কোটি প্রাণের প্রিয় মানুষ!
হানিফ সংকেত ১৯৮৯ সালে বিটিভিতে 'ইত্যাদি' নামক অনুষ্ঠান শুরু করে, যা বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থিত। বর্তমানে প্রতি মাসে একটি করে 'ইত্যাদি' অনুষ্ঠানের পর্ব প্রচারিত হয়। যা বাংলাদেশের দলমত নির্বিশেষে সকলের ভালো লাগার একটি অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।
ইত্যাদি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচিত হানিফ সংকেত এর ফেসবুক ফলোয়ার সংখ্যা 10 মিলিয়ন অর্থাৎ এক কোটির উপরে পৌঁছেছে। হানিফ সংকেতের উপস্থাপন প্রক্রিয়া, দক্ষ আলাপচারিতা ,রুচিশীল কনটেন্ট , মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি সমৃদ্ধ হাস্যরসাত্মক বিভিন্ন ঘটনা দর্শক মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে। এতে তার জনপ্রিয়তা ফুলেফেঁপে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নিজেকে ভাইরাল করতে অনেকেই অশ্লীল কনটেন্ট সহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা মূল্যহীন হাস্যরসাত্মক কনটেন্ট বানিয়ে যায়। কিন্তু হানিফ সংকেতের রুচিশীল চিন্তাভাবনা দর্শকদের হৃদয় জয় করেছে। তিনি একাধারে লেখক নাটক পরিচালক। কোটি হৃদয়ের ভালবসায় সিক্ত হয়ে তিনি বলেন, 'আমাদের এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় কোটি হৃদয়েরও বেশি মানুষ দেশ বা বিদেশ , যে যেখান থেকে প্রাণ স্পর্শে আনন্দ হরষে সৎ আদর্শে চিন্তার উৎকর্ষে ভালোবেসে আমাদের এই ফেসবুক পেজে সহযাত্রী হয়েছেন, সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক অভিনন্দন। আপনাদের ভালোবাসায় আমরা ধন্য। শুভকামনা সবার জন্য।
বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকা তাকে নিয়ে একটি নিউজ করে, হানিফ সংকেত সেই নিউজ কে তার ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছেন।
হানিফ সংকেত এর মত দক্ষ এবং গুণী উপস্থাপক বাংলাদেশ আর জন্মাবে না এটা অনেকেরই ধারণা। হানিফ সংকেতের জনপ্রিয়তা তার দক্ষতা এবং রুচিশীল চিন্তাধারার প্রকাশই একমাত্র কারণ বলে মনে করা হয়।
হানিফ সংকেত ২৩ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে(বাংলাদেশ) বরিশাল জেলায় জন্মগ্রহণ করেন । তার একমাত্র দাম্পত্য সঙ্গী হলেন সানজিদা হানিফ।
শিরোনামটা একদম মানানসই।
প্রিয় একজন মানুষ