OrdinaryITPostAd

সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম | সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস

সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী। তাই আজকে আমরা সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. সোভিয়েত ইউনিয়ন
  2. সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠন এবং সদস্য দেশগুলো
  3. সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠনের মূলনীতি সমূহ
  4. সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গন
  5. সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন
  6. সোভিয়েত ইউনিয়নের বর্তমান অবস্থা
  7. বর্তমানে সোভিয়েত ইউনিয়নের নাম কি
  8. লেখকের মন্তব্য

১.সোভিয়েত ইউনিয়ন | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

১৯১৭ সালের বলশেভিক বিপ্লবের মধ্যদিয়ে প্রথমবারের মতো মার্ক্সবাদের ভিত্তিতে সমাজতান্ত্রিক দেশের গোড়াপত্তন হয়। ১৯২১ এক রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের সমাপ্তির মধ্য দিয়ে লেনিনের রেড আর্মির বিজয় সূচিত হয়। ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশ মিলে গড়ে উঠে সোভিয়েত ইউনিয়ন। অনেক চড়াই- উৎরাই এর মধ্য দিয়ে মস্কোর ক্ষমতা কমে যাবার এক পর্যায়ে ১৯৯১ সালে এই ইস্টার্ন ইউরোপের দেশগুলো আবার বিভক্ত হয়ে যায়। চলুন দেখে নেয়া যাক সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম কি এ সম্পর্কে।

২.সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠন এবং সদস্য দেশগুলো | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

১৯২২ সালে এক চুক্তির মাধ্যমে রাশিয়ান কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান ভ্লাদিমির লেনিনি সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠন করেন। ১৯২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। প্রথম রাশিয়া,বেলারুশ, ইউক্রেন ও কাকেশাসীয় অঞ্চলের ইউনিট বর্তমান জর্জিয়া, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান মিলে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। পাশাপাশি অন্যান্য দেশেরও সোভিয়েত ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্তির জন্য নমনীয় নীতি রাখা হয়। যার ফলে ১৯৪০ সাল নাগাদ সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্য সংখ্য ১৫ এর কোঠায় গিয়ে পৌঁছায়। সদস্য দেশসমূহ ছিল বর্তমান রাশিয়া,ইউক্রেন, বেলারুশ, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, এস্তনিয়া,জর্জিয়া, কাজাখিস্তান, কিরজিখিস্তান, লটভিয়া ,লিথুনিয়া , মালদোভা , তাজিকিস্তান, তুর্কিমিনেস্তান ও উজবেকিস্তান।সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করবো।

৩.সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠনের মূলনীতি সমূহ | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম জানার আগে সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠনের মূলনীতি সম্পর্কে জানতে হবে। সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠন ছিল সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার সুনির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের প্রতিফলন। সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠনের ঘোষণাপত্রে সুস্পষ্টভাবে বলা হয় যে, বিশ্ব আজ দুটি ভাগে বিভক্ত। একটি পুঁজিবাদী শোষণকারী গোষ্ঠী আর অন্যটি নতুন প্রতিষ্ঠিত সমাজতান্ত্রিক মুক্ত বিশ্ব। এই মুক্ত বিশ্ব হল ভ্রাতৃত্ববোধ ও আন্তর্জাতিক সাহায্য ও সহযোগিতার ভিত্তিতে শান্তির সমন্বয়ে তৈরি। কিন্তু সমাজতান্ত্রিকদের প্রতি বিদ্বেষী পুঁজিবাদী শোষণকারীদের হাত থেকে রক্ষায় নিজেদের মধ্যে সংহতি তৈরি করা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠনের যৌক্তিকতাকে তিনটি লেয়ারে বিভক্ত করা হয়েছিল। প্রথমত, গৃহযুদ্ধের ফলে প্রতিটি রাষ্ট্রর অর্থনীতিই প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে গিয়েছিল। যা কিনা কাটিয়ে উঠতে সমাজতান্ত্রিক ধারার সহযোগিতাপূর্ণ অর্থনীতিই একমাত্র উপযোগী হিসেবে কাজ করতে পারে। দ্বিতীয়ত, বহিঃশত্রুর হাত থেকে এই দেশ সমূহের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। কেননা তৎকালীন সময় বাইরের ক্ষমতাশীল দেশ সুযোগ পেলেই অন্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতো।

আর যেহেতু এই দেশসমূহের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল ভঙ্গুর তাই জোট হয়ে সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার একটি সোপান হিসেবে এই ইউনিয়ন গঠন করা হবে। তৃতীয়ত,মার্ক্সবাদ একটি বাউন্ডারি বিহীন দেশ গঠনের স্বপ্নে বিভোর ছিল। বিশ্ব শ্রমিকের অধিকার সম্মিলনে ছিল সদা ব্যাপৃত। তাই এই পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সমন্বয়ে এর প্রথম প্রয়াস ছিল বলেই ধরে নেয়া যায়। এবং বলা হয়ে থাকে যে এই তিনের সমন্বয়েই সৃষ্টি ও সংহত হবে উন্নয়ন,শান্তি ও নিরাপত্তা। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে প্রতিটি দেশের ক্ষমতা সোভিয়েত ইউনিয়নের উপর ন্যাস্ত হয়। আর এর মূল কেন্দ্রবিন্দু হয় মস্কো। মোট ২৬ টি আর্টিকেলের ভিত্তিতে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়।

৪.সোভিয়েত ইউনিয়নে ভাঙ্গন | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙ্গন ও সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে এই অংশে আলোচনা করা হবে। বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ার মহৎ যে প্রত্যয় নিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন যাত্রা শুরু করেছিল তা বেশিদিন ধরে রাখতে পারেনি। ষাট ও সত্তরের দশকে ক্রুশ্চেভ ও বেজনেবের আমলে সরকারি মদদে সোভিয়েত ইউনিয়নেই অনেক বুর্জোয়া তৈরি হয়। কিন্তু অন্যদিকে সাধারণ মানুষ ব্যাপক দৈন দশায় নিপাতিত হয়। শিল্পকেন্দ্রিক উৎপাদন ব্যবস্থা হওয়ায় খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নে বরাবরই একটা সংকট লেগেই থাকতো। 

সত্তর ও আশির দশকে রুটিরুজির জন্য প্রতিদিনই দীর্ঘ সিরিয়াল ছিল এক নিত্যদিনকার চিত্র। এমনকি মৌলিক অধিকারও সবসময় সোভিয়েত সরকার বাস্তবায়ন করতে পারতো না। এমনকি পোশাক ও জুতোর জন্যও অগাধ অভাব ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নে। জেনে অবাক হবেন যে জিয়ার আমলে বাংলাদেশ থেকেও সোভিয়েত ইউনিয়ন টুথপেস্ট আমদানি করতো। এককথায় জারের শাসনামলের মতো সোভিয়েত সমাজ দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে। একদল ছিল উচ্চ ধনিক বুর্জোয়া শ্রেণি,অন্যদিকে ছিল অভাবগ্রস্ত খুধায় নিপীড়িত সাধারণ জনতা। তরুণ সমাজ কোনভাবেই আর এমন শাসন ব্যবস্থার সাথে ঘর করতে রাজি ছিল না। সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি দিন দিন খারাপের দিকেই যাচ্ছিল। চারদিকে জনরোষ ছড়িয়ে জেতে শুরু করে।

অন্যদিকে ভঙ্গুর সোভিয়েত ইউনিয়নের দিকে আমেরিকার আগ্রাসী নীতি অর্থনীতিকে আরেক ধাপ পিছনে ঠেলে দেয়। রোনাল্ড রিগান সোভিয়েত ইউনিয়নকে বিশ্ব থেকে আইসোলেটেড করে দেয়। পাশাপাশি তেলের দাম এমনভাবে কমিয়ে দেয় যা সোভিয়েত অর্থনীতিকে একদম গুঁড়িয়ে দেয়। কেননা সোভিয়েত অর্থনীতি মূলত তেল ও গ্যাসের উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ছিল। ফলে পূর্ব ইউরোপের উপর থেকে সোভিয়েত কর্তৃত্ব আস্তে আস্তে কমতে থাকে। অন্যদিকে আয়রন কারটেইলের এরিয়ার মধ্যে ইউএস এর প্রভাব বাড়তে থাকে।

৫.সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

১৯৮৫ সালে এক সংকটময় অবস্থায় ক্ষমতায় আসে গরবাচেভ। তিনি দুইটি নীতির বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে আবার সেই আগের জৌলুশ ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট হন। প্রথমটি হল গ্লাসনস্ত যা ছিল রাজনৈতিক উদারবাদ। সোভিয়েত ইউনিয়নে যেখানে রাজনৈতিক কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ ছিল পূর্বের সময়ে সেখানে এবার খোলাখুলি মতামত ও সরকারকে গঠনমূলক দোষারোপ করার পরিবেশ সৃষ্টি করে দেন। মিডিয়াকে খুলে দেন। অন্যদিকে পেরেস্ত্রইকার মাধ্যমে অর্থনীতিকে মুক্ত করে দেন। ফলে অনেকটা চায়নার ধাচের অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা পায়। অনেকটা পুঁজিবাদী ধারার অর্থনীতি গড়ে উঠে এই সময়ে। কিন্তু গরবাচেভের এই সংস্কার আরো ভয়াবহতা ডেকে আনে সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য। যা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনকে তরান্বিত করে। সোভিয়েত ইউনিয়নের স্যাটেলাইট দেশগুলো কেন্দ্র থেকে আরো মুক্ত হয়ে পড়ে।

১৯৮৯ সালে প্যোলান্ডের স্বাধীনতার জন্য বিপ্লব। অন্যদিকে বার্লিল দেয়ালের পতন ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন পতনের আগাম সংকেত। ১৯৯১ সালের আগস্টে তিন দিনের দুনিয়া কাঁপানো এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গরভাচেব এর ক্ষমতাকে ইয়ালতাসির চ্যালেঞ্জ করে বসে। গরবাচেভ ক্ষমতায় ছিলেন ঠিক কিন্তু আগের সেই প্রতাপ আর ছিল না। ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর গরবাচেভ ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর গঠিত হওয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৯১ সালের ৩১ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়। এর মাধ্যমেই সমাপ্তি ঘটে সোভিয়েত ইউনিয়নের এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম হয় মূলত রাশিয়া।

৬.সোভিয়েত ইউনিয়নের বর্তমান অবস্থা | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

১৯৯১ সালের ২৬ ডিসেম্বর বিশ্বের প্রথম সমাজতান্ত্রিক ফেডারেশন রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে এবং বৃহৎ রাষ্ট্রটির ভূমি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। সামগ্রিকভাবে, এই অঞ্চলকে উত্তর–সোভিয়েত অঞ্চল হিসেবে অভিহিত করা হয় এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে গঠিত রাষ্ট্রগুলোকে উত্তর–সোভিয়েত রাষ্ট্রসমূহ হিসেবে অভিহিত করা হয়। সোভিয়েত ফেডারেশনের পতনের পর উত্তর–সোভিয়েত অঞ্চলে ১৫টি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। কিন্তু পরবর্তীতে অঞ্চলটিতে আরো অন্তত ৬টি নতুন রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ, সোভিয়েত ইউনিয়নের স্থলে বর্তমানে রয়েছে মোট ২১টি কার্যত স্বাধীন রাষ্ট্র।

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের ফলে সৃষ্ট সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রটি হচ্ছে রাশিয়া। বাল্টিক সাগরের তীর থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূল পর্যন্ত ইউরেশিয়ার বিস্তীর্ণ ভূখণ্ডে অবস্থিত রাশিয়া আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের উত্তরসূরী রাষ্ট্র। অর্থাৎ, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সোভিয়েত ইউনিয়নের যেসব অধিকার ও দায়বদ্ধতা ছিল,যেগুলোর মধ্যে রয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়নের পারমাণবিক অস্ত্র ভাণ্ডার, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে সোভিয়েত ইউনিয়নের স্থায়ী সদস্যপদ ও সোভিয়েত ইউনিয়নের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব বর্তমানে রাশিয়ার ওপর ন্যস্ত।

৭.বর্তমানে সোভিয়েত ইউনিয়নের নাম কি | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

বস্তুত সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে সেসময় বাকি যে ১৪টি রাষ্ট্র গঠিত হয়, ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের পূর্বে সেগুলো তদানীন্তন রুশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমান রাশিয়া যেহেতু নিজেকে রুশ সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক ও সভ্যতাগত উত্তরাধিকারী হিসেবে বিবেচনা করে, সেহেতু এই বাকি ১৪টি রাষ্ট্রকে রাশিয়া নিজস্ব ঐতিহাসিক ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের অ–রুশ ভূখণ্ডগুলোকে রাশিয়া একত্রিতভাবে নিকট বিদেশ হিসেবে অভিহিত করে এবং নিজস্ব প্রভাব বলয়ের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে।তাই সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম রাশিয়া হিসেবেই ধরা হয়।

৮.লেখকের মন্তব্য | সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম

সোভিয়েত ইউনিয়নের ইতিহাস এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি আপনারা সকলেই সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে ভালো একটি ধারণা লাভ করতে পেরেছেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন এর বর্তমান নাম সম্পর্কে আপনাদের যেকোন প্রশ্ন অথবা মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।যেকোন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট করতে পারেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url