OrdinaryITPostAd

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন [বিস্তারিত]

 

পতনের পূর্বে সোভিয়েত ইউনিয়ন মূলত অনেকগুলো প্রজাতন্ত্রিক  রাষ্ট্রের সম্মিলিত রুপ ছিলো। বিশ্বের ইতিহাসে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। তাই সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ সম্পর্কে নানান মতামত রয়েছে। আজকের আর্টিকেলে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ সম্পর্কে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতবাদ ও কারণগুলো নিয়ে আলোচনা করব। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি পড়ুন।

সংক্ষেপে জেনে নিন
প্রশ্ন সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন 
উত্তর ধাপ ০১. সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিলো কয়েকটি দেশ নিয়ে গঠিত একটি রাষ্ট্র যা ফিনল্যান্ড ব্যতীত রুশের বাকি অংশ সহ অটোম্যান সাম্রাজ্যের জর্জিয়া দক্ষিণে ওটেশিয়া-আর্মেনিয়া নিয়ে গঠিত ছিলো। এই রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিলো ১৯১৮- ১৯৯১ সাল পর্যন্ত। 
উত্তর ধাপ ০২. সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মূল কারণগুলো ছিলো - জনগনের ব্যক্তিস্বাধীনতার অভাব, মার্কসবাদ - লেলেনবাদের প্রয়োগ, সোভিয়েত কমিউনিস্ট পার্টি, জনগনের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অর্থনৈতিক অসংগতি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সমস্যা
উত্তর ধাপ ০৩. ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের পর ১৫ টি স্বাধীন রাষ্ট্রর জন্ম হয়। এগুলো হলো রাশিয়া, লিথুনিয়া, জর্জিয়া, ইউক্রেন, মলদোভা, বেলারুশ, আর্মেনিয়া, আজেরবাইজান,কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কোমিনিস্তান, কিরিজিস্থান, তাজিকিস্তান, এনতোলিয়া, লাতাভিয়া।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন) 

  1. সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস
  2. সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ আলোচনা
  3. সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের ফলে সৃষ্ট রাষ্ট্র
  4. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর 
  5. লেখকের মন্তব্য

১.সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস  - সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন 

সংক্ষেপ: সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিলো কয়েকটি দেশ নিয়ে গঠিত একটি রাষ্ট্র যা ফিনল্যান্ড ব্যতীত রুশের বাকি অংশ সহ অটোম্যান সাম্রাজ্যের জর্জিয়া দক্ষিণে ওটেশিয়া-আর্মেনিয়া নিয়ে গঠিত ছিলো। এই রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিলো ১৯১৮- ১৯৯১ সাল পর্যন্ত। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ সম্পর্কে জানার আগে আমাদের সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হবে। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করব। 

সোভিয়েত ইউনিয়ন মূলত অনেকগুলো রাষ্ট্রের সম্মিলিত রুপ ছিলো যা ফিনল্যান্ড ব্যতীত রুশের বাকি অংশ সহ অটোম্যান সাম্রাজ্যের জর্জিয়া দক্ষিণে ওটেশিয়া-আর্মেনিয়া নিয়ে গঠিত ছিলো। সোভিয়েত সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকস (ইউএসএসআর) বা সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল প্রথম দেশ যারা কমিউনিজম নামে পরিচিত সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে সরকার গঠন করে। এই দেশে কোনো ব্যক্তি মালিকানা ছিলো না বরং সকল সম্পত্তি রাষ্ট্রের অধীনে ছিলো। এই দেশের অস্তিত্ব ছিলো ১৯১৮ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত।১৯১৭ সালের বলশেভিক বিপ্লবের মধ্যদিয়ে প্রথমবারের মতো মার্ক্সবাদের ভিত্তিতে এই সমাজতান্ত্রিক দেশের গোড়াপত্তন হয়। ১৯২১ এক রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের সমাপ্তির মধ্য দিয়ে লেনিনের রেড আর্মির বিজয় সূচিত হয়। ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশ মিলে গড়ে উঠে সোভিয়েত ইউনিয়ন। এই চুক্তির মাধ্যমে রাশিয়ান কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান ভেলাদিমির লেনিন সুভিয়েত ইউনিয়ন গঠন করেন। প্রথমে রাশিয়া, বেলারুশ, ইউক্রেন ও ককেশাসীয় অঞ্চলের ইউনিট বর্তমান জর্জিয়া, আরমেনিয়া ও আজারবাইজান মিলে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। পাশাপাশি অন্যান্য দেশের ও সোভিয়েত ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্তির জন্য নমনীয় নীতি রাখা হয়। ১৯৪০ সাল পর্যন্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫ টি দেশ। ১৯৯১ সালে এই দেশের ভাঙ্গন ঘটে এবং সকল সাম্রাজ্য স্বাধীন রুপ নেয়।

২.সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ  আলোচনা  - সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন 

সংক্ষেপেঃ সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মূল কারণগুলো ছিলো - জনগনের ব্যক্তিস্বাধীনতার অভাব, মার্কসবাদ - লেলেনবাদের প্রয়োগ, সোভিয়েত কমিউনিস্ট পার্টি, জনগনের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ, অর্থনৈতিক অসংগতি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সমস্যা।

সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠার পর প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন মিখাইল কালিনিন এবং শেষ রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন মিখাইল গর্বাচভ। ১৯৮৫ সালের মার্চ মাসে দায়িত্ব নেয়ার পর গর্বাচেভ কমিউনিস্ট ব্যবস্থাকে উন্নত শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কিছু কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন তবে এই পদক্ষেপ অভিষ্ঠ লক্ষ্য পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ার পাশাপাশি শরীয়ত ইউনিয়নকে অটুট রাখতেও ব্যর্থ হয়।
সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন ও কমিউনিজম এর ব্যর্থতার কারন হিসেবে যেসব বিষয়কে ধারণা করা হয় তা নিয়েই আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আলোচনা করব। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন :
  1. জনগনের ব্যক্তিস্বাধীনতার অভাব: সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের মূল কারণ ছিল ব্যক্তি স্বাধীনতা দাবি ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অভাব।লেখক ও সাহিত্যিক, ছাপাখানা বা সংবাদপত্রে রাষ্ট্র বা পার্টি নেতৃত্বের বিরোধী ও রাষ্ট্র কাঠামো এবং আইন কানুনের সমালোচনামূলক বক্তব্য কঠোরভাবে দমন করা হতো।জীবনযাত্রার মান উপভোক্তাদের প্রয়োজনীয় পণ্যের যোগানের অভাবে হয়ে উঠেছিল কঠোর ও বৈচিত্রের অভাবে একঘেয়ে।রাষ্ট্র নানা রকম দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। কারণ উচ্চপদস্থ কর্মচারী ও মুষ্টিমেয় আমলা পার্টি নেতৃত্বের হুকুম কে যান্ত্রিকভাবে কার্যকর করতো।
  2. মার্কসবাদ-লেলেনবাদের প্রয়োগ: সাম্রাজ্যবাদী যুগে রাশিয়াতে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের প্রয়োগের জন্য যেসকল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের জন্য সেই দিকটি উল্লেখযোগ্য। মার্কসবাদের বক্তব্যের প্রধান লক্ষ্য ছিলো মানুষের দ্বারা মানুষের শোষন চিরোতরে বিলুপ্ত করা। সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠার পর বেশ কিছুকাল শোষিত মানুষের কাছে এই নীতি অনুপ্রেরণা ও আশা ভরসার কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারনে এই পরিস্থিতি পাল্টে যায়। 
  3. সোভিয়েত কমিউনিস্ট পার্টি : সোভিয়েত কমিউনিস্ট পার্টির জন্ম হয় শোষনের বিরুদ্ধে সংগ্রামপর হাতিয়ার হিসেবে এবং শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের অগ্রদূত হয়ে। কিন্তু কালক্রমে বিশেষত জোসেফ  স্টালিন ও তার অনুসারীদের অধীনে কমিউনিস্ট পার্টির উচ্চতম নেতৃত্বের প্রাধান্য শাসনকে কায়েম করার যন্ত্রে পরিনত হয়।এই মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী নেতৃত্বের বিরুদ্ধে পার্টিতে বা রাষ্ট্রে বা কমিউনিস্ট দুনিয়ার বাহিরে বা অভ্যন্তরে কোনো মত পার্থক্যের স্থান ছিলো না। ক্যামিনভ, জ্যামিনভ বুখারিন ও সর্বপরি লিও ট্রটস্কীর মতো নেতাকে গোষ্ঠী দ্বন্দের কারণে বা মতপার্থক্যের জন্য কৌশলে পর্টি নেতৃত্ব পথের কাটা হিসেবে পার্টি থেকে এবং পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। সর্বহারা একনায়কত্ব ও পরে পার্টির গোষ্ঠী প্রধানের একনায়কত্বে পরিনত হয়।
  4. জনগনের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ : রাষ্ট্র পরিচালিত হত উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের দ্বারা যারা কেবলমাত্র উচ্চ মহলের নির্দেশ পালন করতে অভ্যস্ত ছিলেন এবং রেড আর্মির কাজ ছিল নির্দেশ অনুযায়ী দেশ ও বিদেশে সোভিয়েত প্রভাবিত অঞ্চলে প্রয়োজনীয় গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী শক্তি দ্বারা সংঘটিত প্রতিবাদ প্রতিরোধ বা অভ্যুত্থান দমন করা।‌ সোভিয়েত ইউনিয়নের শ্রমিক শ্রেণীর রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য বিনষ্ট হয়েছিল এবং তার জায়গাতে সোভিয়েত রাশিয়া একটি বৃহৎ রাষ্ট্র ও বৃহৎ শক্তিতে পরিণত হয়েছিল। ছবি ও তিনজন বা তার প্রভাবিত দুনিয়াতে রাজনৈতিক মতপার্থকদের বা ব্যক্তি স্বাধীনতার স্থান ছিল না এবং বিশেষ গোয়েন্দা বাহিনীর দাপোটে ভীত ও সন্ত্রস্ত মানুষের স্বাধীন মতামত প্রকাশের সকল সম্ভাবনা রুদ্ধ হয়েছিল।
  5. অর্থনৈতিক অসংগতি : আর্থিক ক্ষেত্রে ভারী শিল্পের বিকাশে অতিরিক্ত গুরুত্ব দান, প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল খাদ্য উৎপাদন ও অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা ব্যয় বাজেটের উপর চাপের কারণ হয়েছিল। এছাড়া আণবিক গবেষণা নির্মাণের জন্য সাধ্যের বাহিরে গিয়ে খরচ এবং সেই সঙ্গে সামরিক ও নৌঘাটের জন্য ব্যয় এবং নিরাপত্তার প্রয়োজনের রাষ্ট্রের সংগতিকে নির্দেশিত করায় আর্থিক ব্যবস্থা চরম সংগঠনের সম্মুখীন হয়।
  6. রাজনৈতিক সমস্যা: সোভিয়েত রাষ্ট্রের কর্ণধারগণ দাবি করেছিলেন যে জাতীয়তাবাদের সমস্যা তারা সমাধান করে ফেলেছেন। কিন্তু এ সত্ত্বেও রাজনীতিতে রূপ প্রাধান্য অন্যান্য জাতিসমূহের মধ্যে হীনমন্যতার সৃষ্টি করেছিল। ক্রেমোলিনের সিদ্ধান্ত অনেক সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্যান্য প্রজাতন্ত্রী গুলোর উপর তাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার তোয়াক্কা না করে চাপিয়ে দেয়া হতো। ফলে এই ১৫ টি প্রজাতন্ত্র ক্রেমলিনের সকল পদক্ষেপের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে চলতে বাধ্য হত। ফলে গ্লাসনস্ত ও পেরোস্ত্রৈকার যুগে ১৫ টি প্রজাতন্ত্র নিজ নিজ প্রধান হয়ে উঠেছিল এবং ১৯ আগস্টের ব্যর্থ অভ্যত্থানের মাধ্যমে কট্টর কমিউনিস্ট নেতৃত্ববৃন্দ যখন পুরনো দিনগুলো পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য সচেষ্ট হয়েছিলেন তখন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রীগুলো তাদের স্বতন্ত্র রক্ষায় আরো তৎপর হয়েছিল। অবশেষে ২১ ডিসেম্বর ১৯৯১ সালে অলমা আটায় ১১ টি রিপাবলিক নিজেদের একটি স্বাধীন কমনওয়েলথের সদস্য বলে ঘোষণা করে।

৩.সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের ফলে সৃষ্ট রাষ্ট্র - সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ

সংক্ষেপেঃ ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গনের পর ১৫ টি স্বাধীন রাষ্ট্রর জন্ম হয়। এগুলো হলো রাশিয়া, লিথুনিয়া, জর্জিয়া, ইউক্রেন, মলদোভা, বেলারুশ, আর্মেনিয়া, আজেরবাইজান,কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কোমিনিস্তান, কিরিজিস্থান, তাজিকিস্তান, এনতোলিয়া, লাতাভিয়া।

এতক্ষণ আমরা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন সমূহ আলোচনা করেছি। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে কোন কোন রাষ্ট্র গঠিত হয়েছিলো তা সম্পর্কে জানব।

সোভিয়ত ইউনিয়নের পতনের মাধ্যমে ১৫ টি স্বাধীন দেশের জন্ম হয়। এগুলো হলো: 
  1. রাশিয়া
  2. লিথুনিয়া
  3. জর্জিয়া
  4. ইউক্রেন
  5. মলদোভা
  6. বেলারুশ
  7. আর্মেনিয়া
  8. আজেরবাইজান
  9. কাজাকিস্তান
  10. উজবেকিস্তান
  11. তুর্কোমিনিস্তান
  12. কিরিজিস্থান
  13. তাজিকিস্তান 
  14. এনতোলিয়া 
  15. লাতাভিয়া

৪. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর - সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন 

আর্টিকেলের এই অংশে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন সম্পর্কে কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করব। 

প্রশ্ন ১: সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে কত সালে?

উত্তর: ১৯৯১ সালে ২৬ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর সাথে স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হয়ে যায়।

প্রশ্ন ২: সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে কয়টি রাষ্ট্র সৃষ্টি হয়?

উত্তর: সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে ১৫ টি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। 

প্রশ্ন ৩: সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান কে ছিলেন? 

উত্তর: সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন মিখাইল কালিলিন। তাঁর শাসনকাল ছিলো ১৯২২ থেকে ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দ।

প্রশ্ন ৪: সোভিয়েত ইউনিয়নের সর্বশেষ রাষ্ট্রপ্রধান কে ছিলেন? 

উত্তর: সোভিয়েত ইউনিয়নের সর্বশেষ রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন মিখাইল গর্বাচভ। 

৫. লেখকের মন্তব্য - সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারন 

আজকের আর্টিকেলে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের কারণ,  ইতিহাস ও সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে সৃষ্ট রাষ্ট্র নিয়ে আলোচনা করেছি। আজকাল সম্পর্কিত যে কোন প্রশ্ন, পরামর্শ কিংবা মতামত আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরও তথ্যবহুল আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট The DU Speech ভিজিট করতে পারেন।


এই আর্টিকেলের-
লেখক: মোছাঃ ফাতেমা খাতুন 
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: গাইবান্ধা 


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url