OrdinaryITPostAd

বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে

আমাদের মধ্যে যারা সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী কিংবা সমাজবিজ্ঞান নিয়ে আগ্রহী তারা অনেকেই বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - তা নিয়ে জানতে আগ্রহী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টিকেল রাইটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলে থাকছে বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - তা নিয়ে বিস্তারিত। কেমন ছিলো এই সমাজবিজ্ঞানীর পথাচলা সেসব নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করবো এই লেখাটিতে। প্রিয় পাঠক, আপনিও যদি জানতে আগ্রহী হন বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - তা সম্পর্কে তাহলে দেরি না করে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।


 আরও পড়ুনঃ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেন হয়েছিল?

সূচিপত্র (আর্টিকেলের যে অংশ পড়তে চান তার ওপর ক্লিক করুন)

  1. বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা 
  2. জন্ম
  3. শিক্ষাজীবন 
  4. কর্মজীবন ও বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান প্রতিষ্ঠা 
  5. ব্যাক্তিগত জীবন 
  6. মৃত্যু 
  7. সম্মাননা ও স্মারক 
  8. প্রকাশনা
  9. কিছু প্রশ্ন-উত্তর 
  10. পাঠকের মন্তব্য 

1. বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে

বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে প্রফেসর আবুল খায়ের নাজমুল করিম। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে সমাজবিজ্ঞান চর্চা শুরু হয় বাংলাদেশে।


2. জন্ম | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

প্রফেসর আবুল খায়ের নাজমুল করিমের জন্ম পহেলা আগস্ট,১৯২২ খ্রিস্টাব্দে। কোনো কোনো জায়গায় তাঁকে ইবনে রশীদ নামেও সম্বোধন করা হয়। তাঁর জন্ম হয়েছিলো তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের পূর্ববঙ্গে,বর্তমান বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলার লক্ষ্মীপুরে। যদিও নাজমুল করিমের পিতৃনিবাস ছিলো কুমিল্লা জেলার ফাল্গুনকরা গ্রামে। অধ্যাপক নাজমুল করিমের পিতা আবু রশীদ নিজামউদ্দিন এবং মাতা মোছাম্মৎ শামসুন নেদা খাতুন। তিনি অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা  নাজমুল করিমের পিতার পরিবারে দেওয়ান ও ম্যাজিস্ট্রেট ছিলো। তাঁর মাও এসেছিলেন জমিদার পরিবার থেকে। এই দম্পতির আটজন সন্তানের মধ্যে সপ্তম ছিলেন আমাদের প্রফেসর। 
 

3.শিক্ষাজীবন | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র নাজমুল করিম ১৯৩৯ সালে ঠাকুরগাঁও ইংরেজি হাই স্কুল (বর্তমানে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়) থেকে অত্যন্ত  কৃতিত্বের সাথে প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ১৯৩৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। এবারো প্রথম বিভাগে। অতঃপর ১৯৪৪ সালে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিএ(সম্মান),১৯৪৬ সালে এমএ পাস করেন।অসামান্য মেধার অধিকারী এই ব্যাক্তিটি পূর্ব পাকিস্তানে রাজ্য বৃত্তি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ পান। ১৯৫৩ সালে তিনি সরকার ও সমাজবিজ্ঞান নিয়ে আলাদাভাবে স্নাতকোত্তর করেন কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সেখানে ভালো ফলের দরুণ ১৯৬৪ তে রকফেলার বৃত্তি নিয়ে লন্ডন স্কুল অব ইকোনোমিকস এন্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সে ডক্টরেট করার সুযোগ পান। টি বি বটমোরের অধীনে সমাজবিজ্ঞানে তিনি ডক্টরেট করেন। তাঁর থিসিস পেপারের শিরোনাম ছিলো - The Modern Muslim Political Elite In Bengal. যার অর্থ করলে দাঁড়ায়,বাংলায় মুসলিম রাজনৈতিক অভিজাত সমাজ। এই পেপারটি ১৯৮০ সালে আরো বৃহৎ পরিসরে - The Dynamics of Bangladeshi Society (বাংলাদেশ সমাজের গতিপ্রকৃতি) শিরোনামে প্রকাশ করে বিকাশ পাবলিশিং হাউজ প্রাইভেট লিমিটেড। সুতরাং, বুঝতেই পারছেন,কতটা মেধাবী ছিলেন আমাদের এই প্রফেসর । 


4.কর্মজীবন ও বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান প্রতিষ্ঠা | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

প্রিয় পাঠক,বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - এই আর্টিকেলে আমরা এখন জানবো কেমন ছিলো এ কে নাজমুল করিমের কর্মজীবন।
নাজমুল করিমের কর্মজীবন শুরু হয় ফেনী কলেজ থেকে। এরপর ঢাকা কলেজ। দুটোরই পদ অধ্যাপক। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা করেন। প্রিয় পাঠক, এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কীভাবে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা পেলো তা আমরা জানবো। অধ্যাপক নাজমুল করিম রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অগ্রণী একজন অধ্যাপক ছিলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানসহ বিভিন্ন কোর্সে সমাজবিজ্ঞান সহায়ক কোর্স হিসেবে পড়ানো হতো। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক হবার সুবাদে পরিচয় হয়েছিলো সমাজবিজ্ঞানের অনেক শিক্ষকের সাথেও। এরকম বহু কারণে সমাজবিজ্ঞানকে স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে প্রতিষ্ঠার অনুপ্রেরণা পান আমাদের এই প্রিয় অধ্যাপক। অবশেষে তাঁর অগ্রণী ভূমিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইউনেস্কোর তৎপরতায় বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান আলাদা বিভাগ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ইউনেস্কোর বিশেষজ্ঞ ড. পেরি বেসাইনি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম অধ্যক্ষ নিযুক্ত হন। তাঁর সঙ্গে অধ্যাপক নাজমুল করিমসহ আরো দুজন - সর্বমোট চারজন এই বিভাগে যোগদান করেন। পরবর্তী বছরে(১৯৫৮ সালে) নাজমুল করিম সমাজবিজ্ঞানের লিডার হিসেবে যোগ দেন এবং প্রথম স্থায়ী অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। রণে তিনি ১৯৫৭ সালে ইউনেস্কোর সহয়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ চালু করেন।এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়।এরপর আস্তে আস্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজগুলোতেও সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা পায়।সমাজবিজ্ঞান প্রতিষ্ঠায় অধ্যাপক নাজমুল করিমের পাশাপাশি আরো কাজ করেছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন, অনুপম সেন,এফ আর খান,অধ্যাপক আফসার উদ্দীন,আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রমুখ।তাঁদের মহান অবদানের কারণেই বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।আমরা তাঁদের কাছে গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। সমাজবিজ্ঞানে প্রফেসর নাজমুল করিমের অবদান অনস্বীকার্য। তিনি ইবনে রশীদ ছদ্মনামে গবেষণাপত্র ও ছোট গল্প লিখতেন।


5.ব্যাক্তিগত জীবন | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে

বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক নাজমুল করিম সৈয়দা জাহানারা বেগমের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। স্ত্রী জাহানারা বেগম ছিলেন বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ। এই দম্পতির তিনজন কন্যা ছিলো। তারা হলেন - শেহেরনাজ ইয়াসমিন, শাহনাজ নাসরিন এবং লামিয়া নাজনীন। 


6. মৃত্যু | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

অত্যন্ত এই মেধাবী ব্যাক্তিটির জীবনবসান ঘটে ১৯৮২ সালের ১৮ ই নভেম্বর। ডায়াবেটিস সৃষ্ট জটিলতায় তাঁর মৃত্যু ঘটেছিল।


7. সম্মাননা ও স্মারক  | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে

প্রফেসর নাজমুল করিমের সম্মাননা ও স্মারকের তালিকা নিম্নরূপঃ
  • ১৯৮৩ সালে র‍্যামন ম্যাগসেসে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন
  • ২০১২ সালে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত হন
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের "নাজমুল করিম শিক্ষাকেন্দ্র" তাঁর নামে নামকরণ করা হয় 
  • ১৯৮৩ সাল থেকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকারীকে ড. নাজমুল করিম স্মারক স্বর্ণ পদক দেয়া হয়
  • ২০১৪ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি এবং নৃতত্ত্ব বিভাগের একজন করে ছাত্রীকে তাঁর স্ত্রীর নামে প্রিন্সিপাল মিসেস সৈয়দা জাহানারা করিম বৃত্তি প্রদান করা হয়।

8.প্রকাশনা | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

অধ্যাপক নাজমুল করিমের প্রকাশনাগুলো নিম্নরূপঃ

  • ফাল্গুনকরা, সিসেম বুক কর্নার, ঢাকা, আগস্ট ১৯৫৮
  • সমাজবিজ্ঞান সমীক্ষণ, নওরোজ কিতবিস্তান, ঢাকা, ১৯৭৩
  • Changing Society in India and Pakistan। করাচি: ,অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস ১৯৫৬। পরে নওরোজ কিতাবিস্তান থেকে Changing Society in India, Pakistan and Bangladesh শিরোনামে প্রকাশিত হয়।
  • The Dynamics of Bangladesh Society, Vikas Publishing House Private Ltd., New Delhi, 1980
  • Social Life of the Tiparas, The Pakistan Observer, 14 August 1949
  • Pakistan and the Islamic State, The Muslim World, October, 1953
  • New Nationalism in Pakistan, The Islamic Review, London, 1955
  • Political Ideas Behind Pakistan, The New Values, Dhaka, January, 1955
  • Social and Economic Background of Islam, The New Values, Dhaka, March, 1955
  • The Concept of Islamic Community and Modern Theories of Nationality, The Islamic Review, August, 1955
  • Some Aspects of Popular Beliefs among Muslims of Bengal, Eastern Anthropologist, Vol: IX, No. 1 (Lucknow, September–November, 1955)
  • Pakistan: An Outcome of Historical Process, The Republic, December, 1957
  • Museums and the Preservation of our Dying Cultures, The Republic, Vol: 2, No. 3, August, 1959
  • Crime in East Pakistan since 1947, International Review of Criminal Policy, No. 16, October, 1960, New York (in co-operation with Mr. Md. Badrud Doza)
  • The Methodology for a Sociology of East Pakistan, Social Research in East Pakistan, Pierre Bessaignet (ed.), The Asiatic Society of Pakistan, Dhaka, 1960
  • The Aim of Development, Sociology in East Pakistan, John E. Owen (ed.), The Asiatic Society of Pakistan, Dhaka, 1962
  • Social Stratification Patterns among the Muslims of Certain Districts of East Pakistan, Sociology in East Pakistan, John E. Owen (ed.), The Asiatic Society of Pakistan, Dhaka, 1962
  • Changing Patterns of a East Pakistan Family, Women in the New Asia, Barbara Ward (ed.), UNESCO, 1965 (in co-operation with Mr. Md. Badrud Doza)
  • Political Elite and Agrarian Radicalism in East Pakistan, Holiday Forum, Dhaka, 12 September 1965
  • Growth and Nature of Urban Agglomeration in Pakistan, Civilizations, Brussels, 1967 (in co-operation with Mr. Md. Badrud Doza)

  • The Concept of Crime, The Morning News, Dhaka, 19 January 1968 (in co-operation with Mr. Md. Badrud Doza)
  • Social Science in Bangladesh, Symposium on Social Science Research Development in Asia. Jakarta, Indonesia. 18–22 February 1974 sponsored and published by UNESCO
  • Max Weber's Theory of Prebendalization and Bangladesh Society, Bangladesh Journal of Sociology, edited by Professor Md. Afsaruddin, Vol: I, No. 1, 1983 (Posthumous publication)

অত্যন্ত প্রতিভাবান ছিলেন বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান যতদিন থাকবে, ততদিন থাকবে অধ্যাপক নাজমুল করিমেরও নাম। 


9. কিছু প্রশ্ন-উত্তর | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

প্রিয় পাঠক, বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - এই আর্টিকেল সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন-উত্তর জেনে নেয়া যাক। 

প্রশ্ন-০১ঃ বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তরঃ অধ্যাপক নাজমুল করিম।
প্রশ্ন-০২ঃ অধ্যাপক নাজমুল করিমের জন্ম কবে?
উত্তরঃ ১লা আগস্ট,১৯২২ সালে।
প্রশ্ন-০৩ঃ নাজমুল করিম সমাজবিজ্ঞানে অধ্যাপনার পূর্বে কোন বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন?
উত্তরঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে।
প্রশ্ন-০৪ঃ কত সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ ১৯৫৭ সালের ১৯ শে আগস্ট।
প্রশ্ন-০৫ঃ কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃ ইউনেস্কো।
প্রশ্ন-০৬ঃ অধ্যাপক নাজমুল করিমের একটি বইয়ের নাম উল্লেখ কর।
উত্তরঃ সমাজবিজ্ঞান সমীক্ষণ। 
প্রশ্ন-০৭ঃ নাজমুল করিমের সহধর্মিণীর নাম কী?
উত্তরঃ জাহানারা বেগম।
প্রশ্ন-০৮ঃ নাজমুল করিম কতজন কন্যা সন্তানের জনক ছিলেন?
উত্তরঃ তিনজন।
প্রশ্ন-০৯ঃ বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান জনপ্রিয়করণে কার বিশেষ ভূমিকা আছে?
উত্তরঃ অধ্যাপক নাজমুল করিম।
প্রশ্ন-১০ঃ প্রফেসর নাজমুল করিম কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তরঃ ১৯৮২ সালের ১৮ ই নভেম্বর। 


10. পাঠকের মন্তব্য | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে 

সুপ্রিয় পাঠক,এখানেই শেষ করছি আজকের আর্টিকেল - বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে। আপনার মন্তব্য আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লিখে ফেলুন,বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠাতা কে - আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য। সবার জন্য শুভকামনা। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url