রমজান মাসের দোয়া সমূহ!
রমজান মাস একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের মাস। পবিত্র রমজান মাসে রোজা নামাজ ও পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত ছাড়াও বিভিন্ন রকম ছোট ছোট আমল রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে একজন মানুষ মহান আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে অসংখ্য সওয়াব অর্জন করে থাকে। রমজান মাসের সকল কার্যক্রম আদায় করার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু দোয়ার আমল রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা প্রতিটি মুসলিমের কর্তব্য। তাই আজকে আমরা আপনাদের সাথে রমজান মাসের দোয়া সমূহ নিয়ে আলোচনা করবো। রমজান মাসের দোয়া সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)
- রোজার নিয়ত
- ইফতারের দোয়া
- রমজানে যে বিশেষ দোয়া পড়বেন
- তারাবিহ নামাজের নিয়ত ও দোয়া
- রমজান মাসের বিশেষ দোয়া
- জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির দোয়া
- রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ কিছু আমল
- লেখকের মন্তব্য
১.রোজার নিয়ত | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
রমজান মাসের দোয়া সমূহ এর মধ্যে সবার আগে রোজার নিয়ত জানতে হবে। রোজার নিয়তকে অনেকে সেহরির দোয়া বলেন।যদিও সেহরির দোয়া বলতে কিছু নেই। রোজার জন্য নিয়ত করা আবশ্যক। মনের ইচ্ছা বা সংকল্পকে নিয়ত বলে।নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা জরুরি নয়। তাই কেউ মুখে নিয়ত না করলেও তার রোজাগুলো আদায় হয়ে যাবে (আল-বাহরুর রায়েক: ২/৪৫২; আল-জাওহারুতুন নাইয়্যিরাহ: ১/১৭৬; রদ্দুল মুখতার: ৩/৩৩৯, ৩৪১; ফতোয়া হিন্দিয়া: ১/১৯৫)।
রমজান মাসে সেহরি খাওয়াকেও অনেকে রোজার নিয়ত বলে গণ্য করেছেন। তবে সেহরি খাওয়ার সময় রোজা রাখার ইচ্ছা না থাকলে তা নিয়ত বলে গণ্য হবে না। (কিতাবুল ফিকাহ, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৮৮১)
রোজার প্রচলিত নিয়ত
‘নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম, মিন শাহরি রমাদানাল মুবারাক; ফারদাল্লাকা ইয়া আল্লাহু, ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম’
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়ত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে?
২.ইফতারের দোয়া | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলোর মধ্যে ইফতারের সময়ও একটি।তাই রমজান মাসের দোয়া সমূহ এর মধ্যে ইফতারের দোয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই গল্প-গুজবের মধ্য দিয়ে ইফতার করে থাকেন। এটি সুন্নাহ পরিপন্থী। আবার ঘরের নারীরা এ সময় বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন। তাদের উচিত, এ সময় দোয়া করা।হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন,তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না, ১. ন্যায়পরায়ণ শাসক। ২. রোজাদার যতক্ষণ না ইফতার করে এবং ৩. মজলুমের। (ইবনে মাজা: ১৭৫২)
‘আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু’ অর্থাৎ হে আল্লাহ, আমি আপনারই জন্য রোজা রেখেছি এবং আপনারই দেওয়া জীবিকা দ্বারা ইফতার করছি।
৩.রমজানে যে বিশেষ দোয়া পড়বেন | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
হজরত সালমান ফারসি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘শাবান মাসের শেষ দিন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের উদ্দেশ্য বক্তব্য দেন যে, ‘হে লোক সকল! অবশ্যই তোমাদের সামনে মহান মাস, বরকতময় মাস উপস্থিত। এ মাসে তোমরা ৪টি কাজ বেশি বেশি আদায় কর। এর মধ্যে দু’টি কাজ আল্লাহর জন্য আর দু’টি কাজ তোমাদের নিজেদের জন্য। তাই রমজান মাসের দোয়া সমূহ এর মধ্যে এই ৪টি দোয়া পড়া উত্তম।
আল্লাহ জন্য ২ কাজ হলো (তাসবিহ) এ সাক্ষ্য দেয়া যে, তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা।আর নিজের জন্য যে দুই কাজ করতে বলেছেন, তাহলো, জান্নাত লাভের দোয়া করা এবং জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাওয়া।’
হাদিসে ঘোষিত বিশেষ দোয়া
তাসবিহ পড়া অর্থাৎ এ সাক্ষ্য দেয়া
- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’
অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।
ইসতেগফার করা অর্থাৎ ক্ষমা চাওয়া। হাদিসে অনেক ইসতেগফার এসেছে। এর যে কোনোটি পড়লেই হবে
- আসতাগফিরুল্লাহাল আজিম ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম।
অর্থ : মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, দয়ালু।
- আসতাগফিরুল্লাহাল আজিম আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি।
অর্থ : মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি এক ব্যতিত কোনো ইলাহ নেই। তিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী এবং তার দিকেই আমরা ফিরে যাবো।’
- রাব্বিগফিরলি ওয়া তুব্ আলাইয়্যা ইন্নাকা আংতাত তাওয়াবুর রাহিম।’
অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা করে দিন, আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি অতিশয় তাওবাকবুলকারী, দয়াবান।’
- ‘আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্বতানি; ওয়া আনা আ’বদুকা ওয়া আনা আ’লা আ’হদিকা ওয়া ওয়া’দিকা মাসতাত্বা’তু, আউজুবিকা মিন শাররি মা সানা’তু আবুউলাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়া; ওয়া আবুউ বিজামবি ফাগফিরলি ফা ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার প্রতিপালক, তুমি ছাড়া ইবাদতের যোগ্য কোনো উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার বান্দা। আমি আমার সাধ্যমত তোমার প্রতিশ্রুতিতে অঙ্গীকারাবদ্ধ রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্টতা থেকে তোমার নিকট আশ্রয় চাই। আমার ওপর তোমার অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমার পাপও স্বীকার করছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। নিশ্চয়ই তুমি ব্যতিত কোনো ক্ষমাকারী নেই।’
আরও পড়ুনঃ ইংরেজি শেখার সহজ উপায়
৪.তারাবিহ নামাজের নিয়ত ও দোয়া | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
তারাবিহ নামাজের নিয়ত
রমজান এলেই অনেকে তারাবিহ নামাজের নিয়ত খুঁজতে থাকে।রমজান মাসের দোয়া গুলোর মধ্যে তারাবিহ নামাজের দোয়া জানা জরুরী। নিয়ত আরবিতে করতে হবে এমন কোনো নিয়ম নেই।নিয়ত হলো নামাজ পড়ার জন্য মনের ইচ্ছা বা সংকল্প। এ ইচ্ছা বা সংকল্প আরবি কিংবা বাংলায় করা যায়।দুই দুই রাকাআতে তারাবিহ নামাজ আদায় করতে হয়। তাই এভাবে নিয়ত করা। ‘তারাবিহ-এর দুই রাকাআত নামাজ ক্বেবলামুখী হয়ে আল্লাহর জন্য (জামাআত হলে- এ ইমামের পেছনে) পড়ছি,আল্লাহু আকবার।
তারাবিহ নামাজের দোয়া
তারাবিহ নামাজের ৪ রাকাআত পর পর অনেকে একটি বহুল প্রচলিত দোয়া পড়ে থাকেন।যার অর্থও অনেক সুন্দর। তাহলো, সুবহানা জিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি, সুবহানা জিল ইয্যাতি ওয়াল আঝমাতি ওয়াল হায়বাতি ওয়াল কুদরাতি ওয়াল কিব্রিয়ায়ি ওয়াল ঝাবারুতি। সুবহানাল মালিকিল হাইয়্যিল্লাজি লা ইয়ানামু ওয়া লা ইয়ামুত আবাদান আবাদ; সুব্বুহুন কুদ্দুসুন রাব্বুনা ওয়া রাব্বুল মালায়িকাতি ওয়ার রূহ।’
বহুল প্রচলিত এ দোয়াটি না পড়লে তারাবিহ নামাজ হবে না এমন নয়। বরং এ দোয়ার সঙ্গে তারাবিহ নামাজ হওয়া-না হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। বরং যে কোনো দোয়াই পড়া যাবে। তবে এ সময়টিতে কুরআন-সুন্নাহর দোয়াগুলো পড়াই উত্তম।
তারাবিহ নামাজের মুনাজাত
তারাবিহ নামাজের বহুল প্রচলিত দোয়ার মতো অনেকে ৪ রাকাআত পরপর অনেকে আবার নামাজ শেষ করে একটি নির্দিষ্ট দোয়া দ্বারা মোনাজাত করেন। মোনাজাতের এ দোয়াটি বহুল প্রচলিত। তা হলো, আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনাননার। ইয়া খালিক্বাল জান্নাতি ওয়ান নার।বিরাহমাতিকা ইয়া আঝিঝু ইয়া গাফফার, ইয়া কারিমু ইয়া সাত্তার, ইয়া রাহিমু ইয়া ঝাব্বার, ইয়া খালিকু ইয়া বার্রু। আল্লাহুম্মা আঝিরনা মিনান নার। ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝিরু, ইয়া মুঝির। বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।’
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন মুড সুইং এর আসল কারণ
৫.রমজান মাসের বিশেষ দোয়া | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
হজরত সালমান (রা.) বলেন, একবার নবী করিম (সা.) শাবান মাসের শেষদিন ভাষণ দেন। সেই ভাষণে তিনি বলেন, তোমরা রমজান মাসে চারটি কাজ খুব বেশি করে করবে।
দু’টি কাজ দ্বারা তোমাদের প্রভুকে সন্তুষ্ট করতে পারবে। আর দু’টি কাজ না করে তোমাদের রক্ষা নেই। যে দু’টি কাজ দ্বারা তোমরা প্রভুকে সন্তুষ্ট করতে পারবে তা হলো, তোমরা আল্লাহর একত্ববাদের স্বাক্ষ্য দিতে থাকবে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে। যে দু’টি কাজ না করে তোমাদের রক্ষা নেই তা হলো, তোমরা জান্নাত প্রার্থনা করবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি কামনা করবে। (সহিহ ইবনে খুজাইমা : ১৮৮৭)
এই হাদিসের ভিত্তিতে উপরোক্ত দোয়ার চারটি বাক্য-
- আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
অর্থ : আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত আর কেউ নেই।
- আস্তাগফিরুল্লাহ
অর্থ : আমি আল্লাহর কাছে মাফ চাই।
- আসআলুকাল জান্নাহ্।
অর্থ : আমি আল্লাহর কাছে জান্নাত চাই।
- আউজু বিকা মিনান নার।
অর্থ : আমি তোমার কাছে জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাই।
এই দোয়ার বাক্যগুলো মিলিয়ে একত্রে পড়া যাবে, ইচ্ছে করলে আলাদা আলাদাও পড়া যাবে। রমজান মাসের দোয়া সমূহ জানার পাশাপাশি এই দোয়া গুলোও পড়া যাবে।
৬.জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির দোয়া | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
- আল্লাহুম্মা আদখিলনাল জান্নাতা ওয়া আঝিরনা মিনান নার।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমাদেরকে জান্নাতে প্রবেশ করাও এবং জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দাও।
- আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনান নার।
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নামের আগুন থেকে আশ্রয় চাই।
হাদিসে পাকে আরও এসেছে, যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যা ৩ বার জান্নাতের আশা ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির জন্য প্রার্থনা করবে, জান্নাত-জাহান্নাম আল্লাহর কাছে ওই ব্যক্তির দোয়া কবুলে সুপারিশ করবে। প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রমজান মাস জুড়ে বেশি বেশি তাওহিদের ঘোষণা, ইসতেগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা করা, জান্নাতের আশা ও জাহান্নাম থেকে নাজাতের দোয়া করার কথা বলেছেন।
আল্লাহ তাআলা রমজানজুড়ে হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী উল্লেখিত তাসবিহ, ইসতেগফার ও দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়ার তাওফিক দান করুন। হাদিসের ওপর যথাযথ আমল করে রমজানের রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। রমজান মাসের দোয়া সমূহ আমরা বেশি বেশি পালন করবো।
আরও পড়ুনঃ জেনে নিন সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
৭.রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ কিছু আমল | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
রমজান মাসের দোয়ার পাশাপাশি কিছু আমল করা উত্তম।এসব আমল গুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।
- বেশি বেশি দান-সদকা করা,
- উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা,
- ইতিকাফ করা,
- দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা,
- সামর্থ্য থাকলে উমরা পালন করা,
- লাইলাতুল কদর তালাশ করা,
- বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা,
- ইফতার করা,
- ইফতার করানো,
- তওবা ও ইস্তেগফার করা।
৮.লেখকের মন্তব্য | রমজান মাসের দোয়া সমূহ
রমজান মাসের দোয়া সমূহ নিয়ে আজকে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি রমজান মাসের দোয়া সমূহ আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।রমজান মাসের দোয়া সমূহ নিয়ে আপনাদের যেকোন প্রশ্ন অথবা মতামত আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। রমজান মাসের দোয়া ছাড়াও রমজান মাস সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট THE DU SPEECH ভিজিট করতে পারেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাতের সমস্যায় যা যা করবেন
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url