OrdinaryITPostAd

সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় | কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন

সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। সেজন্য আজ আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করবো সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় নিয়ে। সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কিত সকল তথ্য জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের আর্টিকেলে এই সম্পর্কিত সকল তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. কানাডা ভিসা
  2. কানাডা যাওয়ার উপায়
  3. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
  4. কানাডা যাওয়ার যোগ্যতা
  5. কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি
  6. কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা
  7. কানাডা কাজের ভিসা
  8. আবেদনের নিয়ম
  9. লেখকের মন্তব্য

১.কানাডা ভিসা | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

উন্নত জীবনযাপন, চাকরি বা পড়াশোনার জন্য কানাডা বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় দেশ। যুক্তরাষ্ট্রের ‘নিউজ এন্ড রিপোর্ট' এর র‌্যাংকিংয়ে কানাডা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত জীবনযাপনের দেশ। আয়তনের তুলনায় দেশটিতে জনসংখ্যা কম এবং রাজনৈতিক বন্ধুত্বপূর্ণ সংস্কৃতির কারণে সেখানে বসবাসকারীরা নিরাপদ ও সুখি জীবনযাপন করেন। এজন্য পৃথিবীর বহু দেশ থেকে মানুষ কানাডা যাওয়ার চেষ্টা করে। দেশটিতে বর্তমানে ৩ কোটি ৭০ লাখের মতো মানুষ বসবাস করে। যাদের মাথাপিছু ইনকাম প্রায় ৫০ হাজার ডলার।  

বহু মানুষ কানাডায় অভিবাসী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। স্বপ্ন পূরণে অনেক সময় অবৈধ উপায় অবলম্বন করে নানা হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হয়। তবে অবৈধ পথে না গিয়ে বৈধভাবে কানাডা যাওয়ার নানা উপায় রয়েছে। বৈধভাবে বাংলাদেশিদেরও সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার বিভিন্ন সুযোগ রয়েছে। 

২.কানাডা যাওয়ার উপায় | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় অনেক ধরনেরই আছে। এখন আমরা কানাডা যাওয়ার কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।

ব্যবসা:

আপনার যদি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে এবং আপনি কানাডায় ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে কানাডা যাওয়া আপনার জন্য সহজ। তবে নিজে কানাডায় ব্যবসা করতে না চাইলে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কানাডার কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের চুক্তি থাকলেও আপনি কানাডা যেতে পারবেন। এই প্রক্রিয়ার ভিসাকে নাফটা ভিসা বলা হয়।

নাফটা ভিসায় কানাডায় যাওয়ার জন্য আপনাকে ‘লেবার মার্কেট ইম্প্যাক্ট এসেসমেন্ট’ (এলএমআইএ) জমা দিতে হবে। তবে এই সুবিধা পেয়ে থাকে শুধুমাত্র চিলি, জর্ডান, পেরু, কলম্বিয়া, লিচেনস্টাইন, সুইজারল্যান্ড, কোস্টারিকা, মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, আইল্যান্ড, নরওয়ে, ইসরাইল এবং পানামার নাগরিকরা।

চাকুরি: 

আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান না থাকলে উপরের দেশগুলোর নাগরিক না হলে আপনি চাকুরির জন্য কানাডা যেতে পারেন। এজন্য কানাডার কোনো প্রতিষ্ঠানকে আপনাকে চাকুরির অফার লেটার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সরবরাহ করতে হবে।

কানাডায় দক্ষ কর্মী নেয়ার জন্য বিশেষ ভিসার সুবিধা চালু রয়েছে। ৩৪৭টি পেশায় এই জনবল নিয়ে থাকে কানাডা।

স্পন্সরশিপ: 

কানাডায় স্থানীয় হওয়ার সবচেয়ে সহজ ও নিশ্চিত উপায় হচ্ছে কোনো কানাডার নাগরিককে বিয়ে করা। তবে এক্ষেত্রে যদি কোনো ভুয়া বা অসততার আশ্রয় নেয়া হয় তাহলে কঠিন শাস্তির মুখোমুখি হতে হয়। বিয়ে করে কানাডায় থাকার ইচ্ছা পোষণ করলে তাকে অন্তত দুই বছর অপেক্ষা করতে হয়। এই দুই বছর তাকে সরকারি কর্তৃপক্ষ পর্যবেক্ষণ করে।

আইইসি: 

১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী যুবকরা ‘ইন্টারন্যাশনাল এক্সপেরিয়েন্স কানাডা’ (আইইসি) এর আওতায় চাকুরির অফার লেটার ছাড়াই কানাডা যেতে পারে। 

তবে এই সুবিধা যেকোনো দেশের নাগরিকের জন্য নয়। এর আওতায় রয়েছে; অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, জাপান, নরওয়ে, তাইওয়ান, অস্ট্রিয়া, এস্তোনিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, পোল্যান্ড, ইউক্রেইন, ফ্রান্স, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া, যুক্তরাজ্য, চিলি, জার্মানি, লিথুয়ানিয়া, স্লোভেনিয়া, কোস্টারিকা, হংকং, মেক্সিকো, স্পেইন, ক্রোয়েশিয়া, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, সুইডেন, চেক রিপাবলিক, ইতালি, নিউজিল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ড। 

পড়ালেখা 

কানাডা যাওয়ার আরেকটি সহজ প্রক্রিয়া ‘স্ট্যাডি ভিসা'। তবে এজন্য আপনাকে কানাডার কোনো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি প্রক্রিয়া আগেই সেরে ফেলতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি সেখানে চাকুরি করতে পারবেন শুধুমাত্র যে স্টেটে আপনি পড়ালেখা করছেন সেই স্টেটে। এই সুযোগ পৃথিবীর সব দেশের জন্য রয়েছে।
 

ভ্রমণ ভিসা:

ভ্রমণ ভিসায় কানাডা যাওয়া সহজ। তবে ভিসা পাওয়া একটু কঠিন। ছুটি কাটাতে বা ভ্রমণ করতে যারা কানাডা যেতে চান তাদের ভিসা দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ভিসা প্রার্থীর কাছে জিজ্ঞেস করা হয় কেন যেতে চান। দূতাবাসের যে কর্মকর্তা আপনার সাক্ষাৎকার নেবেন তার কাছে যদি মনে হয় ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও আপনার না ফেরার আশঙ্কা রয়েছে তাহলে আপনাকে ভিসা দেয়া হবে না। 

নতুন ব্যবসা:

কানাডা উদ্যোক্তাদের ভিসা দিয়ে থাকে। আপনি যদি মনে করেন আপনার নগদ টাকা রয়েছে যা দিয়ে আপনি কানাডায় ব্যবসা করতে পারবেন তাহলে আপনাকে ভিসা দেয়া হতে পারে। 

নতুন ব্যবসা শুরুর জন্য কী পরিমাণ পুঁজি দরকার বা আপনার কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইন অনুসরণ করে আপনাকে আবেদন করতে হবে। 

ইকোনমিক প্রোগ্রাম:

কানাডা সরকার আগামী এক বছরে ইকোনমিক প্রোগ্রাম মোট ১ লাখ ৯১ হাজার ৬০০ অভিবাসী নেবে। ইকোনমিক প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে, ফেডারেল হাই স্কিলড প্রোগ্রামে ৮১,৪০০ জন, আটলান্টিক ইমিগ্রেশন পাইলট প্রোগ্রামে ২,০০০ জন, ফেয়ার গিভার প্রোগ্রামে ১৪,০০০ জন, ফেডারেল বিজনেস প্রোগ্রামে ৭০০ জন, প্রভিন্সিয়াল নমিনি প্রোগ্রামে ৬১,০০০ জন ও কুইবেক স্কিলড ওয়ার্কার অ্যান্ড বিজনেস প্রোগ্রামে ৩২,৫০০ জন।

ফ্যামিলি প্রোগ্রাম:

আগামী এক বছরে ফ্যামিলি প্রোগ্রামের অধীনে নেয়া হবে ৮৮,৫০০ জন। ফ্যামিলি প্রোগ্রামের মধ্যে স্পাউজ, পার্টনার ও চিলড্রেন প্রোগ্রামে ৬৮,০০০ জন, প্যারেন্টস ও গ্রান্ড প্যারেন্টস ২০,৫০০ জন, রিফিউজি অ্যান্ড প্রোটেক্টেড পারসন প্রোগ্রামে ৪৫,৬৩০ জন, হিউম্যানিটেরিয়ান প্রোগ্রামে ৪,২৫০ জন।

৩.প্রয়োজনীয় কাগজপত্র | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় এর জন্য যে সকল প্রয়োজন হবে তা হলো :
  • 6 মাস মেয়াদি পাসপোর্ট
  • এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ফটোকপি
  • কাজের দক্ষতার একটি সার্টিফিকেট
  • পূর্বে কাজ করার কোনো অভিজ্ঞতা
  • অফার লেটার
  • সিভি
  • বাংলাদেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • সিঙ্গাপুরের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স 

৪.কানাডা যাওয়ার যোগ্যতা | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

স্বপ্নের দেশ কানাডায় সবাই যেতে চায়। তবে কানাডা যাওয়া সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। কানাডা তারাই যেতে পারে যাদের নির্দিষ্ট কোন কাজে দক্ষতা এবং যোগ্যতা থাকে।

যেমন আপনার যদি কৃষি কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি কানাডা কৃষি ভিসায় কানাডা পাড়ি জমাতে পারবেন। আপনি যদি ভালো রান্না করতে পারেন। তাহলে আপনার জন্য কানাডা রেষ্টুরেন্ট ভিসার দরজা খোলা আছে। আপনি দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার? আপনার জন্যও কানাডার দরজা খোলা। মোট কথা কানাডা সরকার দক্ষ জনবল খুঁজে থাকে। আপনি দক্ষ হলে আপনার জন্য কানাডা যাওয়ার রাস্তা একদম পরিষ্কার। দক্ষতা না থাকলে যত এজেন্সীর পিছনেই ঘুরেন না কেন আপনি কানাডা যেতে পারবেন না।

৫.কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি প্রধানত দুই প্রকার 

  • Permanent Resident ( PR )
  • Temporary Resident ( TR )
Permanent Resident ( PR ) হলো কানাডায় স্থায়ী বাসিন্দাদের মতই সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন । এই ভিসা প্রতি ৫ বছর পর পর রিনিউ করতে হয় ।

Temporary Resident ( TR ) এর আবার বিভিন্ন ক্যাটাগরি আছে । 

স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিষ্ট ভিসা,ওয়ার্ক পারমিট ভিসা,এসব ক্যাটাগিরির ভিতরেও আবার বিভিন্ন সাব ক্যাটাগরির ভিসা আছে। 

৬. কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

Temporary Resident Visa ক্যাটাগরির মধ্যেই কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা । আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন এবং কানাডা গিয়ে আপনার পড়ালেখা চালিয়ে যেতে চান তাহলে আপনি কানাডা স্টুডেন্ট ভিসায় কানাডায় পাড়ি জমাতে পারেন। তবে এর জন্য অব্যশই আপনাকে কানাডা সরকার কতৃক অস্থায়ী কানাডা আবাসিক ভিসা (TRV) অনুমোদন নিতে হবে।কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা হলো একটি স্টাডি পারমিট নথি । যা একজন স্টুডেন্ট কে কানাডায় পড়াশোনা করার সুযোগ দেয় । একজন ছাত্র তার কোর্স চলাকালীন সময় পর্যন্ত এই ভিসায় কানাডা অবস্থান করতে পারে ।

কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসা বা স্টাডি পারমিট নিতে হলে, অবশ্যই আপনাকে কানাডা স্বীকৃত কোন বিশ্বিবদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেতে হবে।অফার লেটার পেতে আপনাকে কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে। কিভাবে অনলাইনে আবেদন করবেন সেই সিস্টেম সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। আবেদনের পর আপনি ভর্তির জন্য অফার লেটার পেলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন।

এখন আমরা জানবো কিভাবে কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং করবেন।আসলে কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা নামে কিছু নাই। স্টাডি পারমিট কে সবাই স্টুডেন্ট ভিসা বলে থাকে। আর এই স্টাডি পারমিট বা স্টুডেন্ট ভিসা নির্ভর করে আপনার শিক্ষা কোর্সের মেয়াদের উপর। আপনার কোর্স যদি ৪ বছর মেয়াদী হয় তাহলে আপনাকে ৪ বছর সহ অতিরিক্ত আরো ৯০ দিনের স্টাডি পারমিট দেওয়া হবে।

৭.কানাডা কাজের ভিসা | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে কানাডা কাজের ভিসা জোগার করতে হবে  বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জোগার করতে হবে । আর কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কিছু কাগজ পত্র লাগবে । সেগুলো হলো

প্রথমেই আপনার দরকার কানাডা অবস্থিত কোন কম্পানী থেকে কাজের অফার পাওয়া । আর এজন্য আপনাকে কানাডার বিভিন্ন কম্পানীতে আবেদন করতে হবে। কানাডার কম্পানীতে অনলাইনে আবেদন করতে আপনার দরকার হবে কানাডার স্টাইলে কভার লেটার এবং কানাডিয়ান স্টাইলের একটি সিভি ।আপনি যদি কানাডার কোন কম্পানী থেকে জব অফার বা ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যান তখন আপনার দরকার হবে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা । 

৮.আবেদনের নিয়ম | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

প্রথম ধাপ হল আপনার কোন ধরনের ভিসার প্রয়োজন তা নির্ধারণ করা এবং আপনি এটির জন্য আবেদন করার যোগ্য কিনা তা পরীক্ষা করুন। আপনাকে আপনার আবেদনের সাথে যে নথি গুলি জমা দিতে হবে, আবেদনটি কখন নিতে পারে এবং আপনাকে কত ফি দিতে হবে তাও আপনাকে জানতে হবে।প্রতিটি আবেদন অবশ্যই আপনার ভিসা বিভাগের জন্য প্রযোজ্য নির্দেশিকা মেনে চলবে। বিস্তারিত নির্দেশনার জন্য ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এবং সিটিজেনশিপ কানাডার (I R C C) ওয়েবসাইট দেখুন। অস্থায়ী আবাসিক ভিসা, স্টাডি পারমিট, কাজের অনুমতি, স্থায়ী বাসিন্দা, ভ্রমণ নথি আপনার আবেদনের সাথে একটি যথাযথ ভাবে সম্পূর্ণ এবং স্বাক্ষরিত V F S সম্মতি ফর্ম জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক।

আপনি ভিসা আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করতে পারেন, এটি পূরণ করতে পারেন, সম্পূর্ণ ফর্মটি মুদ্রণ করতে পারেন এবং জমা দেওয়ার জন্য ভিসা আবেদন কেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার অনলাইন আবেদন সরাসরি ইমিগ্রেশন, রিফিউজি এবং সিটিজেনশিপ কানাডা (I R C C) এ জমা দিতে পারেন।ইলেকট্রনিক ভাবে আবেদনপত্র পূরণ করুন। সম্পূর্ণ ফর্মটি (বারকোড যুক্ত শীট সহ) একটি লেজার প্রিন্টার ব্যবহার করে একটি সাদা, বন্ড মানের, অ-চকচকে কাগজে প্রিন্ট করতে হবে। দয়া করে নিশ্চিত করুন যে 2D বারকোড (2 কপি) পরিষ্কারভাবে এবং উচ্চ মানের কাগজে মুদ্রিত হয়েছে। হাতে লেখা ফরম গ্রহণ করা হবে না।

আপনার ভিসা বিভাগের সাথে প্রাসঙ্গিক I R C C ডকুমেন্ট চেকলিস্ট অনুসারে আপনাকে সমর্থনকারী নথিগুলি সম্পূর্ণ করতে হবে। আপনি যদি অফিসিয়াল IRCC ডকুমেন্ট চেকলিস্টে উল্লিখিত সমস্ত সমর্থনকারী নথি প্রদান করতে অক্ষম হন, তাহলে আপনাকে দাবিত্যাগ ফর্মটি পূরণ করতে হবে, এটিতে স্বাক্ষর করতে হবে এবং আপনার আবেদন পত্রের সাথে এটি সংযুক্ত করতে হবে।

আপনাকে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে তা খুঁজে বের করুন ।একবার আপনি আপনার আবেদন সম্পূর্ণ করলে, আপনাকে আপনার ভিসা আবেদনের ফি দিতে হবে। আপনি যদি প্রিন্ট করার জন্য ফর্মটি ডাউনলোড করতে চান এবং আপনার সাথে ভিসা আবেদন কেন্দ্রে নিয়ে যেতে চান, তাহলে আপনি আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় অর্থ প্রদান করতে পারেন। IRCC ওয়েবসাইটে দেওয়া নির্দেশাবলী অনুযায়ী আপনাকে কানাডা সরকারের ফি এবং বায়োমেট্রিক ফি (যদি প্রয়োজন হয়) দিতে হবে।


৯.লেখকের মন্তব্য | সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়

সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় নিয়ে আজ আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম। আশা করছি সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন এবং ভালো একটি ধারণা লাভ করেছেন। সিঙ্গাপুর থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় নিয়ে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে সেটি আমাদেরকে অবশ্যই জানাবেন। তাছাড়াও এই সম্পর্কে আপনার কি মতামত সেটি আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। যে কোন বিষয়ে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন।THE DU SPEECH এর পাশে থাকবেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url