OrdinaryITPostAd

ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023

ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023 সম্পর্কে অনেকেই সঠিক তথ্য জানেন না। ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023 সম্পর্কে সকল কিছু জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আশা করছি ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023 সম্পর্কে আপনারা সকল  তথ্য জানতে পারবেন।

আর্টিকেল সূচিপত্র - ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023

  1. ইতালি ভিসা
  2. ভিসা ক্যাটাগরি
  3. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
  4. ভিসা পাওয়ার উপায়
  5. ভিসা আবেদন
  6. ইতালি স্পন্সর ভিসা
  7. ভিসা খরচ
  8. লেখকের মন্তব্য

১.ইতালি ভিসা - ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023

২৭ শে জানুয়ারি ২০২৩ সাল থেকে ইতালি ভিসা আবেদন শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন ইতালিতে বাংলাদেশী কোন শ্রমিক প্রবেশ করতে পারত না। অবশেষে বাংলাদেশে বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে ইতালিতে আবারো ভিসা আবেদন শুরু হয়েছে। আপনি চাইলে আমাদের এই নিবন্ধ থেকে ইতালি ভিসা আবেদনের সমস্ত কিছু জেনে নিতে পারেন। কিভাবে আবেদন করতে হবে কত টাকা খরচ পড়বে ইত্যাদি সকল বিষয় থাকবে এই নিবন্ধে।

বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে প্রবেশের সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশের হাজার হাজার বাঙালি সবসময় চেষ্টা করি ইউরোপের কোন দেশে ঢোকার জন্য। সেই সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত হয়েছে। ইতালি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় 70 হাজার শ্রমিক নেবে। বৈধ পথে এসকল শ্রমিক ইতালিতে কৃষিকাজ সহ বেশ কিছু কাজ করার সুযোগ পাবে। আপনিও চাইলে ইতালিতে বৈধভাবে শ্রমিক হিসেবে প্রবেশ করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ ও ইতালি ভিসা আবেদন ফরম।

২.ভিসা ক্যাটাগরি | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম 2023

ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ ও ইতালি ভিসা আবেদন ফরম সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে আগে জানতে হবে ভিসা ক্যাটাগরি নিয়ে।ইতালি ভিসার মূল ক্যাটাগরি দুটি। সিজনাল ও নন সিজনাল ইতালি ভিসা। সিজনাল ভিসার মধ্যে আবার কয়েকটি প্রকারভেদ আছে। এছাড়াও প্রতিবছর ইতালিতে বিভিন্ন দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। এখন আমরা ইতালি ভিসা ক্যাটাগরি সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। 

ইতালি স্পন্সর ভিসা

ইতালি প্রতিবছর বিভিন্ন রাষ্ট্র থেকে অনেক জনশক্তি আমদানি করে। কারণ ইতালি কাজ করার মানুষের অনেক অভাব। এছাড়াও দক্ষ কর্মীর সংখ্যা অনেক কম। এ কারণে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে ইতালি কাজ করার জন্য শ্রমিক আমদানি করে। 


আমাদের দেশ থেকেও এ বছর ইতালি স্পন্সর ভিসা চালু করা হয়েছে। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে চান। তাহলে আপনাকে সরকারিভাবে ইতালি প্রবেশ করতে হবে।এছাড়াও ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে। আপনি যে কোম্পানির অধীনে ইতালি কাজ করবেন, সেই কোম্পানির অ্যাপোয়েন্টমেন্ট লেটার। আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। ইতালি যাওয়ার জন্য প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে। এছাড়াও বর্তমানে করোনা মহামারীর জন্য ভ্যাকসিন নিতে হবে। 

ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা

উচ্চশিক্ষা লাভ করার জন্য আমাদের দেশ থেকে প্রতি বছর অনেক শিক্ষার্থী দেশের বাইরে যায়। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি চাইলে উচ্চশিক্ষা লাভ করার জন্য ইতালি যেতে পারেন। ইতালিতে উচ্চশিক্ষা লাভ করার অনেক ডিগ্রি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আপনার কিছু যোগ্যতার প্রয়োজন হবে। 


আপনি যখন ইতালি স্পন্সর ভিসা পাবেন, তখন আপনার কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কিন্তু আপনি যখন স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে ইতালি যাবেন। আপনার কিছু আলাদা ভাবে যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে। আপনাকে প্রথমে HSC পরীক্ষায় সন্তুষ্টজনক ফলাফল অর্জন করতে হবে। আপনার একটা বৈধ পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে। 


ধরুন আপনি ইতালি গিয়ে University of Bologna বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। সেই বিশ্ববিদ্যালয় যদি আপনাকে গ্রহণ করে। তাহলে University of Bologna আপনাকে একটা আমন্ত্রণপত্র দেবে। সেই আমন্ত্রণ পত্র ভিসা করার সময় জমা দিতে হবে। এছাড়াও ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। এই কয়েকটা যোগ্যতা থাকলে আপনি ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা করতে পারবেন। 

ইতালি মেডিকেল ভিসা

আমাদের বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসা গ্রহণের জন্য কোন ব্যক্তি যদি ইতালি যেতে চায়, তাহলে সেই ব্যক্তিকে ইতালি মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আমরা সবাই জানি,ইতালি উন্নত চিকিৎসার একটি দেশ। ইতালি দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা অনেক বেশি উন্নত। এই কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্র থেকে ইতালিতে মানুষ চিকিৎসা নিতে আসে। 

কিন্তু ইতালি মেডিকেল ভিসার জন্য আপনার কিছু রিকোয়ারমেন্ট প্রয়োজন হবে। ধরুন,আপনার একটা কঠিন রোগ হয়েছে। আপনি সেই রোগের চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশের বড় বড় ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশের ডাক্তার আপনাকে ইতালির একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে বলছে। তাহলে আপনি ইতালি মেডিকেল ভিসা পাবেন। 

৩.প্রয়োজনীয় কাগজপত্র | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

ইতালি স্পন্সর ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন আছে। এই সমস্ত কাগজপত্র গুলো নিয়েই দূতাবাসের মাধ্যমে তা জমা দিতে হবে এবং সেইসাথে আপনার কি কি কাগজপত্র জমা দেয়া লাগবে তা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।

  • ৬ মাস মেয়াদী পাসপোর্ট
  • ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • নিবন্ধন আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • বর্তমানে কর্মরত তার প্রমাণ 
  • বিদেশে কর্মরত থাকলে তার প্রমাণ 
উক্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ ও ইতালি ভিসা আবেদন ফরম এর মাধ্যমে আপনারা স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে জেনে রাখা উচিত যে উক্ত কাগজপত্র গুলোতে যদি কোন ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে অগ্রিম ভাবে তা ঠিক করে রাখতে হবে।

৪.ভিসা পাওয়ার উপায় | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

নতুন কর্মী নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে ইতালি স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে নিয়োগ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বছরের শুরুতে বিভিন্ন পত্র পত্রিকার মাধ্যমে আপনারা স্পন্সর ভিসার আবেদন দেখতে পাবেন। এক্ষেত্রে সরাসরি আপনারা সরকারি এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন। তাহলে আপনাদের সুযোগ সুবিধা বেশি পাবেন এবং কম খরচের মধ্যে ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ এবং ইতালি ভিসা আবেদন ফরম এর মাধ্যমে ইতালিতে স্পন্সর ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।

তবে আগেই বলে রাখা উচিত যে বর্তমানে যারা বিভিন্ন দেশে কর্মরত আছে তাদের সুযোগ সুবিধা বেশি পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে যারা নতুন তাদের জন্য উক্ত কাজগুলোতে অবশ্যই প্রশিক্ষণ থাকতে হবে এবং সেই সাথে অবশ্যই একটি বৈধতার প্রমাণ হিসাবে আপনি কাগজ বা সনদ সংগ্রহ করতে হবে। তাহলেই স্পন্সর ভিসা পাওয়া আপনার জন্য সহজ হবে।

৫.ভিসা আবেদন | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

নতুন বছরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী দেখার পরে আপনার প্রয়োজনীয় কাজের প্রমাণ স্বরূপ একটি সনদ সংগ্রহ করে এবং প্রয়োজনীয় মেডিকেল রিপোর্ট সহ যে সমস্ত কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো নিয়ে আপনারা সরাসরি ইতালি দূতাবাসের মাধ্যমে ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ ও ইতালি ভিসা আবেদন ফরম এর আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে অনলাইন থেকে ফরম সংগ্রহ করে পূরণ করে দূতাবাসে জমা দিতে হবে।https://visa.vfsglobal.com/bgd/bn/ita/apply-visa এই লিংকের মাধ্যমে অনলাইন ফরম পেয়ে যাবেন।

পরবর্তীতে আপনাকে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর ভাইভার জন্য ডাকা হবে এবং সেখানে আপনার ভেরিফিকেশন প্রসেস সম্পন্ন হয়ে গেলেই আপনি ইতালির স্পন্সর ভিসা নিয়ে আপনি ইতালিতে প্রবেশ করার অনুমতি পাবেন। সরকারিভাবে স্পন্সর ভিসা নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনার একেবারে কম খরচ পড়বে এবং সেইসাথে সুযোগ সুবিধাও বেশি পাওয়া যাবে।

৬.ইতালি স্পন্সর ভিসা | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

কোন রকমের ঝুঁকি ছাড়া সরাসরি ইতালিতে বৈধভাবে প্রবেশের নাম হল স্পন্সর ভিসা। প্রত্যেক বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে ইতালিতে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে ইতালি সরকার। এক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সরকারি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে উক্ত বিজ্ঞপ্তি গুলো প্রকাশ করা হয়ে থাকে।ইতালিতে যারা বৈধ ভাবে এবং সঠিক নিয়মে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে কাজ করতে চায় তাহলে স্পন্সর ভিসা হচ্ছে অন্যতম একটি মাধ্যম। ইতালিতে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই স্পন্সর ভিসা এবং সিজনাল বা নন সিজনাল নিয়ে ইতালিতে প্রবেশ করতে হবে। তাছাড়া অবৈধভাবে ইতালিতে গেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে।

ইতালি ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ ও ইতালি ভিসা আবেদন ফরম এর খরচ পড়বে ১৩-১৪ লাখ টাকার মতো। এক্ষেত্রে সরকারি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে এই খরচ পড়বে। তাছাড়া যদি আপনি দেশের বাহির থেকে যেতে চান তাহলে খরচ ১০ লাখ টাকার মধ্যেই হয়ে যাবে। দুবাই সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশ থেকেও ইতালিতে স্পন্সর ভিসার মাধ্যমে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।তবে যদি আপনি অন্যান্য দেশের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনাকে সে দেশের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে স্পন্সর ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। সে দেশের অনেক এজেন্সি রয়েছে। ওই এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে থাকে এবং কোম্পানির মাধ্যমে আপনারা ইতালিতে প্রবেশ করতে পারবেন তবে খরচ কিছুটা বেশি লাগতে পারে।

৭.ভিসা খরচ | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

ইতালির বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি সিজনাল ভিসা আর অন্যটি নন সিজনাল ভিসা। সিজনাল ভিসা হলো এমন প্রকারের ভিসা, আপনি ৬ থেকে ৯ মাস সেখানে গিয়ে থাকতে পারবেন। এর বেশি সময় থাকার জন্য আপনাকে পারমিশন দেয়া হবে না। আর নন সিজনাল ভিসা হল আনলিমিটেড। এখানে আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী থাকতে পারবেন। এখানে আপনার কোন সময় নির্ধারণ থাকবে না।

সিজনাল ভিসার মধ্যে পড়ে পড়াশোনা, চিকিৎসা ও ভ্রমণ ভিসা। আর নন সিজনাল ভিসা হলো কাজের ভিসা। সিজনাল ভিসার জন্য খরচ পরে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। আর নন সিজনাল ভিসার জন্য ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ পরে ১৩ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা। তবে ইতালি নন সিজনাল ভিসা খুব কম পাওয়া যায়। যদি আপনার কোন নিকট আত্মীয় ইতালি থেকে থাকে তবে সেক্ষেত্রে আপনি নন সিজনাল ভিসায় যেতে পারবেন খুব সহজে।

নন সিজনাল ভিসা পাওয়া কষ্ট হওয়ার কারণে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে বিদেশে গিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে ইতালি যায়। উদাহরণস্বরূপ দুবাই থেকে ইতালি যাওয়া খুবই সহজ। আবার অনেকে ইরাক থেকে ইতালি যেয়ে থাকে। তবে সেক্ষেত্রে অনেক রিস্ক থাকে। বাংলাদেশের অসংখ্য যুবক তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবৈধ পথে ইতালি যায়। তবে বৈধ পথে ইতালি যাওয়ার সবচেয়ে ভাল। কারণ এতে কোন জীবনের ঝুঁকি থাকে না।
 

৮.লেখকের মন্তব্য | ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ | ইতালি ভিসা আবেদন ফরম

আজকে আমরা আলোচনা করলাম ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩, ইতালি ভিসা আবেদন ফরম সম্পর্কে। আশা করছি ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩, ইতালি ভিসা আবেদন ফরম সম্পর্কে আপনারা ভালো একটি ধারণা লাভ করতে পেরেছেন। ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ , ইতালি ভিসা আবেদন ফরম  সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে সেটি আমাদের জানাতে পারেন। এছাড়াও যে কোন সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট THE DU SPEECH ভিজিট করবেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url