অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ [নতুন বিজ্ঞপ্তি]
অস্ট্রেলিয়ার শ্রমবাজারে নিজস্ব শ্রমিক দ্বারা ঘাটতি পূরণ না হওয়ার নিমিত্তে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। তাই বাংলাদেশের নাগরিকদেরও অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ পাওয়ার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। যারা কাজের ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে চান তাদের জন্য এটি একটি বিরাট সুযোগ। আজকের আর্টিকেলে আমরা অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ এর ভিসা আবেদন নিয়ম ও চাকরির বিস্তারিত আলোচনা করব।
সংক্ষেপে জেনে নিন | |
---|---|
প্রশ্ন | অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ |
উত্তর ধাপ ০১. | অস্ট্রেলিয়ায় সাধারণত দুই ধরনের কাজের ভিসা পাওয়া যায়, একটি স্থায়ী কাজের ভিসা অন্যটি অস্থায়ী কাজের ভিসা। স্থায়ী কাজের ভিসায় চাকরির রিটায়ার্ড পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করা যায় এবং নাগরিকত্বনেওয়া যায়। আর অস্থায়ী কাজের ভিসায় নির্ধারিত একটি সময়ের জন্য চাকরি করা যায় এবং সময় শেষ হলে ফিরে আসতে হয়। |
উত্তর ধাপ ০২. | অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা আবেদন করতে অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট সার্টিফিকেট নিতে হবে এরপর অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী প্রযোজ্যতা নির্ণয় করতে হবে, অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসা টাইপ নির্বাচন করতে হবে,প্রয়োজনীয় সকল নথি সংগ্রহ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। |
উত্তর ধাপ ০৩. | অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করতে পাসপোর্ট, ভিসার আবেদনপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট সহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। |
আর্টিকেল সুচি (যে অংশ পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন)
- অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসা ধরন
- অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন
- অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদনে প্রয়োজনীয় নথি
- আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর পর্ব
- লেখকের মন্তব্য
আরও পড়ুনঃ বোয়েসেল অস্ট্রেলিয়া নিয়োগ
১.অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসার ধরন - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ অস্ট্রেলিয়ায় সাধারণত দুই ধরনের কাজের ভিসা পাওয়া যায়, একটি স্থায়ী কাজের ভিসা অন্যটি অস্থায়ী কাজের ভিসা। স্থায়ী কাজের ভিসায় চাকরির রিটায়ার্ড পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থান করা যায় এবং নাগরিকত্বনেওয়া যায়। আর অস্থায়ী কাজের ভিসায় নির্ধারিত একটি সময়ের জন্য চাকরি করা যায় এবং সময় শেষ হলে ফিরে আসতে হয়।
অস্ট্রেলিয়ায় সাধারণত দুই ধরনের ওয়ার্ক ভিসা পাওয়া যায়। একটি স্থায়ী, অন্যটি অস্থায়ী। পাঠকের সুবিধার জন্য আমরা দুই ধরনের ভিসা নিয়েই আলোচনা করব।
অস্ট্রেলিয়া স্থায়ী কাজের ভিসা : অনেক দক্ষতা সম্পন্ন চাকুরিজীবী অস্ট্রেলিয়াকে তাদের ক্যারিয়ারের সমৃদ্ধি, উন্নতি, চাকরির সুবিধা এবং ভালো স্যালারির জন্য মনোনিত করে থাকেন। উন্নত জীবনধারনের জন্য এসব পেশাজীবি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে চাকরি করতে ইচ্ছুক হন। তাদের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী ভিসাটি প্রযোজ্য। যেসব ভিসা অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট এর আওতায় পরে তা হলো:
- Employer Nomination Scheme (ENS) Visa : এই ভিসার আওতায় দক্ষতা সম্পন্ন পেশাজীবিরা নিয়োগকর্তা কতৃক মনোনিত হয় এবং অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে চাকরি ও বসবাসের সুযোগ পান।
- Regional Sponsored Maigration Scheme ( RSMS) Visa: এই ভিসার আওতায় দক্ষতা সম্পন্ন পেশাজীবি অস্ট্রেলিয়ার নির্দিষ্ট অঞ্চলে চাকরিকরার জন্য মনোনিত হয় এবং স্থায়ীভাবে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসের সুযোগ পায়।
- Skilled Independent Visa : এই ভিসাটি আমন্ত্রিত দক্ষতা সম্পন্ন কর্মীদের জন্য যাদের অস্ট্রেলিয়ার যেকোন জায়গায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতে এবং কাজ করতে অনুমতি দেওয়া হয়।
- Skilled Nominated Visa : এই ভিসার আওতায় মনোনিত এবং আমন্ত্রিত দক্ষ পেশাজীবি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে অবস্থান করে কাজ করতে পারবে।
অস্থায়ী কাজের ভিসা : অস্ট্রেলিয়ার অস্থায়ী কাজের ভিসা বলতে যে ভিসার আওতায় নির্দিষ্ট কিছু সময় (২/৩/৪/৫ বছর) এর জন্য অস্ট্রেলিয়া কাজের জন্য যাওয়া যায় এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হলে দেশে ফিরে আসতে হয় সেইটাই মূলত অস্ট্রেলিয়ার অস্থায়ী কাজের ভিসা। যেসব ভিসা অস্ট্রেলিয়া অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট এর মধ্যে পড়ে তা হলো:
- Temporary Skill Shortage ( TSS) Visa : কর্মচারীর প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে ব্যক্তিরা এই ভিসার অধীনে দুই থেকে চার বছরের মধ্যে কাজ করতে পারে। এই ভিসা পাওয়ার জন্য, অস্ট্রেলিয়ান ব্যবসায়িকদের দেখাতে হবে যে তারা কাজের জন্য স্থানীয় মেধার অভাবের সম্মুখীন হচ্ছে। আবেদনকারীদের কমপক্ষে দুই বছরের পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে এবং বয়স ৪৫ বছরের কম হতে হবে।
- Skilled Regional ( Provisional) Visa : এই ভিসার আওতায় অস্ট্রেলিয়ার নির্দিষ্ট একটি অঞ্চলে কাজের উদ্দেশ্য যাওয়া যাবে এবং নির্ধারিত সময় বসবাস করা যাবে।
- Temporary Work ( Short Stay Specialist) Visa : এই ভিসা স্বল্প মেয়াদি এবং অস্ট্রেলিয়ার অত্যন্ত বিশেষায়িত কাজের জন্য প্রযোজ্য।
- Working Holiday Visa : এই ভিসার আওতায় ছুটির সময় স্বল্প মেয়াদি কাজ করা যায়। এই ভিসার মেয়াদ ১২ মাস।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে?
২.অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা আবেদন করতে অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট সার্টিফিকেট নিতে হবে এরপর অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী প্রযোজ্যতা নির্ণয় করতে হবে, অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসা টাইপ নির্বাচন করতে হবে,প্রয়োজনীয় সকল নথি সংগ্রহ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আর্টিকেলের এই অংশে আমরা অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তবে তার আগে আমাদের অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট সম্পর্কে সম্মক ধারনা থাকা জরুরি। তাই অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা আবেদন সম্পর্কে জানার আগে আমরা অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট নিয়ে আলোচনা করব ।
অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট: অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট বা দক্ষতা মূল্যায়ন অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ। এজন্য প্রথমেই অস্ট্রেলিয়ার পেশাগত চাহিদা তালিকাভুক্ত একটি পেশা নির্বাচন করতে হবে। এই তালিকায় এমন পেশার উল্লেখ থাকবে যেগুলো দেশে দক্ষতার ঘাটতির সম্মুখীন হয়। তালিকার প্রতিটি পেশার নিজস্ব দক্ষতা-মূল্যায়ন কর্তৃপক্ষ রয়েছে। এসিএস (অস্ট্রেলিয়ান কম্পিউটার সোসাইটি) আইটি এবং কম্পিউটারের অধীনে পেশার মূল্যায়ন করে। বাণিজ্য পেশাগুলি TRA (ট্রেড রিকগনিশন অস্ট্রেলিয়া) বা VETASSESS (ভোকেশনাল এডুকেশনাল অ্যান্ড ট্রেনিং অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিসেস) দ্বারা মূল্যায়ন করা হয়।
অস্ট্রেলিয়ান কাজের ভিসা প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপগুলির জন্য একজন আবেদনকারীর একটি পজিটিভ দক্ষতা মূল্যায়ন হওয়া উচিত। তাদের দক্ষতা মূল্যায়ন সম্পন্ন করার জন্য, প্রার্থীদের অবশ্যই মূল্যায়নকারী কর্তৃপক্ষ দ্বারা বর্ণিত প্রয়োজনীয় শর্তগুলি পূরণ করতে হবে, যা তাদের পেশা মূল্যায়ন করছে। ইতিবাচক মূল্যায়ন পেতে প্রার্থীর সংশ্লিষ্ট যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
একটি ইতিবাচক দক্ষতা মূল্যায়নের জন্য প্রথম প্রয়োজন হল যে আবেদনকারীর পেশা তার কাজের অভিজ্ঞতার সাথে সম্পর্কিত হতে হবে। তাই প্রার্থীকে মূল্যায়নকারী কর্তৃপক্ষের অনুরোধ করা প্রতিটি অতিরিক্ত বিবরণ জমা দিতে হবে।
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া :
- অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট সার্টিফিকেট নিতে হবে।
- অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন ক্যালকুলেটর অনুযায়ী প্রযোজ্যতা নির্ণয় করতে হবে।
- অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক ভিসা টাইপ নির্বাচন করতে হবে।
- প্রয়োজনীয় সকল নথি সংগ্রহ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
- অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার পর রেসিডেন্স পারমিট নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ইউরোপে কর্মী নিয়োগ
৩.অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদনে প্রয়োজনীয় নথি - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩
সংক্ষেপেঃ অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করতে পাসপোর্ট, ভিসার আবেদনপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট সহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ আবেদন করার পূর্বে প্রয়োজনীয় নথি বা কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা ভিসা আবেদনের জন্য যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন তার একটি তালিকা প্রদানের চেষ্টা করব।
ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র :
- একটি বৈধ পাসপোর্ট ( ভিসার মেয়ার শেষ হওয়ার পরও কমপক্ষে ৬ মাস মেয়াদ তাকবে এমন পাসপোর্ট)
- ভিসার আবেদনপত্র
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- অস্ট্রেলিয়ার নিয়োগকর্তার আমন্ত্রণপত্র / নিয়োগকর্তা নমিনেশন স্কিম
- অস্ট্রেলিয়া স্কিল এ্যাসেসমেন্ট সার্টিফিকেট
- আবাসনের ব্যবস্থার প্রমাণ ( রেসিডেন্স পারমিট)
- ফ্লাইট রিজার্ভেশন
- স্বাস্থ্য বীমার প্রমাণপত্র
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
- একটি অপরাধমূলক রেকর্ড প্রশংসাপত্র (পুলিশ ক্লিয়ারেন্স)
- অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট
- ইংরেজি ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট (IELTS সার্টিফিকেট)
৪.আর্টিকেল সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তর পর্ব - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ নিয়ে প্রাসঙ্গিক কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর নিয়ে আর্টিকেলের এই অংশে আমরা আলোচনা করব।
প্রশ্ন ১: অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা আবেদন করতে কত সময় লাগে?
উত্তর: অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করতে ২ থেকে ৮ মাস সময় লাগে। তবে ভিসার ধরন এর উপর নির্ভর করে এই সময় কম বেশি হতে পারে।
প্রশ্ন ২: অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা আবেদন ফি কত?
উত্তর: ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা ফি ১০৩০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার থেকে ৪১১৫ অস্ট্রেলিয়ান ডলার পর্যন্ত লাগতে পারে অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় ৭৬০০০ থেকে ৩ লক্ষ টাকা। আনুসঙ্গিক খরচ সহ অস্ট্রেলিয়া যেতে মোট ৭-১০ লক্ষ টাকা লাগে।
প্রশ্ন ৩: অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসায় যেতে বয়স কত লাগে?
উত্তর: কাজের ভিসায় অস্ট্রেলিয়া যেতে বয়স ১৮-৪৫ বছর হতে হয়।
আরও পড়ুনঃ সাইপ্রাস ভিসা আবেদন ও বেতন
১০. লেখকের মন্তব্য - অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩
উন্নত জীবনধারা, সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার এবং ভালো স্যালারির চাকরির জন্য অনেকেই অস্ট্রেলিয়ায় যেতে আগ্রহী থাকেন। আজকের আর্টিকেলে তাদের জন্যই মূলত অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৩ নিয়ে আলোচনা করেছি। আর্টিকেল সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন, মতামত কিংবা অভিযোগ আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। সেইসাথে এরকম আরও তথ্যবহুল আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট The DU Speech ভিজিট করতে পারেন।
লেখক: মোছাঃ ফাতেমা খাতুন
পড়াশোনা করছেন লালমনিরহাট নার্সিং কলেজে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন।
জেলা: গাইবান্ধা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্টিকেল রাইটিং সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
পড়াশোনা করছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে।
জেলা: নাটোর
আরও পড়ুনঃ লুক্সেমবার্গ যাওয়ার উপায়
The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url