OrdinaryITPostAd

ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ | Finance Subject Review | অনার্সে কেন ফিন্যান্স!

ফিন্যান্স সাবজেক্ট  বিজনেস ফ্যাকাল্টির প্রথম সারির একটি সাবজেক্ট। উচ্চমাধ্যমিকের পরে  প্রতিটি শিক্ষার্থীকেই অনার্সে আলাদা আলাদা সাবজেক্ট নির্বাচন করতে হয়। কমার্স ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীদের সামনে অনেকগুলো সাবজেক্ট থাকলেও সেখান থেকে অবশ্যই একটি সাবজেক্ট বেছে নিতে হবে। এজন্য প্রতিটি সাবজেক্ট এর রিভিউ জানা অতীব প্রয়োজন। কেননা সাবজেক্ট রিভিউ তে উক্ত সাবজেক্ট এর বিভিন্ন বিষয় আলোচনা-সমালোচনা করা হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। Finance Subject Review সম্পুর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলে আপনিই বুঝতে পারবেন কেন Finance subject চয়েজ করবেন।




অনেকে বিভিন্ন সাবজেক্টের চটকদারি নাম শুনে নির্বাচন করে বসেন, কিন্তু 2/1 বছর পরে তারা বুঝতে পারেন যে সাবজেক্ট চয়েজ করা ভুল হয়েছিল। প্রতিটি সাবজেক্ট এর রিভিউ জানা প্রয়োজন। আজকের এই অংশে অবশ্যই বুঝতে পারছেন ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ নিয়ে আলোচনা করা হবে, কেন আপনি অনার্স এ ফিন্যান্স সাবজেক্ট নির্বাচন করবেন? এ বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী কোন কোন সাবজেক্ট গুলো আগেই শেষ হয়ে যায়? এসকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে।


সাবজেক্ট রিভিউ এর বিভিন্ন বিষয়|| ফিন্যান্স  সাবজেক্ট রিভিউ


শুধু ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ নয় প্রায় প্রতিটি সাবজেক্ট রিভিউ তে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হলে একজন নবীন শিক্ষার্থীর পক্ষে বিষয় নির্বাচন অনেকটা সহজ হবে। মেধাবী শিক্ষার্থী যখন সাবজেক্ট চয়েস করে তখন নিচের বিষয়গুলো বিবেচনা করে সাবজেক্ট চয়েস করে । 

আর্টিকেল সুচি


  • ফিন্যান্স সাব্জেক্ট এর ভবিষ্যৎ চাকরি 
  • ফিন্যান্স সাবজেক্টের স্কলারশিপ সুবিধা কেমন?
  • টিউশন বাস্তবতা ফিন্যান্স সাবজেক্ট এ
  • ফিন্যান্স সাব্জেক্ট এর পার্টটাইম জবের সুযোগ
  •  ডিপার্টমেন্ট বা ইনস্টিটিউটে পড়াশোনার চাপ কেমন?
  • ফিন্যান্স সাবজেক্ট এর শিক্ষকদের আন্তরিকতা কেমন?
  • ফিন্যান্স বিভাগ এ পড়াশোনার পরিবেশ
  • Finance Department এ কী কী পড়ানো হয়?
  • ফিনান্স সাবজেক্ট এর সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়ে আলোচনা
  • ফিনান্স সাব্জেক্ট  নিয়ে আমজনতার ভাবনা।
  • কোথায় কোথায় ফিনান্স সাব্জেক্ট পড়ানো হয়?
  • এফ বিএস ফ্যাকাল্টির চাহিদা অনুযায়ী সাবজেক্ট গুলোর ক্রম
আরও পড়ুন : মুড সুইং কেন হয়? 

ফিন্যান্স সাবজেক্ট এর ভবিষ্যৎ চাকরি কেমন?


 ফিন্যান্স সাবজেক্ট এ পড়াশোনা করার পর ভবিষ্যৎ চাকরি বাজার বিজনেস ফাকাল্টিজ অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের চেয়ে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে যদি আপনি স্কিলফুল হল। CFA, CA ও ACCA সহ গুরুত্বপূর্ণ প্রফেশনাল ডিগ্রী পেতে ফিন্যান্স সাবজেক্ট আপনার জন্য বেস্ট হবে। তাই শিল্প প্রতিষ্ঠান এর এমডি সহ গুরুত্বপূর্ণ পদের পরিচালক হিসেবে পর্যাপ্ত চাকরির সুযোগ পাবেন। বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে ভালো বেতনের চাকরির সুযোগ পায় এফবিএস ফ্যাকাল্টির শিক্ষার্থীরা। তবে আপনার যদি বিসিএস দেওয়ার ইচ্ছে থাকে, তাহলে আপনি বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে বিভিন্ন পদের ক্যাডারে নিয়োগ পেতে পারেন। যদিও বর্তমানে বিসিএস পরীক্ষা দেওয়া একটা কালচারে রূপান্তরিত হয়েছে, সাধারণ শিক্ষার্থীর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা ও বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকে।


ফিন্যান্স সাবজেক্টে স্কলারশিপের কেমন সুযোগ পাওয়া যায়?


 হ্যাঁ সিজিপিএ ভালো হলে অনেক সম্ভাবনা আছে। ফিন্যান্স সাবজেক্টে ভালো সিজিপিএ পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে থাকে। তাই আপনাকে অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের চেয়ে বেশি পড়াশোনা করতে হবে এবং একটু বেশি প্যারাতেই থাকতে হবে। স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য প্রতিদিন অন্তত ৪/৫ ঘন্টা পড়লেই ভালো সিজিপিএ অর্জন করতে পারবেন। যদিও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অধিকাংশই তেমন একটা পড়াশোনা করে না। আপনি রুটিনমাফিক যদি প্রতিদিন ৪/৫ ঘন্টা অন্তত পড়াশোনা করেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ভালো সিজিপিএ পাওয়া তেমন একটা কঠিন কাজ নয়। ভালো সিজিপিএ পাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে সর্বগুণে গুণান্বিত হতে হবে। বিশেষ করে আপনার বিভাগের শিক্ষকদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখবেন। এবং বিভিন্ন স্কলারশিপ এর ওয়েবসাইটে চোখ রাখতে ভুলবেন না, তাহলে আশা করা যায় আপনি বাইরের দেশে স্কলারশিপ এর সুযোগ পাবেন।


 ফিন্যান্স এ টিউশন সুবিধা কেমন?


শিক্ষিত সমাজ বিবিএ এর কদর বুঝে, কিন্তু তবুও শিক্ষিত দের হার বেশী হওয়ায় টিউশন পাওয়া একটু কঠিন ই। তবে আপনি যদি ফিন্যান্সের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন একটু খোঁজ খবর রাখলে টিউশন আপনার জন্য কঠিন হবে না। টিউশনী পেতে আপনি কিছু কৌশল অবলম্বন করলে টিউশন পাওয়া আসলে তেমন কঠিন কিছু না। টিউশন পেতে আপনি যে বিষয়গুলো বা কৌশলগুলো অবলম্বন করতে পারেন সেগুলো হলো- আপনার যে সকল বন্ধুরা টিউশন করায় তাদের সাথে যোগাযোগ রাখবেন, আপনার ডিপার্টমেন্টের সিনিয়রদের সাথে যোগাযোগ রাখবেন যারা টিউশন করায়, কিন্তু সিনিয়রদের সাথে ভালো সম্পর্ক না থাকলে আপনার টিউশন পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে যাবে। এছাড়াও পোস্টার বানিয়ে 'পড়াতে চাই'  লিফলেট বানিয়ে বিভিন্ন ওয়ালে সেটে দিয়ে আসতে পারেন। অভিবাবকদের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে পরবর্তীতে কল করা হবে, সে ক্ষেত্রে আপনি টিউশন পাওয়ার নতুন সুযোগ পাবেন।


 মার্কেটিং বিভাগে পার্টটাইম জবের সুযোগ কেমন?


পার্টটাইম জব আছে তবে স্কিল্ফুল হতে হবে। পার্ট টাইম জব পেতে আপনাকে আপনার বিভাগের বা ডিপার্টমেন্টের সিনিয়রদের সাথে ভালো যোগাযোগ রাখতে হবে। ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র এবং ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকদের সাথে ভালো কমিউনিকেশন থাকলে আপনি পার্ট টাইম জব পেতে পারেন। তাছাড়া ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ওয়ালে পার্টটাইম জবের বিজ্ঞাপনের পোস্টার দেখতে পাবেন। তাছাড়া আপনি অনলাইনে লেখালেখির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।


ফিন্যান্স সাবজেক্ট এর পড়াশোনার চাপ কেমন?


বলা হয়ে থাকে এফবিএস ফ্যাকাল্টির মধ্যে ফিন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ পড়াশোনার চাপ সবচেয়ে বেশি ।ডিপার্টমেন্ট বা ইনস্টিটিউটে পড়াশোনার চাপ অনেক বেশী তবে যদি গতানুগতিকতা বজায় রাখা যায় সহজ লাগবে। আপনার এটা জানা উচিত যে এডমিশনের সময় আপনার এডমিশনের বা কচিরাংয়ের বড় ভাইয়েরা মনে থাকবে যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়াশোনা নেই। এই কনসেপ্টটা একদমই ভুল, বিশ্ববিদ্যালয় বলেন আর যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই বলেন না কেন পড়াশোনার চাপ বাড়তেই থাকবে কখনো কমবে না। কিন্তু সম্ভাবনার কথা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে কম পড়াশোনা করে পাস করা সম্ভব। তাই এই সাবজেক্ট এ বিস্তারিত জানতে আপনাকে অনেক পড়াশোনা করতে হবে তবে যদি পাশ করতে চান সে ক্ষেত্রে কম পড়াশোনা করেও পাস করা সম্ভব।


 ফিন্যান্স বিভাগের শিক্ষকদের আচরণ কেমন?


শিক্ষক সমাজ একটু দূরত্ব মেইনটেইন করলেও প্রয়োজনে পাশে থাকে তবে নিজেকে এপ্রোচ করতে হবে। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই একটু দূরত্ব অবলম্বন করে চলবেন এটাই স্বাভাবিক। তবে এ সকল শিক্ষকদের আপনি বিপদে পাশে পাবেন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আপনি কোন বিপদে প্রতিপন্ন হলে আপনার বিভাগ বলুন আপনার বন্ধু বলুন আপনাকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা করবে। আপনার বিপদে আপনাকে হাল ছাড়তে দিবে না।


পড়াশোনার পরিবেশ কেমন?


পড়াশোনার পরিবেশ অনেক বেশী ভালো। বলা হয়ে থাকে, বিজনেস ফ্যাকাল্টির বিভাগগুলো দেশের সবচেয়ে সুন্দর বিভাগ এবং সাজানো-গোছানো বিভাগ। কারণ বিজনেস ফ্যাকাল্টির সকল শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেশি। এবং বিগত  সকল শিক্ষার্থীরাই সফল তাই তারা বিভাগে উন্নয়নের জন্য আর্থিক ভাবে সাহায্য করে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল এবং ডিপার্টমেন্টের এলামনা এসোসিয়েশন এই সকল সফল শিক্ষার্থীরা সদস্য হয়ে থাকেন এবং এই সকল এলামনাই এসোসিয়েশন হল এবং বিভাগের অধিকাংশ উন্নয়ন সাধন করে থাকে।


Finance Department এর সুবিধা-অসুবিধা কী?


সুবিধা বলতে গতানুগতিক শিক্ষা অর্জন হয়ে যাবে। এবং বিজনেস ফ্যাকাল্টির শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন প্রাইভেট জব সেক্টর রয়েছে যেখানে ফিনান্স সাব্জেক্ট এর অসম্ভব জনপ্রিয়তা আছে।  এর এতো বেশি জনপ্রিয়তার কারণ নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। কেননা এমন কোনো প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে । আপনার নিত্যদিনের সামগ্রিসহ প্রতিটি পণ্যেরই মার্কেটিং করতে হয়। এবং অসুবিধা হলো মাথায় এবং মগজে অনেক প্রেসার পড়বে সম্পুর্ন শিক্ষাসময় জুড়ে। ডিপার্টমেন্টের মোটা মোটা ইংরেজি বইয়ের সাথে আপনার গভীর সম্পর্ক থাকতে হবে। নতুবা ভালো ফল করা দূরুহ হয়ে পড়বে খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যেই। ফিন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ পড়াশোনার চাপ একটু বেশি হওয়ার কারণে অনেকেই ডিপ্রেশনে ভোগেন। ডিপার্টমেন্ট এর ফল আশানুরূপ না হলে অনেকের মাঝেই দেখা দেয় হতাশা যা আপনার ভবিষ্যতের জন্য হুমকি স্বরুপ।


 ফিন্যান্স সাবজেক্ট নিয়ে আমজনতার ভাবনা কেমন?


ফিন্যান্স সাবজেক্ট বা বিভাগ নিয়ে আমজনতার ভাবনা অনেক উচ্চমানের, প্রথম সারির ছাত্রছাত্রীদের ড্রিম চয়েজ লিস্টএ থাকে ফিনান্স সাবজেক্ট। আপনি বিজনেস ফ্যাকাল্টির একজন শিক্ষার্থী মানে আপনাকে উচ্চমানের ছাত্র ভাবা হয়। বলা হয়ে থাকে বিজনেস ফ্যাকাল্টির সাবজেক্ট গুলো রয়েল সাবজেক্ট। এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এফবিএস ফ্যাকাল্টিতে যদি আপনি পড়াশোনা করেন তাহলে প্রায় সবাই ভাববে যে আপনার ক্যারিয়ার একদম ফুরফুরা কিন্তু বাস্তবতা তারা যেমন ভাবে ঠিক তেমন না।


 কোথায় কোথায় ফিন্যান্স সাব্জেক্ট পড়ানো হয়?

ফিন্যান্স পড়ার জন্য বাংলাদেশের প্রায় সকল শিক্ষার্থীর স্বপ্নের জায়গা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এরপরের পছন্দে থাকে ঢাকার অভ্যন্তরীণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ঢাকার ভিতরে যে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত এ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সুযোগ না পেলে শিক্ষার্থীরা এরপরে দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য আগ্রহী হয়। যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পায় না, তাদের পরবর্তী পছন্দে থাকে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ। অর্থাৎ দেশের প্রায় সকল পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ফিনান্স সাবজেক্ট পড়ানো হয়ে থাকে।



 এফবিএস ফ্যাকাল্টির স্টুডেন্টরা মেরিট লিস্ট অনুযায়ী কোন কোন সাবজেক্ট আগে সিলেক্ট করে?


ফাইন্যান্স - finance

একাউন্টিং - accounting

ম্যানেজমেন্ট - management 

মার্কেটিং - marketing

ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস - international business

 ব্যাংকিং এন্ড ইন্সুরেন্স - banking and insurance

ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম  - management and information system

ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট(THM), - tourism and hospitality Management

অরগানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশিপ(OSL) - organisation strategy and leadership


এফবিএস(FBS) ফাকাল্টির শিক্ষার্থীর প্রথম পছন্দ ফাইন্যান্স বিভাগ, এরপরের যারা মেধা ক্রমে থাকে তারা সাধারণত একাউন্টিং বিভাগকে সিলেক্ট করে। এভাবে মেধাক্রমঃ মেরিট লিস্ট অনুযায়ী-উক্ত লিস্টের ক্রম অনুসারে সাবজেক্ট সিলেক্ট করে স্টুডেন্টরা। তবে ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যাপারটা একদমই ভিন্ন। আপনার মেধাক্রমঃ যদি প্রথম দিকে থাকে আর আপনি যদি ট্যুরিজম নিয়ে পড়তে আগ্রহী হন তাহলে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে পারবেন। ব্যাপারটা এরকম না যে আপনাকে কোন সাবজেক্ট চাপিয়ে দেওয়া হবে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোন সাবজেক্ট সিলেক্ট করতে পারবেন যদি আপনার মেধাক্রমঃ প্রথম দিকে থাকে।

ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ সম্পর্কে আপনার ভালো একটি ধারণা হয়েছে। এবং অনার্সে আপনি কেন ফিন্যান্স সাবজেক্ট নিবেন এবং কেন নিবেন না সে বিষয়গুলো পরিষ্কার বুঝতে পেরেছেন এই সাবজেক্ট রিভিউ তে।


 ফিন্যান্স সাবজেক্ট রিভিউ এ সাহায্য করেছেন-

T


 Department of Finance, University of Dhaka

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The DU Speech-এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন, প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url