OrdinaryITPostAd

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে?

প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানবতার ইতিহাস সংগঠিত সবচেয়ে ভয়াবহ দুটি যুদ্ধ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? এ সম্পর্কে আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন। তাই আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? এই বিষয় নিয়ে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? এই সম্পর্কে সকল তথ্য ভালোভাবে জানতে আজকের আর্টিকেলটি সম্পুর্ন পড়ুন।

আর্টিকেল সূচিপত্র (যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
  2. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
  3. প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য
  4. তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ
  5. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর
  6. লেখকের মন্তব্য

১.প্রথম বিশ্বযুদ্ধ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বযুদ্ধ -১, বা মহাযুুুুদ্ধ হিসাবে পরিচিত, একটি বৈশ্বিক যুদ্ধ যা ১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই ইউরোপে শুরু হয় এবং ১১ নভেম্বর ১৯১৮ পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। ৬ কোটি ইউরোপীয়সহ আরো ৭ কোটি সামরিক বাহিনীর সদস্য ইতিহাসের অন্যতম বৃহত্তম এই যুদ্ধে একত্রিত হয়। এটি ছিল ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘাতের একটি এবং এর ফলে পরবর্তী সময়ে এর সাথে যুক্ত দেশগুলোর রাজনীতিতে বিরাট পরিবর্তন হয়। অনেক দেশে এটি বিপ্লবেরও সূচনা করে।

১৯১৪ সালের ১৮ জুন বসনিরাজধানী সারায়েভো শহরে অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিনান্ড এক সার্বের গুলিতে নিহত হন। অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সার্বিয়াকে দায়ী করে এবং ওই বছরের ২৮ জুলাই সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এ যুদ্ধে দু'দেশের বন্ধু রাষ্ট্রগুলো ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়ে। এতে যোগ দিয়েছিল সে সময়ের অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী সকল দেশ। এভাবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের (১৯১৪-১৯১৮) সূচনা হয়। তবে অস্ট্রিয়ার যুবরাজের হত্যাকাণ্ডই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের একমাত্র কারণ ছিল না। উনিশ শতকে শিল্পে বিপ্লবের কারণে সহজে কাঁচামাল সংগ্রহ এবং তৈরি পণ্য বিক্রির জন্য উপনিবেশ স্থাপনে প্রতিযোগিতা এবং আগের দ্বন্দ্ব-সংঘাত ইত্যাদিও প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের কারণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে একপক্ষে ছিল উসমানীয় সাম্রাজ্য, অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি, জার্মানি ও বুলগেরিয়া। যাদের বলা হতো কেন্দ্রীয় শক্তি। আর অপরপক্ষে ছিল সার্বিয়া, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জাপান, ইতালি, রুমানিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যাদের বলা হতো মিত্রশক্তি।

২.দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানবসভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ। ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল, এই ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়সীমা ধরা হলেও ১৯৩৯ সালের আগে এশিয়ায় সংগঠিত কয়েকটি সংঘর্ষকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়।

তৎকালীন বিশ্বে সকল পরাশক্তি এবং বেশিরভাগ রাষ্ট্রই এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং দুইটি বিপরীত সামরিক জোটের সৃষ্টি হয়; মিত্রশক্তি আর অক্ষশক্তি। এই মহাসমরকে ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত যুদ্ধ বলে ধরা হয়, যাতে ৩০টি দেশের সব মিলিয়ে ১০ কোটিরও বেশি সামরিক সদস্য অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ খুব দ্রুত একটি সামগ্রিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে এবং সামরিক ও বেসামরিক সম্পদের মধ্যে কোনরকম পার্থক্য না করে তাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা প্রয়োগ করা শুরু করে।

এছাড়া বেসামরিক জনগণের উপর চালানো নির্বিচার গণহত্যা, হলোকস্ট (হিটলার কর্তৃক ইহুদীদের উপর চালানো গণহত্যা), পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র পারমাণবিক অস্ত্রের প্রয়োগ প্রভৃতি ঘটনায় কুখ্যাত এই যুদ্ধে প্রায় ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৮ কোটি মানুষ মৃত্যুবরণ করে। এসব পরিসংখ্যান এটাই প্রমাণ করে যে এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে নৃশংসতম যুদ্ধ।

এই যুদ্ধে নব্য আবিষ্কৃত অনেক প্রযুক্তির ধ্বংসাত্মক প্রয়োগ লক্ষ করা যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ প্রয়োগ ছিল পারমাণবিক অস্ত্রের। মহাযুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যেই এই মারণাস্ত্র উদ্ভাবিত হয় এবং এর ধ্বংসলীলার মধ্য দিয়েই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে। সকল পুণর্গঠন কাজ বাদ দিলে কেবল ১৯৪৫ সালেই মোট ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই যুদ্ধের পরপরই সমগ্র ইউরোপ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়; এক অংশ হয় পশ্চিম ইউরোপ আর অন্য অংশে অন্তর্ভুক্ত হয় সোভিয়েত রাশিয়া। পরবর্তীতে এই রুশ ইউনিয়নই ভেঙে অনেকগুলো ছোট ছোট রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল। পশ্চিম ইউরোপের দেশসমূহের সমন্বয়ে গঠিত হয় ন্যাটো আর সমগ্র ইউরোপের দেশসমূহের সীমান্তরেখা নির্ধারিত হতে শুরু করে। ওয়ারস প্যাক্টের মাঝে অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহ নিয়ে দানা বেঁধে উঠে স্নায়ু যুদ্ধ। এভাবেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বমঞ্চে অভিনব এক নাটকের অবতারণা করে।

৩.প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে পার্থক্য | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

মানব সভ্যতা সৃষ্টির পর থেকে পৃথিবীতে যেসব যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে , তার মধ্যে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক দুটি যুদ্ধ হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। বিংশ শতকে ঘটে যাওয়া বিশ্বের এই ভয়াবহ দুটি যুদ্ধের ব্যবধান ছিল মাত্র ২১ বছর। দুটি যুদ্ধেই ভয়াবহ লোক ক্ষয় , অর্থ ব্যয় , রাজনৈতিক হিংসা-প্রতিহিংসা থাকলেও কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় । যেমন -

  • ব্যাপ্তি

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ : 

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চলেছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ মূলত সীমাবদ্ধ ছিল। ইউরোপের বাইরে এই যুদ্ধের তেমন কোন প্রভাব পড়েনি এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তুলনায় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ব্যাপ্তি অনেক কম ছিল। 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ :

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তুলনায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ব্যাপ্তি অনেক বেশি ছিল। গোটা বিশ্বের প্রায় ৩০ টির ও বেশি দেশ এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল। এই যুদ্ধ ইউরোপের শুরু হলেও এটি এশিয়া, আফ্রিকার বিভিন্ন স্থানেও সংঘটিত হয়েছিল এবং এই যুদ্ধ জল, স্থল, অন্তরীক্ষ সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়েছিল।

  • ধ্বংসের পরিমাণ

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ :

দুটি বিশ্বযুদ্ধই ভয়াবহ হলেও প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তুলনায় কম ভয়াবহ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ১ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু ঘটে এবং এই যুদ্ধের প্রাণহানি, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তুলনায় কম ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ :

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তুলনায় অত্যধিক বেশি ভয়াবহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রাণহানি, সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল কল্পনাতীত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অন্তত ৫ কোটি ৭০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং প্রায় ১ কোটি মানুষ আশ্রয়হীন হয়েছিল।

  • পারমাণবিক বোমার ব্যবহার

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ :

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার না হওয়ায় এই যুদ্ধে পারমাণবিক বোমার ব্যবহার ছিল না।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ :

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রথম দিকে পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার না ঘটলেও এই যুদ্ধের শেষ পর্বে আমেরিকা পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার করে। আমেরিকা ১৯৪৫ সালের ৬ জুন ও ৯ জুন জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকি শহরে পারমাণবিক বোমা বর্ষণ করে। যার ফলে জাপানের দুটি শহর ধ্বংস হয়ে যায়।

৪.তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষের পর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে নানা সময় চর্চা চলেছে। এমনকী, কবে ও কার সঙ্গে সংঘাতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিণতি হতে পারে, সে নিয়েও কম আলোচনা হয়নি । ইউক্রেনের মাটিতে যেভাবে আক্রমণ চালাচ্ছে রাশিয়া এবং তার অভিঘাতে পশ্চিমী দেশগুলি পুতিনের  উপর যেভাবে রুষ্ট, তাতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে শঙ্কা অমূলক নয়। তবে, শুধু রাশিয়া-ইউক্রেনই নয়, বিশ্বের আরও বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে অশান্তির আঁচ এমন পর্যায়ে রয়েছে, সেক্ষেত্রে আগামী দিনে সেই দেশগুলির মধ্যেও যুদ্ধ বাধতে পারে। শুধু তাই নয় , তার জের বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত গড়াতেও পারে। ভারত-পাকিস্তান , ভারত-চিন, আমেরিকা-চিন, চিন-তাইওয়ান কিংবা দুই কোরিয়ার মধ্যে সংঘাতের পারদ চড়লে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী হতে পারে গোটা দুনিয়া। এমনটাই মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ।

৫. আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

প্রশ্ন ১: প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পারমাণবিক বোমার ব্যবহার হয়নি কেন?

উত্তর:প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার না হওয়ায় এই যুদ্ধে পারমাণবিক বোমার ব্যবহার ছিল না।

প্রশ্ন ২:১৯৪৫ সালের ৬ জুন ও ৯ জুন কোথায় পারমাণবিক হামলা হয়?

উত্তর:জাপানের হিরোসিমা ও নাগাসাকি শহরে ।

প্রশ্ন ৩:কত বছরের ব্যবধানে দুইটি বিশ্বযুদ্ধ হয়?

উত্তর:২১ বছর।

৬. লেখকের মন্তব্য | প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য | ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? 

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? এই বিষয় নিয়ে আজকে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? আশা করছি এ বিষয়ে আপনারা ভালো একটি ধারণা লাভ করতে পেরেছেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পার্থক্য এবং তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কত সালে হতে পারে? এ বিষয়ে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে সেটি আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। যেকোন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট করুন।
আর্টিকেলটি লিখেছেন: নুসরাত জাহান হিভা 
পড়াশোনা করছেন: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় 
লেখকের জেলার নাম: কুমিল্লা



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন:  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 
জেলা: নাটোর

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url