শ্যামলী পরিবহন বাংলাদেশের পরিবহন খাতে একটি অনন্য নাম। আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাবো শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম। প্রায় সকল জেলায় তাদের এসি ও ননএসি বাস সার্ভিস চালু রয়েছে।এর মধ্যে শ্যামলী পরিবহন অন্যতম কারণ বর্তমানে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটা খুব সহজ এবং আজকের পোস্টে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে জানবো। এছাড়াও ভারতের কোলকাতার সাথে শ্যামলী পরিবহনের সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে। ১৯৭৯ সালে শ্যামলী পরিবহন যাত্রা শুরু করে, সুনামের সাথে সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।বর্তমানে অনলাইন একটি খুবই উপকারী মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যেকোন প্রয়োজনে অনলাইনের সাহায্য নিতে পারি।
আজকের পোস্টের মাধ্যমে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে সকল বিস্তারিত বিষয় আলোচনা করব। কিভাবে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট বুকিং করা যায়। আপনি শ্যামলী পরিবহন একজন যাত্রী হয়ে থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই পোস্টে শ্যামলী পরিবহনের সকল কাউন্টার এর মোবাইল নাম্বার, শ্যামলী পরিবহনের ভাড়ার তালিকা সহ আপনি অনলাইনে শ্যামলী পরিবহনের টিকিট কিভাবে ক্রয় করবেন তা বিস্তারিত জানানো হবে। আশাকরি সম্পন্ন পোস্টটি পড়ে দেখবেন।তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম।আসুন জেনে নেওয়া যাক শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম।
অনুচ্ছেদ সূচী (যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন)
টিকেট পদ্ধতি কম্পিউটারাইজড ও ম্যানুয়াল দু’টোই।শ্যামলী পরিবহন যাত্রা শুরু করেছিল ১৯৮৮ সালে। পাবনা-ঈশ্বরদী রুটে একটি বাস নিয়ে তখন পরিবহন সেবা শুরু করে। দারিদ্র্যকে জয় করে যারা স্বপ্ন পূরণ করেছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম ‘শ্যামলী পরিবহনের’ চেয়ারম্যান গনেশ চন্দ্র ঘোষ। চুয়ালি্লশ বছর আগে একটি জীর্ণ পুরাতন স্কুটার থেকে একটি চকচকে নতুন বাস কেনার স্বপ্ন দেখেছিলেন তিনি। তার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে অনেকে সার্চ করে থাকেন আজ সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
পাবনা শহরের শালগাড়িয়ার অভাবী ঘরের সন্তান গনেশ চন্দ্র ঘোষ আজ গোটা দেশের পরিবহন খাতের এক দিকপাল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। সেই পুরনো স্কুটারটিতেই গোড়াপত্তন হয়েছিল আজকের শ্যামলী পরিবহনের। এই নামটি প্রথম লেখা হয় সেই স্কুটারটির গায়ে। এখন দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের গৌরব বহন করছে সেই নাম। ধর্মীয় চিন্তা থেকেই স্কুটারটির নাম রাখা হয়েছিল শ্যামলী পরিবহন।জীবনের নানান চড়াই-উৎরাই পার করে আজ তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ পরিবহন খাতের একজন সার্থক এক ব্যবসায়ী। তার শ্রম, মেধা ও কঠোর পরিশ্রম নতুন প্রজন্মের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের জন্য প্রেরণা হয়ে থাকবে।আপনারা পড়ছেন শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম।
১৯৭২ থেকে ৪৪ বছর পর আজ পরিবহন সেক্টরে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী গণেশ চন্দ্র ঘোষ। দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও চলে তিল তিল করে গড়ে তোলা শ্যামলী পরিবহনের বাস। দেশে-বিদেশে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার টিকিট কাউন্টার। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কয়েক লাখ শিক্ষিত, অশিক্ষিত মানুষ কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে আজ এই পরিবহন।
বর্তমানে আমাদের দেশ ডিজিটালের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকম কার্যক্রম এখন ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে করা সম্ভব হয়ে পড়েছে।তার লক্ষ্যে এখন বিভিন্ন রকম পরিবহন গুলিতেও অনলাইনে টিকিট কাটার সিস্টেম চালু করেছে বাংলাদেশ সরকার বা পরিবহন কর্তৃপক্ষ।এখন খুব সহজে ঘরে বসে অনলাইনে বাসের টিকিট কাটা যায়,হোক সেটা শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম বা হানিফ পরিবহন!
অনলাইনে বাসের টিকিট কাটার বিভিন্ন ধরনের আ্যপ্স রয়েছে তাই শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম ও সহজ। ঘরে বসে টিকেট কাটার জন্যে যেকোনো একটি আ্যপ্স স্মার্টফোনে ডাউনলোড করতে হবে।অনলাইনে বাসের টিকেট কাটার জন্য যে আ্যপ্সটি ডাউনলোড করতে হবে সেটির নাম হলো - Sohoz - Buy Bus Ticket
প্রথমে আপনাকে Sohoz আ্যপ্স এ ঢুকতে হবে।এরপর সেখানে যে পেইজটি আসবে সেখানে আপনাকে অনলাইনে বাসের টিকিট কাটার জন্য আপনি যে ঠিকানা থেকে রওনা দিবেন সেই ঠিকানা লিখবেন "from" অপশন থেকে। এরপর যে স্থানে যাবেন সেই স্থানের নাম লিখবেন "To" এর যায়গায়।
এরপরে দিতে হবে তারিখ।সব তথ্য দেওয়ার পর আপনাকে সার্চ অপশনে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পর হানিফ পরিবহন অনলাইন টিকিট অপশন আসবে। সেখান থেকে আপনার পছন্দ মতো বাসের টিকিট কেটে নিতে পারবেন।
এভাবেই সব বাসের টিকিট এবং বিশেষ করে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটতে পারবেন আপনারা।
Bdtickets.com বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মোবাইল অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেড দ্বারা পরিচালিত। বাসের টিকিট বুকিং ছাড়াও আপনি লঞ্চের টিকিটও বুক করতে পারেন। বিভিন্ন বাস অপারেটিং সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রায় সব বাস রুট Bdtickets.com দ্বারা পরিচালিত।দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, শ্যামলী পরিবহন, সোনারতরি পরিবহন, সেন্টমার্টিন পরিবহন, সুরোভি পরিবহন, সাকুরা পরিবহন, সৌদিয়া এয়ারকন, ইয়েলো লাইন, শাহ আলী পরিবহন, এসএম পরিবহন, হালি পরিবহন, মানিক এক্সপ্রেস, রিল্যাক্স পরিবহন, হিমাচল, এসবি সুপার ডিলাক্স, একে ট্রাভেলস, সেন্ট মার্টিন সার্ভিস, আইকন ট্রাভেলস, সরকার ট্রাভেলস, এআর ট্রাভেলস, একুশে এক্সপ্রেস ইত্যাদি বাসের টিকেট এর মাধ্যমে কাটতে পারবেন আপ্নারা।এবং শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম ও একই পদ্ধতিতে হয়ে থাকে।
অনলাইনে টিকিট বুক করার জন্য Busbd.com.bd আরেকটি জনপ্রিয় সাইট। এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে চালু রয়েছে এবং ফলস্বরূপ, ভ্রমণকারীদের জন্য বেছে নেওয়ার জন্য একটি বিশাল প্লাটফর্ম । সারা দেশে বাস অপারেটরগুলির বিস্তৃত পরিসর থাকার কারণে, প্রায় সব প্রয়োজনীয় এবং আমদানি রুট busbd.com.bd দ্বারা পরিচালিত।দেশ ট্রাভেলস, শ্যামলী পরিবহন, সুরভি পরিবহন, জেলাইন পরিবহন, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, সোনারতরি পরিবহন, কুয়াকাটা এক্সপ্রেস, সাকুরা পরিবহন, ইকোনো সার্ভিস, ইয়ার 71 এক্সপ্রেস, সেন্টমার্টিন পরিবহন, সেন্টমার্টিন সার্ভিস, মানিক এক্সপ্রেস, একে ট্রাভেলস, বাগদাদ এক্সপ্রেস, আকিব এন্টারপ্রাইজ, রিল্যাক্স পরিবহন, শান্তি পরিবহন, কিংফিশার ট্রাভেলস, এস। আলম সার্ভিস, সরকার ট্রাভেলস, এআর ট্রাভেলস, শাহ আলী পরিবহন, এসএম পরিবহন, বাবলু এন্টারপ্রাইজ, এইচআর ট্রাভেলস, তুহিন পরিবহন, ফাল্গুনী মধুমতি (প্রাইভেট) লিমিটেড, গ্রিন সেন্টমার্টিন এক্সপ্রেস, Dhaka এক্সপ্রেস, সেভেন স্টার পরিবহন, এসএ ট্রাভেলস (প্রা।) লিমিটেড, বরকত ট্রাভেলস, ড্রিম লাইন স্পেশাল ইত্যাদি বাদের টিকিট এর মাধ্যমে কাটতে পারবেন।
টিকিটের মূল্য মূলত নির্ভর করে দূরত্বের উপর। আপনি যদি বেশি দূরে যান তাহলে আপনাকে বেশি টাকা দিয়ে টিকিট কিনতে হবে।
শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম জানার পাশাপাশি পরিবহনের টিকেট মূল্য জানাটাও অনেকের অগ্রহ থাকে।তাই নিচে এই সম্পর্কে দেওয়া হলো।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম
নন এসি -৪৮০ টাকা
এসি-১২০০ টাকা
ঢাকা থেকে কক্সবাজার
নন এসি-৮০০ টাকা
এসি (econo)-১৫০০ টাকা
এসি (businees)-২২০০ টাকা
ঢাকা থেকে বান্দরবান
নন এসি-৬২০ টাকা
এসি-১৪০০ টাকা
ঢাকা থেকে টেকনাফ
নন এসি-৯০০ টাকা
এসি -১২০০ টাকা
ঢাকা থেকে সিলেট
নন এসি -৪৭০ টাকা
ঢাকা থেকে রাজশাহী
নন এসি-৪৮০ টাকা
ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া
নন এসি-৪৫০
ঢাকা থেকে রাঙামাটি
নন এসি-৬২০ টাকা
এসি-১৫০০ টাকা
ঢাকা থেকে রংপুর
নন এসি-৫০০
এসি-১০০০
ঢাকা থেকে পাবনা
নন এসি-৪০০ টাকা
এসি-৭০০ টাকা
ঢাকা- সিলেট – ঢাকা
ভল্ভো বাস ভাড়া ৮০০-১০০০ টাকা
স্ক্যানিয়া বাস ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা
ডাবল ডেক বাস ভাড়া ১২০০-১৩০০ টাকা
ঢাকা- বেনাপোল – ঢাকা
স্ক্যানিয়া বাস ভাড়া ১১০০-১৩০০ টাকা
ঢাকা- খুলনা – ঢাকা
ভল্ভো বাস ভাড়া ৯০০-১০০০ টাকা
ঢাকা- রাজশাহী – ঢাকা
ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা
ঢাকা-বগুড়া-ঢাকা
ভাড়া ৭০০-৯০০ টাকা
ঢাকা- রংপুর- ঢাকা
ভাড়া ১০০০-১২০০ টাকা
ঢাকা-বরিশাল- ঢাকা
ভাড়া ৭০০-৯০০ টাকা।
ঢাকা থেকে কলকাতা
এসি(econo)-১৭০০ টাকা
এসি(business)-১৯০০ টাকা
ঢাকা থেকে শিলিগুড়ি
এসি-২০০০ টাকা
শ্যামলী পরিবহন তাদের সার্ভিস পরিষেবা শুধুমাত্র বাংলাদেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি তথা আপনি চাইলে খুব সহজে ইন্ডিয়ার মত দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। কারণ শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম খুবই সহজ।
৪.শ্যামলী পরিবহন ঢাকা কাউন্টারস!শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম!
মূলত শ্যামলী পরিবহন বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বাস সার্ভিস কোম্পানি।শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম জানার পাশাপাশি কাউন্টারের নাম্বার জানাতেও অনেকে আগ্রহ থাকতে পারে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, কুষ্টিয়াসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাত্রীসেবা দিয়ে আসছে।নিচে ঢাকা বিভাগের কাউন্টার নাম্বার গুলো দেওয়া হলো:
শ্যামলী পরিবহন গাইবান্ধা এর টিকেট কাউন্টার ও ফোন নম্বর। শ্যামলী কক্সবাজার বাস কাউন্টার
কক্সবাজার উর্মি অতিথি বুকিং অফিস ০১৯০৮৮৯৯৫৬৭
কক্সবাজার সি পার্ক বুকিং অফিস ০১৯০৮৮৯৯৫৬৮
কক্সবাজারের সুগন্ধা বুকিং অফিস ০১৯০৮৮৯৯৫৬৯
কক্সবাজারের শওকত বুকিং অফিস ০১৯০৮৮৯৯৫৭০
কক্সবাজার টার্মিনাল ০১৯০৮৮৯৯৫৭১
টেকনাফ ০১৯০৮৮৯৯৫৭৮
যেকোনো জেলায় শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম একই এবং খুবই সহজ। যেকোনো সময় আমরা আমাদের প্রয়োজনে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটতে পারি এবং ভ্রমন করতে পারি।
শ্যামলী পরিবহনের অভিযোগ ও ডেলিভারি কাউন্টার :
অভিযোগ ও পরামর্শ ১- ০১৯০৮৮৯৯৫১১
অভিযোগ ও পরামর্শ ২- ০১৯০৮৮৯৯৫২২
অভিযোগ ও পরামর্শ ৩- ০১৯০৮৮৯৯৫৩৩
হোম ডেলিভারি সেবা ১- ০১৯০৮৮৯৯৫৪৪
হোম ডেলিভারি সেবা ২- ০১৯০৮৮৯৯৫৫৫
জেলায় শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম একই এবং খুবই সহজ। যেকোনো সময় আমরা আমাদের প্রয়োজনে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটতে পারি এবং ভ্রমন করতে পারি।
ঢাকা থেকে শ্যামলী পরিবহনের অন্যান্য জেলার বাস সার্ভিস
চট্রগ্রাম সকাল ৭.১৫ মিনিটস
কক্সবাজার সকাল ৯.৩০ মিনিট
সিলেট সকাল ৭.১৫ মিনিট
খুলনা সকাল ৭.৩০ মিনিট
রাজশাহী সকাল ৮ টা
চট্টগ্রাম সকাল ৮.৩০ মিনিট
কক্সবাজার রাত ১০.৩০ মিনিট
সিলেট সকাল ৮.৩০ মিনিট
খুলনা সকাল ৮.৩০ মিনিট,সকাল ১০.১৫ মিনিট
রাজশাহী সকাল ৯.৩০ মিনিট
চট্টগ্রাম দুপুর ১২.৩০ মিনিট
কক্সবাজার রাত ১১.৪৫ মিনিট
সিলেট সকাল ৯.৩০ মিনিট,সকাল ১০.১৫ মিনিট
খুলনা দুপুর ১২.১৫ মিনিট,দুপুর ২.৩০ মিনিট
রাজশাহী দুপুর ১২ টা,দুপুর ১.৫০ মিনিট
যেকোনো জেলায় শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম একই এবং খুবই সহজ। যেকোনো সময় আমরা আমাদের প্রয়োজনে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটতে পারি এবং ভ্রমন করতে পারি।
চট্টগ্রাম রাত ১০.৩০ মিনিট,রাত ১১.৩০ মিনিট,রাত ১২.১৫ মিনিট
সিলেট পুর ১২.৩০ মিনিট,রাত ১০.৩০ মিনিট,রাত ১১.৩০ মিনিট,রাত ১২ টা
খুলনা রাত ৯.৩০ মিনিট,রাত ১০.৩০ মিনিট
রাজশাহী রাত ৯.৩০ মিনিট,১১.১৫ মিনিট
চট্টগ্রাম ভাড়া- ৭৫০ টাকা
কক্সবাজার ভাড়া- ১১৫০ টাকা
সিলেট ভাড়া- ৪৫০ টাকা
খুলনা ভাড়া- ৬৫০ টাকা
রাজশাহী ভাড়া- ৪২০টাকা
বাস র্যাপিড ট্রানজিট সিস্টেম
এই পরিকল্পনাটি গাজীপুর এবং ঢাকা বিমানবন্দরের মধ্যকার চলাচলকে স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ করতে হাতে নেয়া হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে এই পথটুকু অতিক্রম করতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট।
বিআরটি প্রজেক্টের অধীনে বাসগুল বিদ্যমান ছয় লেনের রাস্তায় একটি নির্দিষ্ট লেন ধরে চলবে।
বিআরটি প্রজেক্টটি দুই ভাগে বিভক্ত: একটি গাজীপুরের শিববাড়ি থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত। অন্যটি বিমানবন্দর থেকে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত।
বিআরটির প্রথম ধাপের নকশা অনুযায়ী, শিববাড়ি-বিমানবন্দরের ২০.৫ কিলোমিটার রাস্তাটিতে ২৫টি স্টপেজ, ছয়টি ফ্লাইওভার, টঙ্গীর তুরাগ নদীর ওপরে একটি আট লেনের ব্রিজ এবং টঙ্গী থেকে উত্তরাতে ৪.৫ কিলোমিটারের একটি এলিভেটেড রাস্তা থাকবে।শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম সবচেয়ে সহজ।
প্রতি ঘন্টায় ১০০টি বাসে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ রাস্তার দুইপাশে চলাচল করতে পারবে। প্রত্যেক স্টপেজে প্রতি তিন মিনিট অন্তর বাস পাওয়া যাবে।
যাত্রীরা একটি প্রদত্ত স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে সেবাটি গ্রহণ করতে পারবে এবং প্রত্যেকেরই আবশ্যিকভাবে ইনস্যুরেন্স পলিসি থাকবে।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম।
ভ্রমণকে আরও সুরক্ষিত ও নিরাপদ করতে সহজ নিয়ে এসেছে আরও উন্নত ইন্স্যুরেন্স সুবিধা। সহজ-এ বাস টিকেট কাটার সময় মাত্র ১০ টাকা অ্যাড করে পেয়ে যান ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্স সুবিধা। এই ইন্স্যুরেন্সের আওতায় পড়ছে জীবন বীমা, দুর্ঘটনায় আহত বীমা, ভ্রমণ পরবর্তী বীমা এবং কোভিড-১৯ বীমার সুবিধা! তবে পরিবহন এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ট্রান্সপোর্টেসন হলো শ্যামলী পরিবহন আর আজ আমরা শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম জানছি। বাসের সবচেয়ে সাধারণ প্রকারটি হ'ল একক-ডেক রিজিড বাস। ডাবল-ডেকার এবং আর্টিকুলেটেড বাসগুলি দ্বারা বৃহত্তর লোড বহন করা হয়, এবং ছোট লোড, মধ্যবাস ও মিনিবাসগুলি দ্বারা পরিচালিত হয়। কোচ দীর্ঘ দূরত্ব পারিসেবার জন্য ব্যবহার করা হয়। অনেক ধরনের বাস হয়, যেমন নগর ট্রানজিট বাস এবং ইন্টার-সিটি কোচ, এগুলি একটি ভাড়া বহন করে।
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর এবার ডিজেলচালিত বাস-মিনিবাসের ভাড়া বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রতি কিলোমিটারে দূরপাল্লার বাসে ১.৪২ এর বদল নতুন ভাড়া ১.৮০ টাকা। ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর ক্ষেত্রে ১.৭০ টাকার জায়গায় ২.১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সর্বনিন্ম ভাড়া বাসে ১০ টাকা এবং মিনিবাসে ৮ টাকা হবে।
দূরপাল্লার বাসের ভাড়া বাড়ল ২৭ শতাংশ, মহানগরের বাসের ভাড়া বাড়ল ২৬.৫ শতাংশ। সব মিলিয়ে গড় ভাড়া বাড়ল ২৬.৭৫ শতাংশ।
ডিজেলের দাম ভাড়ার প্রেক্ষিতে বাস ভাড়া আদায়ে অনিয়মের অভিযোগে এই নতুন ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ।তবে তেলের দাম বাড়ানোর পর শুরু থেকেই পরিবহন মালিক ও সংশ্লিষ্টরা বলছিলেন, ডিজেলের দাম না কমানো হলে গণপরিবহনসহ অন্যান্য পরিবহনে ভাড়া সমন্বয় করতে হবে।শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম জানতে পুরো পোস্টটি পড়ুন।
ভাড়া নৈরাজ্য ঠেকাতে প্রকাশিত ওই ভাড়ার তালিকায় বিআরটিএ উল্লেখ করেছে, ‘পেট্রল, অকটেন ও সিএনজি গ্যাস চালিত বাসে নতুন এই ভাড়ার তালিকা প্রযোজ্য হবে না। সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকা করে এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে বলে এতে বলা হয়েছে।
লঞ্চের ভাড়াও কিলোমিটার প্রতি ৬০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। নতুন ভাড়া এখন কিলোমিটার প্রতি হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। যেটা কিনা আগে ১ টাকা ৭০ পয়সা ছিল।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় বলছে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য প্রতি লিটারে ভোক্তা পর্যায়ে ৬৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে এবং এটি বুধবার মধ্যরাত থেকেই কার্যকর হয়েছে।সরকারের তথ্য অনুযায়ী গত পহেলা নভেম্বর ভারতে ডিজেলের বাজার মূল্য প্রতি লিটারে ১২৪ টাকা ৪১ পয়সার বিপরীতে বাংলাদেশে ডিজেলের মূল্য ৬৫ টাকা অর্থাৎ প্রায় ৫৯ টাকা কম।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
এছাড়া বর্তমান ক্রয় মূল্য বিবেচনা করে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন ডিজেলে লিটার ১৩ দশমিক ০১ টাকা এবং ফার্নেস অয়েলে লিটার প্রতি ৬ দশমিক ২১ টাকা কমে বিক্রি করায় প্রতিদিন ২০ কোটি টাকা লোকসান দিচ্ছে।অক্টোবর মাসেই ৭২৬ টাকার কোটি লোকসান হয়েছে বলে মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে।
বাংলাদেশে সর্বশেষ ২০১৬ সালের এপ্রিলে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছিলো।
সরকার নিয়ন্ত্রিত অয়েল মার্কেটিং কোম্পানিগুলো (ওএমসি) ২০২১ সালের জুন মাসেই একটানা প্রায় বাইশ দিন ধরে রোজ পেট্রল ও ডিজেলের দাম বাড়িয়ে চলেছে।
যার ফলে রাজধানী দিল্লির বাসিন্দারা ইতিহাসে এই প্রথমবার প্রতি লিটার আশি রুপিরও বেশি দাম দিয়ে পেট্রল ও ডিজেল দুটোই কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
মুম্বাই বা ভোপালে পেট্রলের দাম প্রায় নব্বই টাকা লিটারে পৌঁছে গেছে।
লঞ্চের সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা।
এইদিকে গণপরিবহনে শিক্ষার্থীদের 'হাফ পাস' বা অর্ধেক ভাড়ার দাবির প্রেক্ষিতে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাসভবন থেকে ভিডিওবার্তার মাধ্যমে এই ঘোষণা দিয়েছেন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, "পরিবহন ভাড়ায় ছাড়ের জন্য শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সারা দেশে বিআরটিসি বাসে শিক্ষার্থীদের ভাড়া শতকরা ৫০ ভাগ কমানোর সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রী সম্মতি দিয়েছেন।"
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
পহেলা ডিসেম্বর থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়
এছাড়াও ট্রাফিক জ্যামের সমস্যা একটি অন্যতম সমস্যা ঢাকা মহাসড়কে ট্রাফিক জ্যামের কারণে ঢাকা শহরে গাড়ির গতি এখন মানুষের হাঁটার গতির চেয়ে কম। তাতে সময় ও অর্থ যেমন নষ্ট হচ্ছে তেমনি শহরের বাসিন্দারা ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে নানা স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।ট্রাফিক জ্যামের কারণে ঢাকা শহরে গাড়ির গতি এখন মানুষের হাঁটার গতির চেয়ে কম। তাতে সময় ও অর্থ যেমন নষ্ট হচ্ছে তেমনি শহরের বাসিন্দারা ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে নানা স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
ঢাকার একাধিক রুটে অসংখ্য সিটি বাস চলাচল করে। যাত্রীদের সেবার মান অনুযায়ী ঢাকায় তিন ধরনের বাস সার্ভিস রয়েছে। এগুলো হল সিটিং সার্ভিস, কাউন্টার সার্ভিস ও লোকাল বাস সার্ভিস।সিটি সার্ভিসের গাড়িগুলো সকাল ৬টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত অবিরামভাবে চলাচল করে। তবে কাউন্টার সার্ভিসের গাড়িগুলো সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলাচল করে থাকে।আজিমপুর ইডেন কলেজের সামনে থেকে কুড়িল বিশ্বরোড পর্যন্ত চলাচলকারী গাড়িগুলো হল উইনার ট্রান্সপোর্ট কোঃ লিঃ ও দ্বীপ বাংলা পরিবহন লিঃ। এগুলো কলাবাগান, কাওরান বাজার, বাড্ডা লিঙ্ক রোড হয়ে চলাচল করে।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
দ্বীপ বাংলা পরিবহন লিঃ আজিমপুর থেকে সিটি কলেজ, কলাবাগান, পান্থপথ, কাওরান বাজার, নাবিস্কো, গুলশান লিংক রোড ও গুলশান ১ হয়ে কুড়িল বিশ্বরোড পর্যন্ত চলাচল করে। কিন্তু দ্বীপ বাংলা পরিবহন সাময়িক ভাবে বন্ধ আছে।
তবে উইনার ট্রান্সপোর্ট কোঃ লিমিটেডের গাড়িগুলো একইভাবে নাবিস্কো পর্যন্ত যাওয়ার পর মহাখালী হয়ে গুলশান ১ দিয়ে কুড়িল বিশ্বরোড পর্যন্ত চলাচল করে।আজিমপুর টু উত্তরা হাউজ বিল্ডিং/আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত চলাচল করে সূচনা বি.আর.এফ, ফাল্গুন আর্ট ট্রান্সপোর্ট (প্রাঃ) লিঃ ও বিআরটিসি পরিবহন।
সূচনা বি.আর.এফ আজিমপুর এতিমখানা মোড় থেকে ছেড়ে কলাবাগান, আসাদগেট, ফার্মগেট, মহাখালী, বনানী, হয়ে উত্তরা হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত চলাচল করে। ইহা সাময়িক ভাবে বন্ধ আছে।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
ফাল্গুন আর্ট ট্রান্সপোর্ট (প্রাঃ) লিঃ আজিমপুর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের সামনে থেকে ছেড়ে সায়েন্সল্যাব, শাহবাগ, কাকরাইল, মৌচাক, মালিবাগ, রামপুরা, বাড্ডা, কুড়িল বিশ্বরোড হয়ে উত্তরা হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত চলাচল করে।
বিআরটিসি পরিবহনের গাড়িগুলো ইডেন কলেজের সামনে থেকে ছেড়ে সায়েন্সল্যাব, কলাবাগান, আসাদগেট, খামারবাড়ী, কাকলী, বনানী হয়ে আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত চলাচল করে। ইহা সাময়িক ভাবে বন্ধ আছে।মোহাম্মদপুর থেকে মতিঝিলের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া গাড়িগুলো হল রাজা সিটি পরিবহন লিঃ, এফ টি সি এল, মৈত্রী পরিবহন লিঃ ও এটিসিএল।
রাজা সিটি পরিবহন লিঃ, এফ টি সি এল ও মৈত্রী পরিবহন লি এর গাড়িগুলো মোহাম্মদপুর থেকে ছেড়ে শংকর, স্টার কাবাব, ঝিগাতলা, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, গুলিস্তান হয়ে আরামবাগ নটরডেম কলেজ পর্যন্ত চলাচল করে।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম।
এটিসিএল পরিবহনের গাড়িগুলো মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে আসাদগেট, শুক্রাবাদ, কলাবাগান, সিটি কলেজ, সাইন্সল্যাব, কাঁটাবন, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, গুলিস্তান হয়ে আরামবাগ নটরডেম কলেজ পর্যন্ত চলাচল করে।
মিরপুর ১৪ থেকে খিলগাঁও তালতলা মার্কেট পর্যন্ত চলাচল করে বাহন পরিবহন লিঃ। এই পরিবহনের গাড়িই মিরপুর ১৪ থেকে ছেড়ে মিরপুর ১০, মিরপুর ১, টেকনিক্যাল, কল্যানপুর, আসাদগেট, সায়েন্সল্যাব, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, মতিঝিল, কমলাপুর, মুগদা হয়ে খিলগাঁও পর্যন্ত চলাচল করে।
নিসর্গ পরিবহন লিঃ মিরপুর ১৪ বাসস্ট্যান্ড থেকে ছেড়ে মিরপুর ১০ কাজীপাড়া, আগারগাঁও, শ্যামলী, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি ১৫, ঝিগাতলা, সায়েন্সল্যাব, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, নীল ক্ষেত, ইডেন কলেজ হয়ে আজিমপুর পর্যন্ত চলাচল করে।
মিরপুর ১৪ বাসষ্ট্যান্ড থেকে কাকলী বনানী পর্যন্ত চলাচলকারী একমাত্র গাড়ি হল ক্যান্টনমেন্ট মিনি সার্ভিস। ক্যান্টনমেন্ট মিনি সার্ভিস মিরপুর ১৪ থেকে কচুক্ষেত, সৈনিক ক্লাব হয়ে কাকলী – বনানী পর্যন্ত চলাচল করে।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
তবে দূরের যাত্রার জন্য আমরা যেকোনো সময় শ্যামলী পরিবহনকে বেছে নিতে পারি কারণ কাউন্টারে গিয়ে টিকেট কাটার ঝামেলা এখন অনেকেই করতে চাননা।সেই দিক থেকে শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম খুবই সহজ তাই প্যাসেঞ্জাররা নিশ্চিন্তে ভ্রমন করতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য :
এতক্ষন ধৈর্য্য নিয়ে পুরো পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, আশা করি আপনাদের অনেক প্রশ্নের সমাধান আজ এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের পৌছাতে পেরেছি যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ছিলো শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম।শ্যামলী পরিবহনের বাস বর্তমানে ঢাকার প্রায় সব রুটেই চলাচল করে। সায়েদাবাদ, গাবতলী, শ্যামলী, ফকিরাপুল, পান্থপথসহ প্রায় সব বাসস্ট্যান্ডে রয়েছ্র শ্যামলী পরিবহনের বাস।তবে শ্যামলী পরিবহন বিভাজন হয় তাদের দুই ভাইয়ের মাঝে। পরিবহন খাতে শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিটি তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে চলছে দেশের বিভিন্ন রুটে। বর্তমানে দেশের দক্ষিণাঞ্চল ছাড়া প্রায় সব রুটেই শ্যামলী পরিবহনের গাড়ি চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-উত্তরাঞ্চল ও ঢাকা-কুষ্টিয়া রুটে গাড়ি চলছে। ফেরিতে নদী পেরিয়ে পরিবহন সেবা সুবিধাজনক না হওয়া খুলনা ও বরিশালে এ কোম্পানির সেবা নেই বলে জানানো হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ সেবা ছাড়াও ঢাকা-কলকাতা, ঢাকা-আগরতলা, ঢাকা-শিলং-গুয়াহাটি ও ঢাকা-শিলিগুড়ি রুটে গাড়ি চলছে শ্যামলীর। তবে কয়েক বছর ধরেই কোম্পানির উদ্যোক্তা দুই ভাইয়ের মধ্যে মালিকানা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। ২০১৬ সালের শুরুর দিকে দুই ভাই কোম্পানির গাড়িগুলোর মালিকানা নিয়ে আলাদা হয়ে যান। এখন এনআর পরিবহনের পরিচালনাধীন শ্যামলী পরিবহনের বহরে বেশ কিছু আধুনিক গাড়ি যুক্ত হয়েছে। তাছাড়া নোয়া ঘোষের ছেলে শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ উচ্চশিক্ষিত হওয়ায় কোম্পানির ব্যবস্থাপনায়ও সংস্কার এনেছেন।
' শ্যামলী পরিবহনের ' ইতিহাস -
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
বাংলাদেশের পরিবহন সেক্টরের এক তারকার নাম শ্যামলী পরিবহন । শ্যামলী পরিবহনকে পরিবহন সেক্টরের রাণীও বললে ভুল হবে না । টেকনাফ থেকে শুরু করে তেতুলিয়া পযন্ত সবত্র এদের বিস্তার রয়েছে । এছাড়াও শ্যামলী পরিবহনে অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম সহজ হওয়ায় যাত্রীরা শ্যমলী পরিবহনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন বেশি।
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম।
সময়টা ছিল ১৯৭২ সাল, পাবনা সরকারী এডওয়াড কলেজ পড়ুয়া রসায়ন বিভাগের ছাত্র গণেশ চন্দ্র ঘোষ তার একটা স্বপ্ন ছিল,,,আর তা ছিল নতুন বাস কেনার।আর তার এ দরিদ্র পরিবারের সে সময়ে তা সম্ভব ছিল না । পরিবারের অভাব দূর করবার জন্য প্রথমে তিনি মাত্র ৭০০০ টাকারর এক পুরানা স্কুটার কিনেন । আর সে পুরানা স্কুটার এর মাধ্যমে আজ এ দেশে বিদেশে পরিচিত শ্যামলী পরিবহনের গোড়াপত্তন ঘটে।আর এ স্কুটারেই প্রথম শ্যামলী পরিবহন নামটি লেখা হয়েছিল । শ্যামলী মূলত হিন্দু ধম অনুসারে এক দেবীর নাম (এছাড়াও আরেক সূত্র অনুসারে মালিকের মায়ের নাম) । গণেষ ঘোষ নিজেই এ স্কুটার চালাতেন পাবনার বিভিন্ন যায়গায় । পাশাপাশি ছোট ভাই রমেশ ঘোষ স্কুটার চালাত । এভাবে তিনি একটি স্কুটার থেকে অনেকগুলা স্কুটারের মালিক হন । এক পযায়ে তিনি ১৯৭৪ সালে তার আসল কাজে আসেন ,,, আর তা হল একটি পুরানা বাস কিনা । কিন্তু এতেই গণেষ বাবুর স্বপ্ন পূরন হয় নাই,,,তার স্ববপ্ন ছিল নতুন বাস কিনার।অবশেষে সে স্ববপ্ন পূরন হল।১৯৭৮ সালের দিকে তিনি এক নতুন বাসের মালিক হন।আর এভাবেই শ্যামলী পরিবহনকে আর পিছে ফিরে তাকাতে হয় নাই । গনেষ বাবুর বাবা মায়ের আশিবাদে আস্তে আস্তে সামনের পথে এগুতে থাকে,,আস্তে আস্তে বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পড়তে থাকে শ্যামলী পরিবহন
বিদ্রঃ আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাচ্ছি শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম
১৯৯৯ সালে প্রথম দেশের আন্তজাতিক রুট চালু হয়।আর সে সময়ে ঢাকা কোলকাতা রুটের জন্য সেরা ১২ টি পরিবহনের মধ্য থেকে নিবাচকেরা শ্যামলী পরিবহনকেই বেছে নেয় তার সেবা মান অন্যদের চাইতে উন্নত বলে।আর এভাবেই সে সময়ে শ্যামলী পরিবহন ' BRTC ' এর সাথে চুক্তি করে যা আজও আছে ।
শ্যামলী পরিবহনের বহরে বতমানে ৬০০+ বাস আছে যার মধ্যে ৭০+ এসি বাস । শ্যামলী পরিবহন অভ্যন্তরিন আর আন্তজাতিক ২ টি রুট আছে ।
আন্তজাতিক হল : ঢাকা - কোলকাতা / ঢাকা - আগরতলা / ঢাকা - শিলিগুড়ি / ঢাকা - শিলং - গৌহাটি । চট্টগ্রাম -ঢাকা - কোলকাতা ।শ্যামলী পরিবহনে অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম সহজ হওয়ার সকলের কাছে জনপ্রিয়তার উর্ধে শ্যামলী পরিবহন।
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url