OrdinaryITPostAd

তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল | তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে আগ্রহী। তাই আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের পক্ষ থেকে আমরা আলোচনা করবো তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল নিয়ে। তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন। আশা করছি এই সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত একটি ধারণা লাভ করতে পারবেন।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. ব্যালিস্টিক মিসাইল
  2. ব্যালিস্টিক মিসাইলের প্রকারভেদ
  3. ব্যালিস্টিক মিসাইলের ইতিহাস
  4. তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা
  5. তুরস্কের সামরিক শক্তি
  6. লেখকের মন্তব্য

১.ব্যালিস্টিক মিসাইল | তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

ব্যালিস্টিক মিসাইল হল সেই সব ক্ষেপণাস্ত্র, যা সাধারণত একটি রকেট-চালিত স্ব-নির্দেশিত কৌশলগত-অস্ত্র ব্যবস্থা এবং যা একটি নিক্ষেপী গতিপথ অনুসরণ করে উৎক্ষেপণ স্থান থেকে পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্যে বিস্ফোরক সরবরাহ করে। নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র প্রচলিত উচ্চমাত্রার বিস্ফোরকের পাশাপাশি রাসায়নিক, জৈবিক বা পারমাণবিক অস্ত্র বহন করতে পারে। এগুলি ভূগর্ভস্থ নিক্ষেপ-কক্ষ (সাইলো) এবং ভ্রাম্যমাণ নিক্ষেপমঞ্চ ছাড়াও বিমান, জাহাজ এবং ডুবোজাহাজ থেকে উৎক্ষেপণ করা যেতে পারে।

প্রথম দিককার নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্রগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল এ-৪ (A-4), যা ভি-২ (V-2) নামেও পরিচিত। নাৎসি জার্মানি ১৯৩০ ও ১৯৪০-এর দশকে ভি-২ (V-2) ক্ষেপণাস্ত্রের আধুনিকায়নে ভূমিকা রাখে, যাতে এতে পরিচালকের ভূমিকায় ছিলেন জার্মানির বায়বাকাশ প্রকৌশলী ও মহাকাশ স্থপতি ভের্নহার ফন ব্রাউন। ১৯৪২ সালের ৩রা অক্টোবর তারিখে ভি-২ (V-2) সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়। ১৯৪৪ সালের ৬ই অক্টোবর প্যারিসে এটি নিক্ষেপ করা হয়। এর দুই দিন পর আরেকটি ভি-২ ক্ষেপণাস্ত্র লন্ডনে নিক্ষেপ করা হয়।


২.ব্যালিস্টিক মিসাইলের প্রকারভেদ |তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

আন্তঃমহাদেশীয় (৫,৫০০ কিলোমিটারের বেশি পাল্লা বিশিষ্ট)

বিশ্বের মাত্র ৭টি দেশ তথা: রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, ভারত এবং উত্তর কোরিয়ার কাছে এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। ইসরায়েলের এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। ভারতের অগ্নি-৫ এই শ্রেণীর একটি ক্ষেপণাস্ত্র।

ডুবোজাহাজ থেকে উৎক্ষেপণের ক্ষমতাসম্পন্ন আন্তঃমহাদেশীয় নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যের।

দূর পাল্লা (৩,৫০০ থেকে ৫,৫০০ কিলোমিটার পাল্লা বিশিষ্ট)

বিশ্বের মাত্র ৭টি দেশের কাছে এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। রাশিয়া, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য এবং উত্তর কোরিয়া। অগ্নি-৩ ও অগ্নি-৪ এই শ্রেণীর একটি ক্ষেপণাস্ত্র।

মধ্যম পাল্লা (১,০০০ থেকে ৩,৫০০ কিলোমিটার পাল্লা বিশিষ্ট)

বিশ্বের কিছু দেশের কাছে এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। রাশিয়া , ভারত , যুক্তরাষ্ট্র , চীন , ফ্রান্স , যুক্তরাজ্য এবং উত্তর কোরিয়া ছাড়াও ইরান , তুরস্ক এবং পাকিস্তানের কাছে রয়েছে । অগ্নি-২ ও শাহীন-৩ এই শ্রেণীর ক্ষেপণাস্ত্র।

স্বল্প পাল্লা (৩০০ থেকে ১,০০০ কিলোমিটার পাল্লা বিশিষ্ট)

বিশ্বের কিছু দেশের কাছে এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। ব্রহ্মস , পৃথ্বী ও গজনাভি এই শ্রেণীর ক্ষেপণাস্ত্র। ব্রহ্মস বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগামী ও নিখুঁত হামলাকারী ক্ষেপণাস্র হিসেবে বিবেচিত।

৩.ব্যালিস্টিক মিসাইলের ইতিহাস | তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

ব্যালিস্টিক মিসাইল বা নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম রূপ ১৩তম শতাব্দীর রকেটের ব্যবহারের সাথে সম্পর্কিত। চতুর্দশ শতাব্দীতে, মিং চীনা নৌবাহিনী শত্রু জাহাজের বিরুদ্ধে নৌযুদ্ধে হু লং চু শুই নামে একটি নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্রের প্রাথমিক রূপ ব্যবহার করেছিল। তবে আধুনিক অগ্রণী নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র ছিল এ-ফোর (a-4),আর-সেভেন সেম্যর্কা (R-7 Semyorka) ছিল প্রথম আন্তঃমহাদেশীয় নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র। এ পর্যন্ত মোট ৩০টি দেশ কর্মক্ষম নিক্ষেপী মিসাইল মোতায়েন করেছে। ২০০৭ সালে প্রায় ১০০ নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র উড্ডয়ন পরীক্ষার মাধ্যমে উন্নয়ন অব্যাহত রয়েছে (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া) বেশিরভাগই গণপ্রজাতন্ত্রী চীন, ইরান এবং রাশিয়ান ফেডারেশনের দ্বারা। ২০১০ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রুশ সরকার আন্তঃমহাদেশীয় নিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্রগুলির (ICBMs) সাত বছরের মেয়াদে ১৫৫০ ইউনিট পর্যন্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল।


৪.তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা |  তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

প্রথমবারের মতো ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল পরীক্ষা করেছে তুরস্ক। তাইফুন ব্যালিস্টিক মিসাইল ৫৬১ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিয়ে সিনোপ উপকূলে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সমর্থ হয়। এর মাধ্যমে তুরস্ক আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যালিস্টিক মিসাইলধারী দেশের গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত হলো।

তুর্কি সংবাদমাধ্যমে তাইফুনকে স্বল্প পাল্লার ব্যালিস্টিক মিসাইল (এসআরবিএম) ও ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল (টিবিএম) অভিহিত করে বলা হয়েছে, এর আগে তুরস্কের অস্ত্রভাণ্ডারে কোনো এসআরবিএম ছিল না। বিশ্বের অন্যতম লক্ষ্যনিবিষ্ট গোলাবারুদ (প্রেসিশন অ্যামিউনিশন) উদ্ভাবনকারী কোম্পানি রকেটসান সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তি ও সম্পদ কাজে লাগিয়ে তাইফুন এসআরবিএম উদ্ভাবন ও সফলভাবে পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে।

এর আগে রকেটসান ইলদিরিম জে৬০০টি ও বোরা ব্যালিস্টক মিসাইল উদ্ভাবন করে। যথাক্রমে ১৫০+ ও ২৮০+ কিলোমিটার পাল্লার মিসাইল দুটি এরইমধ্যে তুর্কি স্থলবাহিনী কমান্ডের অস্ত্রভাণ্ডারে যুক্ত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় রকেটসানের নতুন উদ্ভাবন তাইফুন ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল (টিবিএম)।

৩০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে আঘাত হানতে সক্ষম ব্যালিস্টিক মিসাইলকে ট্যাকটিক্যাল মিসাইল বলা হয়। আর ৩০০-১০০০ কিলোমিটার রেঞ্জের মিসাইলকে স্বল্প পাল্লার মিসাইল বলা হয়। এ হিসেবে তাইফুনকে তুরস্কের প্রথম এসআরবিএম বলছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। কাঠামোগত বিচারে বোরা ব্যালিস্টিক মিসাইলের সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে তাইফুনের।

ব্যালিস্টিক মিসাইল সিস্টেম এক বা একাধিক রাসায়নিক, জৈব, পারমাণবিক ও প্রথাগত ওয়ারহেড বা গোলা বহন করতে পারে। একেকটি ব্যালিস্টিক মিসাইলের বহনকৃত ওয়ারহেডগুলোকে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাতের কাজে নিযুক্ত করা যায়। ব্যালিস্টিক মিসাইলে ওয়ারহেড ছাড়াও ইঞ্জিন, ফুয়েল ট্যাংক, অ্যালেরন (মোড় ঘুরানোর কাজে ব্যবহৃত অংশ) থাকলেও চুড়ান্ত পর্যায়ে কেবলমাত্র লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছে থাকে।

আগামী কয়েকদিনে তাইফুন ব্যালিস্টিক মিসাইলের আরও কয়েকটি পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ সম্পন্ন করবে তুরস্ক। এরপর দ্রুততম সময়ে এ মিসাইল তুর্কি সশস্ত্র বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। তুর্কি সশস্ত্র বাহিনীর নিবারক সক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি করবে তাইফুন। পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশের হাতে ব্যালিস্টিক মিসাইল থাকলেও শনাক্ত ও ধ্বংস করতে অসুবিধার কারণে সব দেশেই প্রতিরক্ষা বিষয়ক চিন্তকরা ব্যালিস্টিক মিসাইলকে ঝামেলা হিসেবে দেখে থাকেন।

৫.তুরস্কের সামরিক শক্তি | তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

বিশ্বের ১৯৫ টি দেশের মধ্যে সামরিক শক্তির দিক দিয়ে তুরস্কের অবস্থান নবম। তুরস্কের মোট সৈন্য সংখ্যা ১২ লাখ ৬৫ হাজার এবং তাদের মধ্যে সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা সাত লাখ ৪০ হাজার ৩০০ এবং রিজার্ভে আছে ৫ লাখ ২৫ হাজার সৈন্য। তুর্কি ল্যান্ড ফোর্সেসর মধ্যে রয়েছে ২ হাজার ৪৪৮ টি ট্যাঙ্ক এবং ১০ হাজার ৭১৪ টি এপিসি বা সাজোয়ার যুদ্ধজান। সেলফ প্রপেল হালজার রয়েছে ১ হাজার ১২৬ টি, হাউইটজার কামান ১ হাজার ২৭২ টি। এছাড়াও ভেহিক্যাল লজ মর্টার ১৭০টি, মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম ৩৭৪ টি, টেকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল ৯২ টি লঞ্চার; ১৬০ টির মতো মিসাইল। অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল রয়েছে ২ হাজার ১৯৬ টি লঞ্চার; ৩৬ হাজার ৩৫০ টি মিসাইল। 

অ্যান্টি ট্যাঙ্ক রকেট এবং গান রয়েছে একত্রে সাড়ে ৪৭ হাজার, শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম রয়েছে ১ হাজার ২১৬ টি। এন্টি এয়ারক্রাফট গান রয়েছে ১ হাজার ২৩১ টি, ম্যানপ্যাডস মিসাইল রয়েছে ৪ হাজার ৫৫৩ টি। মিডিয়াম রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম রয়েছে ২১ টি ব্যাটারি, ইঞ্জিনিয়ারিং সাপোর্ট ভেহিকল ২৭৮ টি। ট্রান্সপোর্ট ভেহিকল ত্রিশ হাজার, ইউটিলিট প্লেন ১৫৯ টি। ট্রান্সপোর্ট এবং অবসারভেশন এয়ারক্রাফট ৪৬ টি, গ্রাউন্ড এট্যাক এয়ারক্রাফট ৪ টি, কমব্যাট ড্রোন ১০৪ টি, সার্ভেইল্যান্স ড্রোন রয়েছে ১৯২ টি, ইউটিলিটি এবং ট্রান্সপোর্ট হ্যালিকপ্টার ৫২২ টি, অ্যাটাক হ্যালিকপ্টার ৬৩ টি।

এবার আসা যাক তুর্কিশ এয়ারফোর্স এয়ারক্রাফটের দিকে। প্রায় এগারোশ এর বেশি মিলিটারি এয়ারক্রাফট আছে তুরস্কের। ফাইটার জেট ২৯৮ টি, স্ট্রাইক ফাইটার ১৯৮ টি, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৩৬৫ টি, এরিয়াল রিফুয়েলিং ট্যাঙ্কার রয়েছে ৭ টি, ট্রেইনার এয়ারক্রাফট ১৮২ টি। ইউটিলিটি ও কমব্যাট হেলিকপ্টার ৯৭ টি, কমব্যাট ড্রোন ৯৭ টি, সার্ভেইল্যান্স ড্রোন ২২ টি। মিলিটারী স্যাটেলাইট ১ টি, মিডিয়াম রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ৬০৭ টি ফায়ারিং ইউনিট। শর্ট রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ৬৪ টি ফায়ারিং ইউনিট, ম্যানপ্যাডস ১০৮ টি লঞ্চার।

তুর্কিশ নেভি শিপের কথা বলতে গেলে এর টোটাল ডিসপ্লেসমেন্ট প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টন। এদের মধ্যে সাবমেরিন রয়েছে ১২ টি, ফ্রিগেট ১৬ টি, কোরভিট ১১ টি, মিসাইল বোর্ড ১৮ টি, প্যাট্রোল বোর্ড ৮৬ টি, মাইন ওয়ারফেয়ার ভেসেল ১১ টি, এম্ফিভিয়াস ওয়ারফেজ শিপ ৩৩ টি, অক্সিলারি ভেসেল ৩২ টি, মেরিডিয়াম পেট্রোল এয়ারক্রাফট ১৫ টি, মেরিটাইম ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট ৩ টি, মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্রাফট ৭ টি। এন্টি সাবমেরিন হেলিকপ্টার ৪৩ টি, ইউটিলিটি ও সার্ভেইলেন্স হেলিকপ্টার ১৪ টি।

৬.লেখকের মন্তব্য | তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল

আজকে আমরা তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল সম্পর্কে সকল কিছু আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি তুরস্কের ব্যালিস্টিক মিসাইল সম্পর্কে আপনারা সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন।এই সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে সেটি আমাদের জানাতে পারেন। যে কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url