কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৩ [সর্বশেষ আপডেট]
কর্মসংস্থান ব্যাংক হলো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। দেশের বেকার যুবদের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে ব্যাংকটি কাজ করে। যারা এই ব্যাংকে লোন নিতে চায় তাদের জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানা আবশ্যক। আজকের আর্টিকেলে আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ যোগাযোগের ঠিকানা সহ অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব।
সংক্ষেপে জেনে নিন | |
---|---|
প্রশ্ন | কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি |
উত্তর ধাপ ০১. | কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখাসমূহ সারাদেশে বিস্তৃত। বিভাগীয় পর্যায়ের কার্যালয় সমূহ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের বিভাগীয় শহরে অবস্থিত। |
উত্তর ধাপ ০২. | কর্মসংস্থান ব্যাংক হতে লোন নিতে সরাসরি এই ব্যাংকের যেকোন শাখা হতে আবেদন ফর্ম জোগাড় করে তা সঠিক উপায়ে পূরণ করে প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করে প্রদান করলেই লোন আবেদন হয়ে যাবে। এছাড়াও ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কর্মসংস্থান ব্যাংকে লোন আবেদন করা যায়। |
উত্তর ধাপ ০৩. | কর্মসংস্থান ব্যাংকে লোন নিতে যেসব নথি প্রয়োজন হয় তা হলো: লোন আবেদন ফর্ম, আবেদনকারী ও জামিনদারের ছবি, নাগরিকত্ব সনদ, ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি ইত্যাদি। |
উত্তর ধাপ ০৪. | কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সুবিধাসমূহ- সহজে আবেদনযোগ্য,সহজ শর্ত পূরণ করে ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ,লোনের ক্ষেত্রে অল্প সুদের ব্যবস্থা,সর্বোচ্চ ২৫/৫০ লক্ষ টাকা লোন নেওয়ার সুযোগ। |
আর্টিকেল সূচিপত্র - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
- কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ
- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন
- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে প্রয়োজনীয় নথি
- কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
- লেখকের মন্তব্য
১.কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
সংক্ষেপেঃ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখাসমূহ সারাদেশে বিস্তৃত। বিভাগীয় পর্যায়ের কার্যালয় সমূহ বাংলাদেশের আটটি বিভাগের বিভাগীয় শহরে অবস্থিত।
বাংলাদেশের সকল অঞ্চলে কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা রয়েছে। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করার পূর্বে আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা সমূহ এবং যোগাযোগের মাধ্যমে আলোচনা করব। এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে শুধুমাত্র বিভাগীয় পর্যায়ের শাখা সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হলো।
কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভাগীয় কার্যালয়ঃ
- বিভাগীয় কার্যালয়, ঢাকা: ফ্ল্যাট নং-ডি-২, বাড়ী নং-২৫, রোড নং-৪৭, গুলশান-২, ঢাকা। ফোন - ০২-৯৮৬১০৩৩ ইমেইল divdhk@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, চট্টগ্রাম: হাজী সরু মিয়া মার্কেট, হোল্ডিং নং-৮৮/৮৯, সদর ঘাট রোড, চট্টগ্রাম। ফোন - ০৩১-৬১৪৫৮৫, ০১৭০৮-৩৯৭০১৯, ইমেইল divctg@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, খুলনা: ১৭২, বিকে রায় রোড, শখেপাড়া, খুলনা। ফোন- ০৪১-৭২৫২০৯, ০১৭০৮৩৯৭০২১, ০২-৯০০৬৬১১, ইমেইল divkhn@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, রাজশাহী: চন্ডিপুর (কদমতলার মোড়),লক্ষিপুর, রাজশাহী। ফোন- ০৭২১-৭৭২৭৮৯, ০১৭০৮-৩৯৭০২০, ইমেইল - divraj@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, বরিশাল : সদর রোড, বাকেরগঞ্জ, বরিশাল। ফোন - ০৪৩২৮৭৪২৩৯, ০১৭০৮৩৯৭৩১৫, ইমেইল ; bakergonj@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, রংপুর : মরহুম আনিসুল হক কমপ্লেক্স, উপজেলা পরিষদ মোড়, বদরগঞ্জ, রংপুর। ইমেইল - badarganj@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, সিলেট : হাজী আবরুস আলী কমপ্লেক্স, তাজপুর, ওসমানি নগর, বালাগঞ্জ, সিলেট। ফোন - ০৮২৪২৫৬১৪১, ০১৭০৮৩৯৭২২১, ইমেইল ; balaganj@kb.gov.bd
- বিভাগীয় কার্যালয়, ময়মনসিংহ : শহীদ নাজিমউদ্দীন রোড, ভালুকা, ময়মনসিংহ। ফোন- ৯০২২৫৬১৫২, ০১৭০৮৩৯৭১৪৫, ইমেইল ; bhaluka@kb.gov.bd
আরও পড়ুনঃ জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করার নিয়ম
২.কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
সংক্ষেপেঃ কর্মসংস্থান ব্যাংক হতে লোন নিতে সরাসরি এই ব্যাংকের যেকোন শাখা হতে আবেদন ফর্ম জোগাড় করে তা সঠিক উপায়ে পূরণ করে প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করে প্রদান করলেই লোন আবেদন হয়ে যাবে। এছাড়াও ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কর্মসংস্থান ব্যাংকে লোন আবেদন করা যায়।
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে লোনের জন্য আবেদন করতে হয়। এই আবেদন সরাসরি কিংবা অনলাইনে করা যায়। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে লোন আবেদন। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের আবেদনের নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব।
অফলাইন আবেদন :
- কর্মসংস্থান ব্যাংকে অফলাইনে আবেদনের জন্য আবেদনকারীর নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করতে হবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা হতে আবেদন ফরম নিয়ে তা পূরণ করতে হবে।
- আবেদন ফরমে যেসব তথ্য দিতে হয় তা হলো : আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্মতারিখ, পিতামাতার নাম, যে ধরনের প্রকল্পের জন্য ঋণ নিতে চায় তার নাম, যে ব্যক্তি ঋণ আবেদনকারীর জামিনদার হবে তার নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ইত্যাদি।
- ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় সকল নথি সংযুক্ত করে জমা দিলেই আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে।
অনলাইন আবেদন :
- অনলাইনে আবেদন করতে প্রথমেই কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট http://kbolas.karmasangsthanbank.gov.bd/Loan-Application-Form এ যেতে হবে এবং লোন এপ্লিকেশন ফর্ম নিয়ে তা পূরণ করতে হবে।
- আবেদন ফর্মের শুরুতেই প্রজেক্ট এরিয়া সিলেক্ট করতে হবে। এখানে আবেদনকারীর নিজ এলাকা সিলেক্ট করতে হবে এবং ওই এলাকার ভিতর কর্মসংস্থান ব্যাংক এর যে শাখা রয়েছে তা সিলেক্ট করতে হবে।
- আবেদনকারীর পুরো নাম, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, মোবাইল নাম্বার, পিতা মাতার নাম, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে।
- লোন আবেদন করার জন্য একজন জামিনদার নির্ধারণ করতে হবে। আবেদন পত্রের নির্ধারিত স্থানে সেই জামিনদারের নাম এবং জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর প্রদান করতে হবে।
- আবেদনকারীর জন্মতারিখ এবং সাল সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে, কেননা কর্মসংস্থান ব্যাংকে লোন পেতে বয়স অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। কর্মসংস্থান ব্যাংক সাধারণত ১৮- ৫০ বছরের আবেদনকরীদের ঋণ প্রদান করে থাকে।
- সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদানের পর আবেদনকারীর ঋণ নেওয়ার কারনসহ যে প্রজেক্টের জন্য ঋণ নেবেন তার নাম উল্লখ করতে হবে। এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে আবেদনপত্র সাবমিট হয়ে যাবে।
আরও পড়ুনঃ চাল ডাল ডট কম যশোর - ঢাকা- চট্টগ্রাম
৩.কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে প্রয়োজনীয় নথি - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
সংক্ষেপ: কর্মসংস্থান ব্যাংকে লোন নিতে যেসব নথি প্রয়োজন হয় তা হলো: লোন আবেদন ফর্ম, আবেদনকারী ও জামিনদারের ছবি, নাগরিকত্ব সনদ, ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি ইত্যাদি।
টাকার অংক এবং প্রকল্প এর খাত অনুযায়ী কর্মসংস্থান লোন পদ্ধতি ও লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের বিষয়টি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। তবে এই ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য সচরাচর যেসব ডকুমেন্টগুলো সরবরাহ করতে হবে তা হলো:
- লোন আবেদনের পূরণকৃত ফরম;
- আবেদনকারীর সদ্যতোলা দুইকপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (সত্যায়িত);
- জাবিনদারের দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি ;
- ইউপি চেয়ারম্যান বা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ;
- ব্যাংক শাখা অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা প্রমাণের জন্য উদ্যোক্তা বা জাবিনদারের দলিলের ফটোকপি;
- লোনের পরিমাণ ১ লক্ষ টাকার উপরে হলে ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি ;
- প্রকল্পের খাত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় লাইসেন্স এর ফটোকপি
আরও পড়ুনঃ ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
৪.কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
সংক্ষেপেঃ কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সুবিধাসমূহ- সহজে আবেদনযোগ্য,সহজ শর্ত পূরণ করে ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ,লোনের ক্ষেত্রে অল্প সুদের ব্যবস্থা,সর্বোচ্চ ২৫/৫০ লক্ষ টাকা লোন নেওয়ার সুযোগ।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি এর আকর্ষণীয় দিক হলো এই ব্যাংক প্রদত্ত সুযোগ সুবিধা সমূহ। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সুযোগ সুবিধা গুলো হলো:
- সহজে আবেদনযোগ্য : কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন নেওয়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো লোনের জন্য খুব সহজেই আবেদন করা যায়। ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি আবেদনের পাশাপাশি চাইলে অনলাইনেও আবেদন করা যায় যা আবেদনকারীর ভোগান্তি অনেকটাই কমিয়ে দেয়।
- অল্প সুদের ব্যবস্থা : এই ব্যাংকে লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম যা অনেকাংশে সুবিধাজনক। সাধারণত বেশিরভাগ ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার ৪- ৯% সরল সুদের নিয়মে হয়ে থাকে যা ঋণগ্রহীতার জন্য অনেক সুবিধার।
- সহজ শর্ত : ব্যাংক থেকে লোন নিতে যেসব সাধারণ শর্ত পূরণ করতে হয় কর্মসংস্থান ব্যাংকের ক্ষেত্রে এসব শর্ত অনেক সহজ হয় এবং সহজ শর্ত পূরণ করে ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া যায়।
- সর্বোচ্চ লোন : এই ব্যাংক থেকে একক একাউন্ট এ সর্বোচ্চ ২৫ লক্ষ টাকা এবং কমপক্ষে ৫ জনের গ্রুপে সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন মুড সুইং এর আসল কারণ
৫.আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে কওছু সাধারণ প্রশ্ন ও তার উত্তর নিয়ে আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করব।
প্রশ্ন ১: কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন নেওয়ার শর্ত কী?
উত্তর: কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে যেসব শর্ত পূরণ করতে হবে তা হলো: উদ্যোক্তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে; যে শাখা হতে ঋণ আবেদন করা হবে সে শাখার অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে ; বেকার/অর্ধ বেকার হতে হবে; বয়স সাধারণত ১৮ হতে ৫০ বছর হতে হবে; যে প্রকল্পের জন্য ঋণ নেওয়া হবে সেই প্রকল্প পরিচালনার বিষয়ে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ/অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; ঋণ ব্যবহারের যোগ্যতাসহ ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা ও আর্থিক আচরণে সুনামের অধিকারী হতে হবে; অন্য কোনো ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঋণখেলাপী হলে ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবে না ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২:কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে কত টাকা ঋণ নেওয়া যায়?
উত্তর: কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ৫০ হাজার থেকে ২৫ লক্ষ এবং ক্ষেত্রবিশেষে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়া যায়।
প্রশ্ন ৩: কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা কী?
উত্তর : কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা হলো: ন্যূনতম ৫ম শ্রেনি পর্যন্ত পড়াশোনা করার সার্টিফিকেট থাকতে হবে; ১৮ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে; সরকারি অনুমোদিত যেকোনো প্রতিষ্ঠান থেকে যুব প্রশিক্ষণ এর সার্টিফিকেট থাকতে হবে; কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে দেওয়া ফর্ম সঠিক ভাবে পূরণ করতে হবে।
৬.লেখকের মন্তব্য - কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
কর্মসংস্থান ব্যাংক হলো রাষ্ট্রায়ত্ব একটি ব্যাংক। এই ব্যাংক বেকার ও অর্ধ বেকার যুব সম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করে যায়। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে যারা আত্মকর্মসংস্থান তৈরি করতে চান তাদের জন্যই আজকের আর্টিকেলে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছি। আর্টিকেল সম্পর্কিত যেকোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরও তথ্যবহুল আর্টিকেল পড়তে আমাদের The DU Speech ভিজিট করতে পারেন।
লেখক: মোছাঃ ফাতেমা খাতুন
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: গাইবান্ধা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাঁতের সমস্যায় যা যা করবেন
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url