বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ ২০২৩
Bidyanondo foundation scholarship
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন থেকে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ এর ব্যবস্থা করা হয়েছে । অনার্সে অধ্যয়নরত ১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন আবেদন পত্রের আহ্বান জানিয়েছে। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন বৃত্তি নিয়ে আমাদের এই পোস্ট বিস্তারিত সাজানো হয়েছে।
এছাড়াও অনেকে জানতে চায় বিদ্যনন্দ ফাউন্ডেশন গঠনতন্ত্র, বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ফরম, বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ইসকন, বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ঢাকা, বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ঠিকানা, বিদ্যানন্দ ফাউণ্ডেশন হিন্দুদের পরিচালিত ফাউন্ডেশন কি না? ইত্যাদি বিষয় নিয়ে। আমরা উক্ত বিষয়গুলোর তথ্য আপডেট করছি।
সংবাদ সূচীপত্র
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন কী?
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন বৃত্তি কী?
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ আবেদনের যোগ্যতা।
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ এর পরিমান ও মেয়াদ।
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ফরম
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শিক্ষাবৃত্তির আবেদনের নিয়মাবলি।
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ এর আবেদন পত্র পাঠানো ঠিকানা
- লাস্ট ডেট
- যোগাযোগ ঠিকানা বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন
- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর গঠনতন্ত্র নিয়ে অভিযোগ
- কিশোর কুমার দাস সম্পর্কে জানুন
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন কী?
বিদ্যানন্দ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এই সংগঠন থেকে সাধারণ মানুষকে বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের, দরিদ্র, দুস্থ, অসহায় মানুষদের সহায়তার জন্য কাজ করা হয়। আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। প্রতি বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও শিক্ষাবৃত্তির আয়োজন করা হয়েছে। আর্থিক সহায়তা প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের কে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। এই শিক্ষা বৃত্তির জন্য স্নাতক পর্যায়ের সকল শিক্ষার্থীর আবেদন করতে পারবে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন 2013 খ্রীষ্টাব্দের 22 শে নভেম্বর নারায়ণগঞ্জে এক প্রত্যন্ত গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়। তারপর তাদের কাজের ধারাবাহিকতায় সারা বাংলাদেশ ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর বারোটি শাখা রয়েছে। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের মূলমন্ত্র হলো ' পড়বো, খেলবো, শিখব।' বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন মূলত সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর উদ্দেশ্যে কার্যক্রম শুরু করেছিল।
আরও পড়ুনঃ আক্কেল দাঁত নিয়ে যত সমস্যাবিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা গড়ে ওঠে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর সফলতার ধারাবাহিকতায়। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা প্রতিষ্ঠা লাভের পর রাজশাহী জোনের সুবিধাবঞ্চিত অসহায় শিশু এবং শিক্ষার্থীদের আশার আলো হিসেবে দেখা দিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা স্কলারশিপ এর ব্যবস্থা করেছে, রাজশাহী জোনের শিক্ষার্থীদের জন্য।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শিক্ষাবৃত্তির আবেদন এর জন্য শিক্ষার্থীর যোগ্যতা
- প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের কে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় সর্বনিম্ন 3.50 পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
- দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের কে বিগত বছরের ফাইনাল পরীক্ষায় সিজিপিএ 3.00 হতে হবে।
- রাজশাহী জোনের শিক্ষার্থী হতে হবে।
স্কলারশিপ এর পরিমাণ ও মেয়াদ
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ এ সিলেক্টেড শিক্ষার্থীরা মাসিক ২,৫০০ টাকা করে এক বছর পাবে। (নবায়নযোগ্য)।
আরও পড়ুনঃ পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম কেন গর্ভধারনের প্রতিবন্ধক?
আবেদনের নিয়মাবলী
- হাতে লেখা আবেদনপত্রের পাশে পাস্পোর্ট সাইজের রঙিন ছবি সংযুক্ত সহ স্ক্যান করে কপি।
- ১ম বর্ষের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মার্কশিটের স্ক্যান কপি।
- দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের জন্য বিগত ফাইনাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মার্কশিটের এক কপি।
- বর্তমান অধ্যায়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি।
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম সনদের স্ক্যান কপি।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ফরম
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন প্রার্থীকে অবশ্যই আবেদন ফরম লিখে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখায় পাঠাতে হবে। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ফরম হবে হাতে লিখিত। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা আলাদা করে কোন আবেদন ফরম পূরণ করতে নির্দেশনা দেয় নি। তাই আপনাকে হাতে লিখে আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখায় ইমেইলের মাধ্যমে প্রেরণ করতে হবে। নিচে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন রাজশাহী শাখা এর ইমেইল ঠিকানার লিংক দেওয়া আছে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শিক্ষাবৃত্তির আবেদন পত্র পাঠানোর ঠিকানা
লাস্ট ডেট
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শিক্ষাবৃত্তির জন্য আবেদনের শেষ সময় 30 শে সেপ্টেম্বর দুপুর 12 টা পর্যন্ত ২০২১।
২০২২ সালের সার্কুলার এখনো প্রকাশিত হয়নি , প্রকাশের সাথে সাথেই আমরা আপডেট করব আমাদের তাই নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট ।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর সাথে যোগাযোগ করুন
ফেসবুক পেজ- বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন
ওয়েবসাইট - Bidyanondo.org
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ✆ : 01878226234
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন গঠনতন্ত্র নিয়ে অভিযোগ
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর গঠনতন্ত্র নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু মানুষ অভিযোগ করেন। তারা মনে করেন বিদ্যানন্দ এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি কিশোর কুমার কেন এত্তো দীর্ঘ সময় ধরে ফাউন্ডেশনটির সভাপতি পদে রয়েছেন? যদিও ফাউন্ডেশনের শুরু থেকে তার ব্যাক্তিগত অবদান ছিল অসামান্য। কিশোর কুমার একটি অস্বচ্ছল পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। তার পিতা ছিলেম তৃতীয় শ্রেণির সামান্য কর্মচারী। মাঝে মাঝে অর্থের জন্য তার পড়াশোনা থেমেও গিয়েছে।
এমন অভাব অনটনের সংসার থেকে তিনি চুয়েটে ভর্তির সুযোগ পান এবং পড়াশোনা শেষে ভালো চাকরি পেয়ে যান এয়ারটেল কম্পানিতে। তিনি পরবর্তীতে পেরুর ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান 'ওলো'তে কর্মরত আছেন। তার একসময় দরিদ্রতা থাকলেও কিছুদিন পরে তার দরিদ্র অবস্থা ঘুচে যায়। তিনি তারপর ব্যাক্তিগত উদ্দ্যোগে গড়ে তুলেন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। তার বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এখন পরিচালিত হচ্ছে সারা বাংলাদেশ জুড়ে। তাই সঠিন নেতৃত্ব না পাওয়া পর্যন্ত এতো বড় দায়িত্ব তিনি কাউকে দিচ্ছেন না।
আর এতেই কিছু সংখ্যক মানুষ এর বিরোধিতা করে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর গঠনতন্ত্র নিয়ে অভিযোগ তুলেন। তাদের মতে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর সঠিক গঠনতন্ত্র থাকা উচিত।
কিশোর কুমার দাসের ইতিহাস জানুন
কিশোর কুমার দাস একটি নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই কিশোর কুমার দাসের শারীরিক সমস্যা থাকাই তার এলাকার, আশেপাশের বা ক্লাসের কোন বন্ধুই তার সাথে মিশত না। এতে তিনি সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেন। আমাকে একটি সুযোগ দাও প্রভু আমি ভালো কিছু করতে চাই।
অর্থের অভাবে পড়াশোনা বন্ধ | কিশোর কুমার দাসের সংকট
এসএসসি পরীক্ষার পর তিনি পড়াশোনা করতে চাইলেও টাকার অভাবে কিছু বছর পড়াশোনা থেকে দূরে থাকতে হয়েছে তাকে। কিশোর কুমার দাসের বাবা ছিলেন একজন তৃতীয় শ্রেণির সামান্য কর্মচারী। সংসার চালিয়ে তারপর কিশোর কুমার দাসের পড়াশোনার খরচ চালানো ছিল দূরহ কাজ।
কিশোর কুমার দাসের উচ্চশিক্ষা লাভ
এরপরে কিশোর কুমার শুরু করলেন টিউশানি। টিউশানির টাকা দিয়ে চলতে লাগল তার পড়াশোনা। ছোট বেলা থেকেই তিনি ছিলেন ভীষণ মেধাবী। তাই এইচএসসি পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে উত্তির্ন হয়ে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে তিনি খুব দ্রুতই এয়ারটেল কোম্পানিতে চাকরি পেয়ে যান। এভাবেই তার পরিবারের অভাব ঘুচে যায়।
কিশোর কুমার দাস এর কর্মজীবন
কিশোর কুমার দাসের একাগ্রতা এবং পরিশ্রম তাকে দিন দিন আরো ভালো অবস্থায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তিনি পেরুর ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান 'ওলো'তে কাজ করার সুযোগ পান।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর সূচনা
কিশোর কুমার দাসের একসময় আর্থিক অভাব ছিল প্রকট। কিন্তু তার পরিশ্রম একাগ্রতা ও সততা তাকে খুব দ্রুতই আর্থিক সচ্ছলতা প্রদান করে। তিনি একসময় ভাবতে শুরু করলেন আমারই এত টাকা কিভাবে মানুষের কাজে লাগানো যায়। শুরুতে তিনি কিছু বোকা মানুষকে খুঁজতে শুরু করলেন, কারণ তিনি মনে করতেন বোকা মানুষরাই কিছু করতে পারে, অন্যকে নিয়ে ভাবতে পারে। অপরদিকে চালাক মানুষ এরা শুধু নিজেদের কথাই ভাবে এবং নিজের স্বার্থের কথাই ভাবে।
কিশোর কুমার দাস যেমন বোকামানুষ খুঁজছিলেন কিছুদিনের মধ্যেই ঠিক তেমন বোকা মানুষ পেয়ে গেলেন, যারা নিজের কথা ভাবে না অন্যের সুখই তাদের নিজের সুখ বলে মনে করেন ঠিক এমন মানুষ। এমন একজন বোকা মানুষ নিয়ে তিনি যাত্রা শুরু করলেন তার বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন শুরুর দিকে কেবল কিশোর কুমার দাসের একক আর্থিক প্রচেষ্টায় কার্যক্রম শুরু করে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর কার্যক্রম ধীরে ধীরে যখন এগোতে থাকে, তখন আশেপাশের অনেকের সু নজর পড়ে এই ফাউন্ডেশন এর উপর। অনেকেই দান করা শুরু করে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন কে। এভাবেই ধীরে ধীরে সমস্ত বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর কার্যক্রম। দুস্থ গরিব মানুষদের মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলে এই বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন সমস্ত বাংলাদেশ ব্যাপি। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর সফলতার কৃতিত্ব যদি কাউকে দিতে হয় অবশ্যই দ্বিধাহীন চিত্তে নাম আসবে কিশোর কুমার দাস।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন হিন্দু সংগঠন কি?
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন কোন হিন্দু সংগঠন নয়। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন হলো একটি বাংলাদেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যারা শুরুর দিকে দরিদ্র, অসহায় ও পথশিশুদের আহার, শিক্ষা, আইন ও মৌলিক অধিকার নিয়ে কাজ করা শুরু করলেও ধীরে ধীরে তাদের কার্যক্রমের পরিধি বাড়তে থাকে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের যেকোনো সাহায্য সেবা প্রদান করে আসছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
কিন্তু কিছু সংখ্যক মানুষ বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন হিন্দু দ্বারা পরিচালিত কি না এটা নিয়ে অভিযোগ তুলছে। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কিশোর কুমার দাস। তিনি নিজে কোন ধর্মের এটা প্রাধান্য পাবার কোন বিষয় নয়। কিশোর কুমার দাস নিজে হিন্দু হলেও তিনি শুধু হিন্দুদের জন্য কাজ করেননি। তিনি হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান অর্থাৎ যারা বাংলাদেশের নাগরিক তাদের সবার জন্য কাজ করেছেন।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এর 90% এর বেশি স্বেচ্ছাসেবী হলো মুসলমান ধর্মালম্বী। এটা স্পষ্ট বোঝা যায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন কোন হিন্দু ধর্মের ফাউন্ডেশন নয়। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন মানব ধর্মের ফাউন্ডেশন। যারা বলে থাকেন ফন্ডেশন হিন্দু সংগঠন তারা আসলে কোন কিছু না বুঝেই বলে থাকেন যে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন হিন্দু সংগঠন। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন যদি কোন ধর্মের ফাউন্ডেশন হয় তাহলে অবশ্যই সেটা হবে মানব ধর্মের ফাউন্ডেশন।
এই বৃত্তির রেজাল্ট কবে দিবে?
প্রদত্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন
আমি তো আবেদন করেছিলাম ফর্ম ফিল আপ এর। কিন্তু ফর্ম ফিল আপ এর ডেট দিসে এখনো কিছু জানানো হয় নি����।
প্রদত্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন, আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আবেদন করলাম।ফোন করলো,সব কিছু জানলো। আর তো কিছু জানানো হলোনা।