্তর আশা করি আপনারা পেয়ে গেছেন। কন্টেন্ট রাইটিং করার ক্ষেত্রে আগে আপনাদের কনটেন্ট রাইটিং এর বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত এবং এরপরে শুরু করা উচিত। কনটেন্ট কোন ভাষায় লিখতে হয় এ বিষয়ে আশাকরি আপনাদের আর কোন অভিযোগ থাকবে না বা জিজ্ঞাসা থাকবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনে নেই আপনি কন্টেন্ট লিখে আয় করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও লেখক
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাঁতের সমস্যায় যা যা করবেন
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url