OrdinaryITPostAd

সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন। তাই আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠন এর পক্ষ থেকে আজকে আপনাদের সাথে সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে জানতে এবং সরস্বতী পূজা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।


আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. সরস্বতী পূজা
  2. সরস্বতী পূজার মন্ত্র
  3. সরস্বতী পূজার নিয়ম
  4. দেবী সরস্বতীর জন্মকথা
  5. উৎসবের গুরুত্ব
  6. লেখকের মন্তব্য

১.সরস্বতী পূজা | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

সরস্বতী পূজা হিন্দু বিদ্যা ও সঙ্গীতের দেবী সরস্বতীর আরাধনাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠেয় একটি অন্যতম প্রধান হিন্দু উৎসব। শাস্ত্রীয় বিধান অনুসারে মাঘ মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে সরস্বতী পূজা আয়োজিত হয়। তিথিটি শ্রীপঞ্চমী বা বসন্ত পঞ্চমী নামেও পরিচিত। উত্তর ভারত, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, নেপাল ও বাংলাদেশে সরস্বতী পূজা উপলক্ষে বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হয়। শ্রীপঞ্চমীর দিন অতি প্রত্যুষে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ছাত্রছাত্রীদের গৃহ ও সার্বজনীন পূজামণ্ডপে দেবী সরস্বতীর পূজা করা হয়। ধর্মপ্রাণ হিন্দু পরিবারে এই দিন শিশুদের হাতেখড়ি, ব্রাহ্মণভোজন ও পিতৃতর্পণের প্রথাও প্রচলিত। পূজার দিন সন্ধ্যায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সার্বজনীন পূজামণ্ডপগুলিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও আয়োজিত হয়। পূজার পরের দিনটি শীতলাষষ্ঠী নামে পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গে কোনো কোনো হিন্দু পরিবারে সরস্বতী পূজার পরদিন অরন্ধন পালনের প্রথা রয়েছে।

শাস্ত্রীয় বিধান অনুসারে, শ্রীপঞ্চমীর দিন সকালেই সরস্বতী পূজা সম্পন্ন করা যায়। সরস্বতীর পূজা সাধারণ পূজার নিয়মানুসারেই হয়। তবে এই পূজায় কয়েকটি বিশেষ উপচার বা সামগ্রীর প্রয়োজন হয়। যথা: অভ্র-আবীর, আমের মুকুল, দোয়াত-কলম ও যবের শিষ। পূজার জন্য বাসন্তী রঙের গাঁদা ফুলও প্রয়োজন হয়। লোকাঁচার অনুসারে, ছাত্রছাত্রীরা পূজার পূর্বে কুল ভক্ষণ করেন না। পূজার দিন কিছু লেখাও নিষিদ্ধ। যথাবিহিত পূজার পর লক্ষ্মী, নারায়ণ, লেখনী-মস্যাধার (দোয়াত-কলম), পুস্তক ও বাদ্যযন্ত্রেরও পূজা করার প্রথা প্রচলিত আছে। এই দিন ছোটোদের হাতেখড়ি দিয়ে পাঠ্যজীবন শুরু হয়।পূজান্তে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়ার প্রথাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদের দল বেঁধে অঞ্জলি দিতে দেখা যায়।

পূজার পরদিন পুনরায় পূজার পর চিড়ে ও দই মিশ্রিত করে দধিকরম্ব বা দধিকর্মা নিবেদন করা হয়। এরপর পূজা সমাপ্ত হয়। সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।

২.সরস্বতী পূজার মন্ত্র | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

বিদ্যার দেবী মা সরস্বতী। মা সরস্বতীকে পূজা করা হয় বিদ্যা ও বুদ্ধি লাভের জন্য। সরস্বতী বন্দনা করার জন্য অনেক প্রকারের মন্ত্র আছে। নিজের সরস্বতী পূজার মন্ত্র গুলো দেওয়া হলো।

ধ্যান মন্ত্র

ওঁ তরুণশকলমিন্দোর্বিভ্রতী শুভ্রকান্তিঃ
কুচভরনমিতাঙ্গী সন্নিষণ্ণা সিতাব্জে।
নিজকরকমলোদ্যল্লেখনীপুস্তকশ্রীঃ
সকলবিভবসিদ্ধৈ পাতু বাগ্দেবতা নমঃ।

স্তব মন্ত্র

শ্বেতপদ্মাসনা দেবী শ্বেত পুষ্পোপশোভিতা।
শ্বেতাম্ভরধরা নিত্যা শ্বেতাগন্ধানুলেপনা।।
শ্বেতাক্ষসূত্রহস্তা চ শ্বেতচন্দনচর্চ্চিতা।
শ্বেতবীণাধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কারব‌ভূষিতা
বন্দিতা সিদ্ধগন্ধর্ব্বৈর্চ্চিতা দেবদানবৈঃ।
পূঝিতা মুনিভি: সর্ব্বৈঋষিভিঃ স্তূয়তে সদা।।
স্তোত্রেণানেন তাং দেবীং জগদ্ধাত্রীং সরস্বতীম।
যে স্মরতি ত্রিসন্ধ্যায়ং সর্ব্বাং বিদ্যাং লভন্তি তে।

পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র

যা কুন্দেন্দু তুষারহার ধবলা যা শ্বেত পদ্মাসনা
যা বীণা বরদস্ত মন্ডিত ভুজা যা শুভ্রবস্ত্রাবৃতা |
যা ব্রহ্মাচ্যুত শঙ্কর প্রভৃতিভি দেবৈঃ সদা বন্দিতা
সা মাং পাতু সরস্বতী ভগবতী নিঃশেষ্-জাভ্যাপন্থা
সা মে বসতু জিহ্বায়াং বীণাপুস্তকধারিণী |
সুরারিবল্লাভ দেবী সর্বশুক্লা সরস্বতী
সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে |
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষি বিদ্যাং দেহি নমোহস্তুতে

প্রণাম মন্ত্র

জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।
বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।
নমো সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।
বিশ্বরূপে বিশালাক্ষ্মী বিদ্যাংদেহি নমোহস্তুতে।

হাতেখড়ি দেওয়ার মন্ত্র

পঞ্চম্যাং পূজেয়েল্লক্ষীং পুষ্পধূপান্নবারিভি।
মস্যাধারং লেখনীঞ্চ পূজয়েন্ন লিখেত্তত।
মাঘে মাসি সিতে সিতে পক্ষে পঞ্চমী যা শ্রিয়: প্রিয়া।
তস্যা: পূর্ব্বাহ্ন এবেহ কার্য্য: সারস্বতোৎসব।

মা সরস্বতীর প্রার্থনা মন্ত্র

ওঁ যথা ন দেবো ভগবান ব্রহ্মা লোকপিতমহঃ। ত্বং পরিত্যজ্য সংতিষ্ঠেৎ তথাভব বরপ্রদ।। ওম্ বেদা শাস্ত্রাণি সর্ব্বাণি নৃত্যগীতাদিকঞ্চযৎ। না বিহীনা ত্বয়া দেবীর তথা মে সন্তু সিদ্ধয়ঃ।

ওঁ লক্ষীর্মেধা ধারা তুষ্টি গৌরি পুষ্টিঃ প্রভা ধৃতি। এতাভিঃ পাহি তনুভিরষ্টাভির্মাং সরস্বতী।

৩.সরস্বতী পূজার নিয়ম | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

  1. সরস্বতী পূজার দিন সকালে শরীরে কাচা হলুদ বাটা মেখে স্নান করা উচিৎ। এরপর শুদ্ধ বস্ত্র(কালো রং বাদে) পরিধান করে পূজা অনুষ্ঠান শুরু করুন।
  2. পূজার স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধ করে নিন। সাথে বাজার থেকে আনা সমস্ত পুজোর সামগ্রী এবং ফুল বেলপাতাতে গঙ্গাজল ছিটিয়ে শুদ্ধ করে নিন।
  3. একটি পরিষ্কার জলচৈকিতে আলপনা এঁকে, সাদা অথবা হলুদ রঙের বস্ত্র পেতে তার উপর দেবীর মূর্তিকে উত্তর বা পূর্ব দিকে স্থাপন করুন।
  4. দেবীর মূর্তি স্থাপনের পর দেবীর ললাটে লাল চন্দনের ফোঁটা দিন এবং চন্দন সহযোগে ফুলের মালা দেবীকে নিবেদন করুন। আর মা সরস্বতীর ডানহাতে চাদমালা পরিয়ে দিন।
  5. এরপর দেবীর চরণের কাছে দুধ দ্বারা পূর্ণ করা দোয়াত, খাগের কলম ও একটি কুল রাখুন। এছাড়া কুলসহ পাঁচটি ফল পরিষ্কার জলে ধুয়ে দেবীর সামনে রাখুন।
  6. এবার মা সরস্বতীর সামনে অষ্টদল পদ্মফুলের আলপনা এঁকে তার উপর ঘট স্থাপন করুন। ঘট স্থাপনের জন্য গঙ্গামাটি, ধান, দূর্বা, আম্রপল্ল, সসিশ ডাব, সিঁদুর, ঘটাছাদন বস্ত্র, বেলপাতা, পলাশ ফুল ও আতকচালের ব্যবহার অবশ্যই করবেন।
  7. এরপর মা সরস্বতীর উদেশ্যে চালের নৈবেদ্য ও ভোগ নিবেদন করে পুজোয় বসুন।
  8. প্রথমে দেবীর সামনে উত্তর বা পূর্ব দিকে মুখ করে আসন পেতে বসে হতে গঙ্গাজল নিয়ে তিনবার ওঁ বিষ্ণু, ওঁ বিষ্ণু, ওঁ বিষ্ণু বলে মুখে ছিটিয়ে নিন।
  9. তারপর বিষ্ণু স্বরণ করে প্রণাম জানান এবং সেই সঙ্গে ভগবান শ্রীগণেশ ও সূর্যদেবকে প্রণাম জানান। যদি দীক্ষামন্ত্র লাভ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই গুরুপ্রণাম জানিয়ে পূজা শুরু করুন।
  10. এখন হাতে ফুল নিয়ে মা সরস্বতীর ধ্যান মন্ত্র পাঠ করে দেবীর চরণে চন্দন সহযোগে ফুলটি নিবেদন করুন। এবং দেবীর পাশে রাখা বই ও বাদ্রযন্ত্রে ফুল দিন।
  11. এরপর দেবী সরস্বতীর স্তব মন্ত্র পাঠ করুন এবং হাতে ফুল ও বেলপাতা নিয়ে তিনবার পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র পাঠ করে দেবীকে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করুন।
  12. এবার দুহাত জোড় করে মা সরস্বতীর প্রণাম মন্ত্র পাঠ করুন।
  13. সবশেষে কপ্পুর সহযোগে ধুপ, দীপ, পঞ্চপ্রদিপ, চামোর, জলসঙ্খো, ফুল ইত্যাদি দিয়ে মায়ের আরতি করুন।
  14. পূজার পরদিন দেবীর চরণে অর্পিত করা বেলপাতাই ওঁ সরস্বত্যৈ নমঃ মন্ত্রটি লিখে সযত্নে আশীর্বাদ স্বরূপ বইয়ের ভিতর বা বদ্রযন্ত্রে অবশ্যই রাখবেন।
  15. পঞ্চমী তিথি শেষ হয়ে গেলে পরের দিন(শনি ও মঙ্গলবার বাদ দিয়ে) দেবীর মূর্তি বিসর্জন করতে হবে।

৪.দেবী সরস্বতীর জন্মকথা | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

শ্রী কৃষ্ণ সৃষ্টির ইচ্ছা করয়ঃ অন্তরে।
হইলেন দ্বিধারূপী মন কৌতুহলে।।
সামান্য রমণীরূপ করিল ধারণ।
শোভিছে দক্ষিণ অঙ্গে পুরুষ রতন।।
অবিলম্বে রাশিমঞ্চে করিল গমন।
শ্রীরাসক্রীড়ায় মত্ত হয় দুইজন।।
কৃষ্ণ সহ রাধা সতী করিয়ে বিহার।
হইলেন গর্ভবতী ওহে গুনার।
প্রসবিল এক ডিম্ব কাঞ্চন বরণ।
ডিম্ব হেরি রাধা হইল বিষাদে গমন।
কোপবলে সেই ডিম্ব ফেলে দিল জলে।
শ্রীকৃষ্ণ হেরিয়া তাহা হাহাকার করে।।
ক্রোধভরে অভিশাপ দিলেন তখন।
অপত্য যেমন তুমি করিলে বর্জন।।
অদ্যাবধি আর নাহি রাখিবে সন্তুতি।
নিরপত্যা হবে তুমি জানিবে যুবতী।।
তব অংশে সেই লভিবে জনম।
নাহি হবে তাহাদের যখন নন্দন।।
সুস্থিতা যৌবন কিন্তু রবে চিরকাল।
এরূপ কৃষ্ণ তারে অভিশাপ দিল।।
হেনকালে রাধিকার জিহবাগ্র হইতে।
শ্বেতবর্ণা কন্যা জন্মে এক আচম্বিতে।।
পীতবাস পরিধান পুস্তক ধারিণী।
বীণা করে শোভে কিবা অতি সুরূপিনী।।
দ্বি- ভাগে বিভক্ত ধরা হল তারপর।
বমার্ধ কমলা হইল, শুন অতঃপর।।
দক্ষিণার্দ্ধ পূর্ববৎ রাধিকা রহিল।
তাহা হেরি কৃষ্ণধন বিভাগ হইল।।
দক্ষিণে দ্বিভূজ কৃষ্ণ ভুবনমোহন।
বাম অঙ্গে চতুর্ভুজ দেব নারায়ণ।।
বাণীরে সম্বোধিয়া কৃষ্ণ কহে তারপরে।
নারায়ণ পত্নী তুমি হওগো সাদরে।।
এত বলি লক্ষীরেও করিয়া যতন।
নারায়ণ হস্তে তাঁর করেন অর্পণ।।
দুই নারী পেয়ে তবে দেব নারয়ণ।
বৈকুন্ঠে মনের সুখে করেন গমন।।
বাণী মায়ের জন্মকথা সমাপ্ত হইল।
সবে মিলি একবার হরি হরি বল।।

৫.উৎসবের গুরুত্ব | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

বসন্তের আগমনে ফুটে ওঠে প্রকৃতির প্রতিটি কণা। এমনকি পশু-পাখিরাও আনন্দে ভরে ওঠে। প্রতিদিন নতুন উদ্যমে সূর্যোদয় হয় এবং নতুন চেতনা দিয়ে পরের দিন আবার আসার আশ্বাস দিয়ে চলে যায়।

যদিও এই পুরো মাঘ মাস উত্সাহজনক, কিন্তু বসন্ত পঞ্চমী (মাঘ শুক্লা পঞ্চমী) এর উত্সব ভারতীয়দের কাছে নানাভাবে প্রভাবিত করে। প্রাচীনকাল থেকে, এটি জ্ঞান ও শিল্পের দেবী সরস্বতীর জন্মদিন হিসাবে বিবেচিত হয়। যে শিক্ষাবিদরা ভারত এবং ভারতীয়তাকে ভালবাসেন তারা এই দিনে মা সারদেকে পূজা করেন এবং আরও জ্ঞানী হওয়ার জন্য তাঁর কাছে প্রার্থনা করেন। শিল্পীদের কী হবে? সৈন্যদের অস্ত্র এবং বিজয়াদশমীর জন্য যে গুরুত্ব রয়েছে, পণ্ডিতদের তাদের বই এবং ব্যাস পূর্ণিমা, তাদের দাঁড়িপাল্লা, ওজন, বই এবং দীপাবলির ব্যবসায়ীদের জন্য, বসন্ত পঞ্চমীর মতো শিল্পীদের জন্যও একই গুরুত্ব রয়েছে। কবি হোক বা লেখক, গায়ক হোক বা যন্ত্রশিল্পী, নাট্যকার বা নৃত্যশিল্পী, প্রত্যেকেই তাদের যন্ত্রের আরাধনা এবং মা সরস্বতীর পূজা দিয়ে দিন শুরু করেন।

৬.লেখকের মন্তব্য | সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী | সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র

সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদের বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে আপনারা সকল কিছু ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন। সরস্বতী পূজার মন্ত্র পুষ্পাঞ্জলী, সরস্বতী পূজার নিয়ম ও মন্ত্র সম্পর্কে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে সেটি আমাদের জানাতে পারেন। তাছাড়া এ বিষয়ে আপনার কি মতামত সেটিও আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। সরস্বতী পূজা ছাড়াও অন্য যে কোন বিষয় জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url