OrdinaryITPostAd

টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো এবং নিরাপদ!

টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এই বিষয়ে আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন।তাই আজকে আমরা টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এই বিষয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো।টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? তা বিস্তারিত জানতে হলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. ব্যাংকে টাকা জমানো
  2. রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক
  3. বেসরকারি ব্যাংক
  4. শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
  5. সকল ব্যাংকের ডিপিএস সিস্টেম
  6. কোন ব্যাংকে টাকা রাখা সবচেয়ে ভালো
  7. কোন ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ
  8. লেখকের মন্তব্য

১.ব্যাংকে টাকা জমানো | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এ সম্পর্কে জানতে হলে সেই সব ব্যাংকের ডিপিএস সম্পর্কে সমস্ত বৃত্তান্ত জানতে হবে। কেননা আপনি যদি ব্যাংকের ডিপিএস সিস্টেম সম্পর্কে অবগত হয়ে থাকেন, তাহলে খুব সহজেই বুঝে উঠতে পারবেন টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো সম্পর্কে। তাই ধারাবাহিকভাবে আমরা এ পর্যায়ে আলোচনা করব
  1. সকল ব্যাংকের ডিপিএস সিস্টেম
  2. বিশ্বস্ত ও ভালো ব্যাংকের বৈশিষ্ট্য।
  3. টাকা জমানোর জন্য সুদমুক্তো মাধ্যম সহ আরো বিস্তারিত।
তাহলে আসুন জেনে নেই টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো, কোন ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ, কোন ব্যাংকে সুদের হার কত এবং কোন ব্যাংকে ডিপিএস লাভ বেশি ইত্যাদি বিষয়াবলীর বিস্তারিত।

২.রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এর এই অংশে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক নিয়ে আলোচনা করা হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশের মোট ৯টি রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংক রয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে তিনটি বিশেষায়িত ব্যাংক। সরকারি ব্যাংকগুলোতে এফডিআরে বিভিন্ন মেয়াদে গ্রাহককে সাড়ে ৩ থেকে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ পর্যন্ত সুদ অফার করছে। সাধারণ ডিপোজিটে ৩ দশমিক ৫০ থেকে ৪ শতাংশ সুদ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো।

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। তিন থেকে ছয় মাসের কম সময়ের সুদ ৪ দশমিক ৫০ থেকে সাড়ে ৫ শতাংশ, ছয় মাস থেকে এক বছরের কম সময়ের জন্য ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং এক বছর থেকে তিন বছরে মেয়াদি সময়ের সুদ ৫ দশমিক ৭৫ থেকে ৭ শতাংশ এবং তিন বছরের বেশি সময়ের ডিপোজিটের জন্য রাকাব গ্রাহককে ৬ থেকে ৯ শতাংশ সুদ অফার করছে। এছাড়া সোনালী, অগ্রণী, রূপালী, জনতা, বেসিক, বিডিবিএল, পিকেবি ও বিকেবির সুদ ৫ দশমিক ২৫ থেকে ৬ শতাংশ পর্যন্ত আমানতকারীদের সুদ দিচ্ছে।

৩.বেসরকারি ব্যাংক | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে সাধারণ সঞ্চয়ে ২ থেকে চার শতাংশ সুদ রয়েছে। আর মেয়াদী আমানতে দিচ্ছে ৪ থেকে ৬ শতাংশ। তবে কিছু ব্যাংক মেয়াদী আমানতে সর্বোচ্চ ৮ থেকে সাড়ে ৮ শতাংশ সুদ অফার করছে।যদি প্রশ্ন করেন যে বেসরকারি ব্যাংক গুলোর মধ্যে টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? তাহলে এ তালিকায় এগিয়ে আছে চতুর্থ প্রজন্মের নতুন ব্যাংকগুলো হলো মিডল্যান্ড, মেঘনা, পদ্মা ব্যাংক, ইউনিয়ন, মধুমতি, এসবিএসি প্রবাসী উদ্যোক্তাদের এনআরবি ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও এনআরবি গ্লোবাল।

দেশের বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে চতুর্থ প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক। ব্যাংকটি তিন থেকে ছয় মাস কম সময়ের সুদ ৭ শতাংশ, ছয় মাস থেকে এক বছরের কম সময়ের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ এবং একবছর থেকে তার বেশি সময়ের জন্য আমানতের সুদ দিচ্ছে ৮ শতাংশ। তিন মাস থেকে তিন বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য সাউথবাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের সাড়ে ৫ শতাংশ থেকে সাড়ে ৮ শতাংশ পর্যন্ত সুদ দিচ্ছে। মেয়াদি আমানতের ক্ষেত্রে ৫ থেকে ৬ শতাংশ সুদ দিচ্ছে এবি ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, আইএফআইসি, আইসিবি, মার্কেন্টাইল, প্রিমিয়ার, উত্তরা ও ন্যাশনালসহ বেশকিছু ব্যাংক।

৪.শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

দেশের শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্‌, সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, শাহজালাল, এক্সিম, ইউনিয়ন, আইসিবি ইসলামিক এনআরবি গ্লোবাল ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক। শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকগুলো গ্রাহককে ৫ থেকে ৬ শতাংশ মুনাফা দিচ্ছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বড় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি. বিভিন্ন মেয়াদি সঞ্চয়ের উপর মুনাফা দিচ্ছে সাড়ে ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ পর্যন্ত। তবে ৫ শতাংশ নিচে মুনাফা দিচ্ছে আল-আরাফাহ্‌ ও শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক।

৫.সকল ব্যাংকের ডিপিএস সিস্টেম |  টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা রাখাই মাসিক সঞ্চয় প্রকল্প বা ডিপিএস (ডিপোজিট পেনশন স্কিম)। ডিপিএস নামে বহুল প্রচলিত হলেও বিভিন্ন ব্যাংকে রয়েছে এর ভিন্ন ভিন্ন নাম। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ডিপিএসের বিপরীতে গ্রাহককে মাসিক, ত্রৈমাসিক, ছয় মাসিক ও বাৎসরিক সুদ দিয়ে থাকে। এছাড়া সর্বনিম্ন তিনমাস থেকে তিন বছর বা তারও বেশি সময়ের জন্য ব্যাংকগুলোতে সঞ্চয় করার সুযোগ রয়েছে। এসব সঞ্চয়ের বিপরীতে ব্যাংক যে সুদ দেয়, তার নাম ফিক্সড ডিপোজিট রেট বা স্থায়ী আমানতে সুদের হার (এফডিআর)।

বর্তমান সময়ে গ্রাহকরা অনেক বেশি উদ্বিগ্ন। আর এই উদ্বিগ্নতার কারণ হচ্ছে, মুদ্রাস্ফীতি। সম্প্রতি সময়ে মানুষের মনে একটা দুশ্চিন্তা বাসা বেধেছে। অনেকেই ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিজের কাছে রাখছে। আবার কেউ এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাঙ্কে স্থানান্তর করছে। সঠিক ভাবে বুঝে উঠতে পারছে না টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো। আমাদের দেশে মূলত টাকা ফেরত না পাওয়ার ঘটনা ঘটেছে ইতোমধ্যে। আপনি হয়তো জেনেও থাকবেন, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকে টাকা রেখে এখনো অনেক গ্রাহক টাকা ফেরত পাননি।

  • ডাচ বাংলা ব্যাংক ডিপিএস

আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংকের একজন গ্রাহক হয়ে থাকলে, ডাচ বাংলা ব্যাংক ডিপিএস সিস্টেমে টাকা জমা করতে পারবেন। আর আপনি যদি এই সিস্টেমে টাকা জমা রাখেন তাহলে টাকা জমার মেয়াদকাল হবে ৩,৫,৮, অথবা ১০ বছর। সুদের হার হবে ৭.৫ টাকা এবং আপনি ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে আপনার ইচ্ছা মতো জমা করতে পারবেন, পাশাপাশি ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড সঞ্চয়ী হিসাবের জন্য সুদ দিবে ০৪ টাকা পর্যন্ত।

  • সিটি ব্যাংক লিমিটেড ডিপিএস

সিটি ব্যাংকে যদি আপনি ডিপিএস সিস্টেমে টাকা রাখতে চান সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের টাকা জমানোর মেয়াদকাল হবে ৩.৫.৭ অথবা ১০ বছর। সুদের হার হবে ৮.৫% এবং আপনি ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত সেখানে জমা করতে পারবেন ইচ্ছামত। পাশাপাশি সিটি ব্যাংক লিমিটেড এর সঞ্চয়ী হিসাবের জন্য সুদ হিসেবে ০৪ টাকা পর্যন্ত ভোগ করতে পারবেন।

  • ঢাকা ব্যাংক ডিপিএস

বাংলাদেশে অন্যান্য ব্যাংকের মতো আপনি যদি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড সিস্টেমে টাকা জমা করতে চান এক্ষেত্রে টাকা জমানোর মেয়াদকাল হিসেবে থাকবে ০৪ থেকে ১০ বছর। প্রদত্ত সুদের শতকরা হার হবে, ৬,৭,৮,৮.৫,৮.৭৫,৯, ও ৯.৫ টাকা পাশাপাশি সঞ্চয় হিসেবে জন্য সুদের হার হবে চার টাকা।

  • সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ডিপিএস

অপর দিকে আপনি যদি সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস অ্যাকাউন্ট তৈরি করে টাকা রাখতে চান সে ক্ষেত্রে, আপনি পাঁচ বছর সময় পাবেন। সেখানে মাসিক কিস্তিতে ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত রাখতে পারবেন আপনি সেই সাথে সুদের হার শতকরা দাঁড়াবে ৮.৫০ টাকা। ঠিক একইভাবে ন্যাশনাল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, অগ্রণী ব্যাংক এবং জনতা ব্যাংক সহ বেশ কিছু ব্যাংকে আপনি জিপিএস অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে আপনার অর্থ নির্দিষ্ট সময় কালের জন্য জমা করতে পারবেন।

  • পূবালী ব্যাংক ডিপিএস

পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের মাসিক কিস্তির হার ৫০০ থেকে শুরু করে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত। এখানে আপনি মেয়াদকাল হিসেবে তিন থেকে পাঁচ বছর সময় পাবেন এবং সঞ্চয়ী হিসেবে সুদের হার ৪.৫% ভোগ করতে পারবেন।


৬.কোন ব্যাংকে টাকা রাখা সবচেয়ে ভালো | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

এখন আমরা আলোচোনা করব টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? অথবা কোন ব্যাংকে টাকা রাখা সবচেয়ে ভালো। যে বা যারা পত্রপত্রিকা পড়েন তারা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে এটা জানেন, কয়েক বছর আগে পদ্মা ব্যাংকে টাকা রেখে সেই টাকা ফেরত পেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে অসংখ্য গ্রাহকদের। আমাদের এই দেশের এক ডজন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমানো টাকা ফেরত না পাবার ঘটনা ছড়িয়ে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া তে।

একটা সময় ছিল যখন ব্যাংকের বিভিন্ন সূচক অর্থাৎ মূলধন পরিস্থিতি, ক্রেডিট রেটিং, ক্যামেলস রেটিং, খেলাপি ঋণের হার সহ নানা বিষয় বিচার বিবেচনা করা হতো। কিন্তু বর্তমানে এই সুযোগগুলো তাদের গুরুত্ব হারিয়েছে। তাই একটা ব্যাংকে নিরাপত্তা নির্বাচন করা খুবই দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে যে টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো। এমন অনেক ব্যাংক ব্যাংক রয়েছে যারা অত্যন্ত খারাপ এবং দুর্বল তারপরেও তারা ভালো রেটিং পাচ্ছে। আবার কিছু ব্যাংক রয়েছে যারা নানার সুযোগ সুবিধার কারণে অনেক ঋণ থাকা সত্ত্বেও ঋণ খেলাপি হিসেবে দেখানো হচ্ছে না। তাই বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? আর কোন ব্যাংক খারাপ তার সহজে বলে ওঠাটা খুবই মুশকিল।

৭.কোন ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

সাধারণ গ্রাহকরা যখন এমন প্রশ্ন করে থাকেন যে টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? বা কোন ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ তখন তার উত্তরে কিছু ব্যাংকার পরামর্শ প্রদান করেছেন। তাদের মতে, গ্রাহকেরা টাকা জমানোর সময় সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের দিকে খেয়াল রাখতে পারেন। যে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ভাবমূর্তি যত বেশি স্বচ্ছ সেই ব্যাংক ততটাই নিরাপদ। আর আরেকটি বিষয় হচ্ছে প্রতিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইটে পরিচালকের নাম ও পরিচয় দেওয়া থাকে পাশাপাশি কোন ব্যাংকের বড় গ্রাহক অর্থাৎ আমানতের টাকা ব্যাংক কাকে দিচ্ছে তার খোঁজখবরও নেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে। 

তাই কোন ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ সেটা মূলত আপনাকে সেই ব্যাংক সম্পর্কে সমস্ত বৃত্তান্ত খুঁটিনাটি বিষয়ে জেনে বুঝতে হবে। তবে একটা বিষয় মাথায় রাখবেন যেই ব্যাংক আমানতের যত বেশি সুখ প্রদান করে সেই ব্যাংক ততটা দুর্বল। কেননা তারা বেশি তারল্য সংকটে ভুগছে বলেই বেশি সুদ দিয়ে গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করছে এবং তাদের কাছ থেকে টাকা আনার চেষ্টা করছে। তাই এরা আপনাকে বেশি সুদ প্রদান করবে ঠিকই তবে একটা সময় পর আসল টাকাটা ফেরত পাবেন কি না এ নিয়ে ভোগান্তিতেও করতে হতে পারে। অতএব সাবধান।

৮.লেখকের মন্তব্য | টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো?

টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এই বিষয়ে আজকে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? তা নিয়ে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।টাকা জমানোর জন্য কোন ব্যাংক ভালো? এই বিষয়ে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে সেটি আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।অন্য যেকোনো বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট THE DU SPEECH ভিজিট করতে পারেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url