OrdinaryITPostAd

বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি তালিকা [নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর]

আপনারা অনেকেই বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি নিয়ে জানতে চান। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে খুব সহজেই বিদেশ যাওয়ার সরকার এজেন্সি সম্পর্কে অনলাইনের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন। আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করবো বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি নিয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টিকেল রাইটিং সংগঠন এর আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি। এই সম্পর্কে তথ্য জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

আর্টিকেল সূচিপত্র - বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি

  1. বিদেশ যাওয়ার আগে যেগুলো জানা জরুরী
  2. আপনি কোন দেশে যাবেন?
  3. বিদেশ যাওয়ার আগে প্রয়োজন প্রশিক্ষণ
  4. বিদেশ যাওয়ার আগে যে ভুলগুলো ঠিক করবেন
  5. শ্রম অভিভাষণে বিদেশ যাবার আগে যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
  6. বিদেশ যাওয়ার এজেন্সি
  7. লেখকের মন্তব্য

১.বিদেশ যাওয়ার আগে যেগুলো জানা জরুরী | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

আমাদের দেশের প্রায় প্রতিটি গ্রাম বা ঘর থেকে একজন করে প্রবাসী আছেন। তারা যেভাবেই বিদেশ গিয়ে থাকুক না কেন তারা ঠিকই কষ্টের‌ মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে দ্বিতীয় বৃহত্তর রেমিটেন্স ভূমিকা পালন করছেন ।তাদের জন্যই বাংলাদেশের এই অগ্রগতি। আপনারা যারা বিদেশ যেতে চান এবং যেতে ইচ্ছুক আপনার আত্মীয়-স্বজন বা ফ্যামিলির কাউকে পাঠাতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, কানাডার টরোন্টো,মালয়েশিয়া বা কাতার, জেদ্দার নাজলা, নিউইয়র্কের জ্যাকসন, মক্কার মিসফালা, রিয়াদের হারা, লন্ডনের ব্রিকলেনে কিছুক্ষণ হাঁটলে আমাদের চারপাশের মানুষজন দেখে অবাক হতে পারেন কারণ সেখানে অনেক বাঙালি চোখে পড়ে। আপনার সেখানে মনে হবে আমি বাংলাদেশী। আপনার মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে যে বিদেশের মাটিতে এত বাঙালি কোথা থেকে আসলো। এদের বেশিরভাগই জীবিকার সন্ধানে বিদেশ পাড়ি জমিয়েছে।‌বৈদেশিক কর্মসংস্থান এর ফলে শুধু বেকারত্ব দূর করছে না,তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা ও রেমিটেন্স এখন দেশের অর্থনীতিতে সচল রাখছে। 

গড়ে 70 হাজার কোটি টাকা করে প্রবাসীরা দেশে পাঠাচ্ছেন রেমিটেন্স হিসেবে। পরিসংখ্যান এর তথ্য অনুযায়ী প্রতিদিন গড়ে তিন থেকে চার হাজার বাংলাদেশি চাকরি নিয়ে বিদেশ পাড়ি জমাচ্ছে।‌‌‌‌‌‌‌‌ তাই বলা যায় আপনিও যদি বিদেশে গিয়ে আপনার ভাগ্যকে বদলাতে চান এবং আপনার উন্নতির চাকা ঘোরানোর চিন্তা-ভাবনা করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য অস্বাভাবিক কোন ব্যাপার না। তবে বিদেশ যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই ভালো করে জেনে নিতে হবে কিছু তথ্য ।না হলে আপনি প্রতারণার শিকার কিংবা বড় কোন বিপদে পড়ার আশঙ্কা থেকেই যাবে ।তাই এগুলো যান আপনার জন্য খুবই জরুরী।


২.আপনি কোন দেশে যাবেন? | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

বলা যায় বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশ যান তারা কোন কিছু চিন্তা‌ ভাবনা না করেই বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। তারা এটাই ভাবে যে বিদেশ গেলে হয়তো সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে কিন্তু তা কখনোই নয়। আপনাকে বিদেশ যাওয়ার আগেই ভালোমতো চিন্তা ভাবনা করে প্রথমে আপনাকে দেখতে হবে আপনি কি কাজ জানেন এবং আপনি কোন দেশে যাবেন এবং সেই দেশে যাওয়ার কত খরচ এবং সে দেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি।

এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আপনাকে আগে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন এজেন্সি এর সঙ্গে কথাবার্তা বলতে হবে। আপনাকে এটা ভাবতে হবে আপনি যে কাজে যাচ্ছেন সেই কাজের বেতন কত এবং সব খরচ বাদ দিয়ে আপনার মাসে কত থাকবে কত বছরে আপনি কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন এসব চিন্তা ভাবনা করেই আপনাকে একটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে যারা চাকরি নিয়ে বিদেশ গিয়েছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগই মানুষ বলা যায় 90% এর বেশী মানুষ গিয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যে। ১৯৭৬ সাল থেকে এমআইটির তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ৮০ লাখ মানুষ বিদেশে কাজের জন্য গিয়েছেন।তার মধ্যেও ২৫ লাখ মানুষ গিয়েছেন সৌদি আরব। ২১ লাখ মানুষ গিয়েছেন আরব আমিরাতে ।তাছাড়াও মালয়েশিয়ায় সাত লাখের মতো কুয়েতে ৭লাখের মতো, ওমানে ৫ লাখের মতো, সিঙ্গাপুরে সাড়ে চার লাখ এর মত ,বাহরাইনে তিন লাখের মতো ,লিবিয়ায় প্রায় এক লাখ কর্মী গেছেন।

প্রথমত, এগুলাই হলো বাংলাদেশের শ্রমবাজার এর বাইরে ও অনেক দেশে বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রবাসীরা আছেন কাজের জন্য ।লেবানন জরদান ,দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনেই অস্ট্রেলিয়া ,নিউজিল্যান্ড ,স্পেন ইতালি, রোমানিয়া সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এখনো কিছু মানুষ যাচ্ছে। এবং এই দেশ গুলোকে বলা হয় শ্রমিক গ্রহণকারী দেশ।

এবার আপনি চিন্তা ভাবনা করে দেখুন আপনি এখন কোন দেশে
যাবেন তা এখনই ভেবে নিন। তবে একটি প্রশ্ন সবসময়ই আপনার
মনে থেকে যাবে। আপনি কিভাবে সঠিক নির্দেশনা মাধ্যমে বিদেশ
যাবেন এবং যাওয়ার প্রসেস গুলো কিভাবে জানতে পারবেন। কারণ দেশে বিভিন্ন রকম দালাল চক্র আছে বা এজেন্ট তারা সব
সময় মিথ্যা ভরসা দিয়ে বিদেশ পাঠাতে চাই।

সবগুলো প্রশ্নের উত্তর আমাদের কাছে রয়েছে আপনারা জেনে খুশি হবেন যে প্রবাস জীবনের এই বাস্তব অভিজ্ঞতা গুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। যাকে আপনি বিভিন্ন দালাল চক্রের হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন এবং একটি সুন্দর বিদেশ ভ্রমণ করতে পারেন।

৩.বিদেশ যাওয়ার আগে প্রয়োজন প্রশিক্ষণ | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

বিদেশ যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই ভাবতে হবে, কোন বিষয়ে আপনি দক্ষ এবং কোন কাজের প্রতি আপনার দক্ষতা বেশি সেই বিষয়ে জানতে হবে। এবং কোন কাজে আপনি আপনাকে যোগ্য মনে করেন। এরপর দেখুন কোন দেশে আপনার এই কাজটি পাওয়া যাচ্ছে বা আপনার কর্মসংস্থানের সুযোগ আছে কোন দেশে। এবং বর্তমানের সেই দেশে আপনার কাজের ধরণ অনুযায়ী তারা কর্মী নিচ্ছে কিনা। বাংলাদেশি বিভিন্ন পত্রিকায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সরকারের জনশক্তি নিয়োগের বা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান দৈনিক পত্রিকাগুলোর মাধ্যমে বিদেশে নিয়োগের খবর জানা যায়।

বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশে যান তাদের পেশাজীবী, দক্ষ,আধাদক্ষ,এবং অদক্ষ এই কয় শ্রেণীতে তাদের ভাগ করে থাকেন। বিএমইটির মতে যারা এখন পর্যন্ত বিদেশে যাচ্ছেন‌  তাদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি সংখ্যক লোক শ্রমিক অদক্ষ ।তাদের কোন দক্ষতা ছিল না। দক্ষ ও পেশাজীবী সংখ্যা আরো অনেক কম। রপ্তানিকারকদের সংগঠন অনুযায়ী বায়রার সভাপতি আব্দুল বাশার তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশে যায় তাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষই অদক্ষ ।তারা নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেনি বা দক্ষতা নাই। কিন্তু তারা চাইলে যেকোনো একটা বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে।এবং এই দক্ষতা অর্জন করলে তাদের বেতনও অনেকাংশে বৃদ্ধি পায় এবং কাজের সুবিধা পেয়ে থাকেন আপনি যদি বিদেশ যেতে চান।তাহলে অবশ্যই কোনো নির্দিষ্ট একটি বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করুন।তারপর আপনি চিন্তা ভাবনা করুন বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে।

পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ বিভাগ এর  নুরুল ইসলাম জানিয়েছেন বিএমআইটির তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে বিদেশগামীদের প্রশিক্ষণ দিতে দেশের বিভিন্ন স্তরে বা জেলা সরকারের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র টিটিসি রয়েছে। সেখানে নানান ধরনের কাজের প্রতি আপনাকে দক্ষতা অর্জন করিয়ে দিবে এবং এসব প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনি বিদেশে গিয়ে আপনার দক্ষতা দেখাতে পারবেন এবং আপনার চাহিদা অনেকাংশে বেড়ে যাবে।

৪.বিদেশ যাওয়ার আগে যে ভুলগুলো ঠিক করবেন | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

বিদেশে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে আপনার নিজস্ব কাগজপত্র ঠিক রাখতে হবে সেগুলো যাচাই-বাছাই করে পর্যবেক্ষণ করে আপনাকে ঠিক করতে হবে ।কারণ অনেক সময় বার্থ সার্টিফিকেট অনলাইনে মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে না । একসময় আপনি সমস্যার মধ্যে পড়তে পারেন তাই আগে থেকেই এই বিষয় গুলো ঠিক রাখুন ।অথবা দেখা যায় কারো সার্টিফিকেট এ ভুল থাকে সেগুলো ঠিক রাখুন অথবা আপনার নিবন্ধন আইডি কার্ড ভোটার আইডি কার্ড যদি ভুল থাকে সেক্ষেত্রে সেটা ও সঠিকভাবে ঠিক করে ফেলুন।

৫.শ্রম অভিভাষণে বিদেশ যাবার আগে যে সিদ্ধান্ত নিতে হবে | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

  • নিজেকে শারীরিকভাবে ফিট রাখতে হবে এবং অসুস্থ মুক্ত হতে হবে। 
  • আপনি যে কাজের ভিসা নিয়ে বিদেশ যাত্রা করবেন সে কাজের উপর পর্যাপ্ত দক্ষতা থাকতে হবে। 
  • বিদেশ যাওয়ার জন্য কত টাকা প্রয়োজন তা সম্পূর্ণ আগে থেকেই প্রস্তুত করে রাখতে হবে।
  • টাকা জোগাড় করতে কোন মূল্যবান সম্পদ বিক্রি প্রয়োজন হলে সেটা করতে হবে সেক্ষেত্রে সময়ের প্রয়োজন তাই আগে থেকেই বিবেচনা করে রাখুন।
  • টাকা সংগ্রহ করতে যদি ঋণের দ্বারস্থ হতে হয় বা সুদের মাধ্যমে নিতে হয় এবং কিভাবে ফেরত দিবেন সেই বিষয় নিয়ে আগেই বিবেচনা করে রাখবেন।
  • বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে কত টাকা খরচ হবে এবং আপনি কত টাকা আয় করতে পারবেন এবং ভিসার মেয়াদ কতদিন আছে সেই বিষয়ে খেয়াল করবেন।
  • আপনি যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করবেন তা সম্পূর্ণ শেষ কতদিন সময় লাগবে এবং তার চেয়ে কম ইনকাম বেশি ইনকাম করতে পারবেন সে বিষয়টা হিসাব করে নিবেন।
  • যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগছে এবং আপনি কত টাকা কত বছরে আয় করছেন সে পর্যন্ত আপনার ভিসার মেয়াদ থাকবে কিনা বিবেচনা করবেন।
  • যদি আপনি মনে করেন আমি দেশেই ভালো কিছু করব এবং সেই সুযোগ থাকলে সেটিও বিবেচনা করে দেখতে পারেন।
  • যে দেশে যাওয়ার কথা হয়েছে সে দেশের খাবার আপনি খাইতে পারবেন কিনা বা থাকতে কোনো অসুবিধা হবে কিনা জেনে নিবেন।
  • আপনার অনুপস্থিতিতে পরিবারের কোন সমস্যা হবে কিনা আগেই বিবেচনা করুন।

৬.বিদেশ যাওয়ার এজেন্সি

শ্রমিক ভিসা বা অন্যান্য ভিসার মাধ্যমে যদি বিদেশে যাওয়ার দরকার হয় তাহলে বিদেশ যাওয়ার এজেন্সির সঙ্গে আপনাকে যোগাযোগ করা লাগবে। তারা আপনাকে ভালো পরামর্শ দিবে। আপনাকে কোন ভিসায় গেলে আপনি কতদিন যাবৎ থাকতে পারবেন এবং কোন কাজগুলো করতে পারবেন এবং কত টাকা খরচ হবে। তাই সবথেকে ভালো হয় কোন এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া। বাংলাদেশের সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন এজেন্সির রয়েছে যার মাধ্যমে গেলে আপনাকে নিরাপদেই সেখানে পাঠিয়ে দিতে পারবে। 

নিচে কয়টি বিদেশ যাওয়ার সরকারের এজেন্সির নাম এবং ঠিকানা দেওয়া আছে। আশা করছি আপনাদের কাজে লাগবে।

১. নিলয় ওভারসিস্ এন্ড ট্রাভেলিং লিমিটেড
মৌচাক টাওয়ার,৩৮/বি, অষ্টম তলা,মালিবাগ মোড়, ঢাকা
যোগাযোগঃ 01914-490606, 01712-576661
২.বন ভয়াজী ট্রাভেলস্ এন্ড ওভারসিস্ প্রাইভেট
লিমিটেড
তৈএনবি সার্কুলার রোড,২৯, ২য় তলা, মতিঝিল সি/
এ,ঢাকা
যোগাযোগঃ 01815-445427, 01704-038763
ফ্যাক্সঃ +88-02-7162033
৩. মাহবুব ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সিস
ডি.আই.টি.রোড, ৪৭৬/বি, গ্রাউন্ড ফ্লোর, ঢাকা
যোগাযোগঃ01819-212004, 01715-009096,
01748-383830, 01819-257049
ফ্যাক্সঃ +88-02-8311481
৪.ফারহান এভিয়েশন সার্ভিসেস
এস.আর. গার্ডেন, ৩য় তলা,৫২, নয়া পল্টন, ঢাকা
যোগাযোগঃ 9341802, 01819-250193
ফ্যাক্সঃ +88-02-9341802
৫. এম.পি. ট্রাভেলস লিমিটেড
শাপলা ভবন, ৪ র্থ তলা, সাইট নং. ৫০২-৫০৪,৪৯,
মতিঝিল সি/এ, ঢাকা
যোগাযোগঃ 9514946, 01715-428713
৬.খাঁন ট্যুরস্ এন্ড ট্রাভেলস
এস.আর. গার্ডেন, ৫ ম তলা, ৫২, নয়া পল্টন, ঢাকা
যোগাযোগঃ 9340084, 9333066, 9355087,
01713-011793
ফ্যাক্সঃ +88-02-8316956
৭. এম.এস. ট্রাভেল কেয়ার প্রাইভেট লিমিটেড
২য় তলা, ৩/এ, ৭৮ নয়া পল্টন, মসজিদ গলি, ঢাকা
যোগাযোগঃ 01714-349414
ফ্যাক্সঃ +880-2-9331650
৮.ডায়মন্ড ট্রাভেলস
কমলাপুর বাজার রোড,৩৫/৪, ১ম তলা, মতিঝিল সি/এ,
ঢাকা
যোগাযোগঃ 9344960, 8319264, 8319134,
8319134, 01715-090823
ফ্যাক্সঃ +88-02-9344932
৯.বি.এম.এস. ট্রাভেলস
নোয়াখালী টাওয়ার, ৩য় তলা, ৫৫/বি, পুরানা পল্টন,
ঢাকা
যোগাযোগঃ 9560370, 9561229, 9553484,
01740-400129
ফ্যাক্সঃ +88-02-9552389
১০.শাহেনা ট্যুরস্ এন্ড ট্রাভেলস
হাবিবুল্লাহ্ মেনশন,৪র্থ তলা,১২০, ডি.আই.টি.
এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপুল ঢাকা
যোগাযোগঃ 8115179, 01819-216388, 01534-
990443
ফ্যাক্সঃ +88-02-7192862
১১.শামিম ট্রাভেলস
হাউজ নং ১১ গ্রাউন্ড ফ্লোর, রোড নং ২২, ব্লক K, ঢাকা
যোগাযোগঃ 8833068, 01713-322910, 01613-
322910
ফ্যাক্সঃ +88-02-9881802
১২. কাজী এয়ার ইন্টারন্যাশনাল
কাজী টাওয়ার,২য় তলা, ৮৪ ইনার সার্কুলার, ভি.আই.পি.
রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা
যোগাযোগঃ 9338035, 8331691, 8331692,
8331693, 8331694, 8331695,
01711-549429, 01819-225786
ফ্যাক্সঃ +88-02-8315946

৭.লেখকের মন্তব্য | বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি 

আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি নিয়ে।আশা করছি এই সম্পর্কে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি নিয়ে আপনাদের যেকোনো মতামত আমাদেরকে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। আপনাদের মতামত আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে সেটিও আমাদেরকে জানাতে পারেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠন The DU Speech এর পাশেই থাকবেন। যে কোন বিষয় জানতে আমাদের ওয়েব পেজটি ভিজিট করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url